1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
পূর্নিমার জোয়ারে পটুয়াখালীর নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি,, কমপক্ষে ২৫ গ্রাম প্লাবিত - dailynewsbangla
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
দৌলতপুরে দাড়িপাল্লায় ভোট চেয়ে নির্বাচনী গণসংযোগ ভেডামারা সরকারি মহিলা কলেজে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত রাজশাহীতে নির্মাণাধীন ফ্লাইওভার পিলার ঘিরে করা হয়েছে সিএনজি স্ট্যান্ড লালপুরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে ডাক বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে প্রথমবারের মতো উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সম্পন্ন ভেড়ামারায় ৩১ দফা কর্মসুচী বাস্তবায়ন শীর্ষক আলোচনা সভা রাজশাহীর আলোচিত বহিষ্কৃত ডিবি হাসানের সহযোগীদের চার্জশিটে অন্তর্ভুক্তির দাবি ভেড়ামারায়  মাল্টা চাষে সফল হাসান ভেড়ামারায় প্রফেসর সাইফুল ইসলামের সম্ভাব্য প্রার্থিতা নিয়ে মতবিনিময় সভা। বোয়ালমারীতে গ্রাম পুলিশের কমিটি গঠন -সভাপতি কাঞ্চন খালাসী সম্পাদক উজ্জ্বল মীর 

পূর্নিমার জোয়ারে পটুয়াখালীর নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি,, কমপক্ষে ২৫ গ্রাম প্লাবিত

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০২২

মাসুদ রানা, বাউফলঃ জোয়ারের পানিতে অনেক এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ফলে দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয় লোকজন। পটুয়াখালীতে পূর্ণিমার জোয়ারের প্রভাবে স্বাভাবিকের চেয়ে নদ-নদীর পানির উচ্চতা ২ থেকে ৩ ফুট বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে জেলার অন্তত ২৫ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। দুর্ভোগে রয়েছে প্রায় ২০ হাজার মানুষ। এসব এলাকার মানুষজন দ্রুত সময়ের মধ্যে ভাঙা বেড়িবাঁধ পুনঃনির্মাণ কিংবা মেরামতের দাবি জানিয়েছেন।

জানা গেছে, মঙ্গলবার (১২ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে পূর্ণিমা শুরু হয়। পূর্ণিমার কারণে বাড়তে শুরু করে প্রতিটি নদ-নদীর পানির উচ্চতা। বেড়েছে বাতাসের চাপও। এতে কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়ন ও চম্পাপুর ইউনিয়নের ভাঙা বেড়িবাঁধ দিয়ে পানি প্রবেশ করে অন্তত ১৩ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এছাড়া পৌর শহরের বেড়িবাঁধের বাইরে বসবাসরত অনেকের ঘর বাড়ি তলিয়ে গেছে।

এদিকে রাঙ্গাবালী উপজেলায় বেড়িবাঁধের বাইরের অন্তত ১২ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে বলে জানা গেছে। দু’দফা জোয়ারের পানিতে বন্দি হয়ে পড়েছেন জেলার প্রায় ২০ হাজার মানুষ। তলিয়ে গেছে শত শত হেক্টর ফসলি জমি। ভেসে গেছে বেশ কিছু ঘের ও পুকুরের মাছ। এতে বড় ক্ষতির মুখে পড়েছেন কৃষকরা।

লালুয়া ইউনিয়নের চান্দুপাড়া গ্রামের ফিরোজ মিয়া বলেন, ‘আমাদের এখানকার মূল বেড়িবাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে ঢেউয়ের ঝাপটায় বেশ কিছু গাছপালা এবং দোকারঘর ভেঙে গেছে। এছাড়া পানিবন্দি হয়ে আছে ১০ গ্রামের মানুষ।’

একই এলাকার অপর বাসিন্দা আমজেদ উদ্দিন জানান, আমাদের দুর্ভোগ আসলে কারো চোখে বাঁধে না। বছরের প্রায়ই সময় আমরা পানির নিচে থাকি। আমাদের দুর্ভোগের শেষ নাই।

লালুয়া ইউনিয়নের ইউপি সদস্য জাফর আলী সরদার জানান, এই এলাকার অনেক মানুষ ভাঙা বেড়িবাঁধের কারণে ব্যাপক দুর্ভোগে রয়েছেন। আমরা বারবার উপজেলা প্রশাসনকে বেড়িবাঁধ নির্মাণের অনুরোধ জানিয়েছে। কিন্তু আমাদের কোনো অনুরোধই তারা শুনছেন না।

পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী জানান, মূলত পূর্ণিমার কারনেই নদ-নদীর পানি কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই অবস্থা আরও দুই তিনদিন থাকতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ