যশোরের ছাত্রনেতার হাত ধরে ৩০ টি পরিবার পানিবন্দি থেকে মুক্তি পেল।
নজরুল ইসলাম বিশেষ প্রতিনিধি:
যশোর পৌরসভার ০৯ নং ওয়ার্ড বকচর বকুলতলা সংলগ্ন বিহারি কলোনি নিচু এলাকা হওয়ায় দীর্ঘদিন যাবত রাজনৈতিক কোনো প্রতিনিধির সুনজর না পড়ায় দুর্গন্ধ যুক্ত ময়লা পানিবন্দিতে ছিল ৩০ টি পরিবার ,এতেকরে এলাকার শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত পানি সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগে ভুগছিল। এতে করে চারিদিকে বিভিন্ন রকম রোগ বালায় ছড়াচ্ছিল এই ময়লা আবর্জনা ও দুরগন্ধ যুক্ত পানির কারনে। এলাকার বাসিন্দা আইউব মাস্টার এর সহধর্মিণী জোহরা বেগম জানান দীর্ঘদিন যাবত এই রাস্তায় পানি নিস্কাসনের সুব্যবস্থা না থাকায় এবং ভাঙাচোরা নিচু রাস্তা হওয়ায় মহল্লার শিশুরা নিয়মিত স্কুলে যেতে পারতো না কারন ময়লা আবর্জনা পানির কারনে রোগ বালায় আক্রান্ত হত এবং অল্প বৃষ্টিতে হাটু সমান পানিতে বন্দি থাকত ৩০ টি পরিবার। আমাদের এলাকার সন্তান সাঈদ সান এর হাত ধরে তার উদ্যোগে এবং যশোর পৌরসভার সহযোগিতায় আজ আমরা চলাচলের জন্য সুন্দর একটি রাস্তা ও ড্রেন পেলাম।
এলাকার বাসিন্দা মো: ওলিয়ার জানান দির্ঘ্য দিন যাবত এই রাস্তার কারনে খেটে খাওয়া মানুষের বিভিন্ন রকম দুর্ভোগ এর সম্মুখীন হতে হয়েছে, প্রায় সময় পরিবারের সদস্যদের অসুস্থতার কারন ছিল ডেঙ্গু ,ডায়রিয়া সহ বিভিন্ন রকম পানি বাহিত বিভিন্ন রোগ যা আমাদের সল্প আয়ের খেটে খাওয়া মানুষের জন্য কষ্ট সাধ্য হত। এই ড্রেন ও রাস্তা করে দেওয়ার কারনে আমাদের দীর্ঘদিনের কষ্ট লাঘব হতে চলেছে।এ ব্যাপারে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র নেতা সাঈদ সান জানান আমার ওর্য়াডে দীর্ঘকাল যাবত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মতবিরোধীতার কারনে আমার এলাকার খেটে খাওয়া ৩০ টি পরিবার পানিবন্দি হয়ে দীর্ঘ কয়েক বছর অনেক ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হন বিষয় টি আমার মনে ভীষন ভাবে দাগ কাটে। ৫ই আগষ্ট পরবর্তী সময়ে এই সমস্যার সমাধান এর জন্য বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ছোটাছুটি করি। অবশেষে যশোর পৌরসভার পূর্ণ সহযোগিতায় এবং এলাকাবাসির উদ্যোগে বহুদিনের কষ্ট লাঘব হয়।
যশোর পৌরসভার ০৯ নং ওয়ার্ড বকচর বকুলতলা সংলগ্ন বিহারি কলোনি নিচু এলাকা হওয়ায় দীর্ঘদিন যাবত রাজনৈতিক কোনো প্রতিনিধির সুনজর না পড়ায় দুর্গন্ধ যুক্ত ময়লা পানিবন্দিতে ছিল ৩০ টি পরিবার ,এতেকরে এলাকার শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত পানি সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগে ভুগছিল। এতে করে চারিদিকে বিভিন্ন রকম রোগ বালায় ছড়াচ্ছিল এই ময়লা আবর্জনা ও দুরগন্ধ যুক্ত পানির কারনে। এলাকার বাসিন্দা আইউব মাস্টার এর সহধর্মিণী জোহরা বেগম জানান দীর্ঘদিন যাবত এই রাস্তায় পানি নিস্কাসনের সুব্যবস্থা না থাকায় এবং ভাঙাচোরা নিচু রাস্তা হওয়ায় মহল্লার শিশুরা নিয়মিত স্কুলে যেতে পারতো না কারন ময়লা আবর্জনা পানির কারনে রোগ বালায় আক্রান্ত হত এবং অল্প বৃষ্টিতে হাটু সমান পানিতে বন্দি থাকত ৩০ টি পরিবার। আমাদের এলাকার সন্তান সাঈদ সান এর হাত ধরে তার উদ্যোগে এবং যশোর পৌরসভার সহযোগিতায় আজ আমরা চলাচলের জন্য সুন্দর একটি রাস্তা ও ড্রেন পেলাম।
এলাকার বাসিন্দা মো: ওলিয়ার জানান দির্ঘ্য দিন যাবত এই রাস্তার কারনে খেটে খাওয়া মানুষের বিভিন্ন রকম দুর্ভোগ এর সম্মুখীন হতে হয়েছে, প্রায় সময় পরিবারের সদস্যদের অসুস্থতার কারন ছিল ডেঙ্গু ,ডায়রিয়া সহ বিভিন্ন রকম পানি বাহিত বিভিন্ন রোগ যা আমাদের সল্প আয়ের খেটে খাওয়া মানুষের জন্য কষ্ট সাধ্য হত। এই ড্রেন ও রাস্তা করে দেওয়ার কারনে আমাদের দীর্ঘদিনের কষ্ট লাঘব হতে চলেছে।এ ব্যাপারে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র নেতা সাঈদ সান জানান আমার ওর্য়াডে দীর্ঘকাল যাবত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মতবিরোধীতার কারনে আমার এলাকার খেটে খাওয়া ৩০ টি পরিবার পানিবন্দি হয়ে দীর্ঘ কয়েক বছর অনেক ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হন বিষয় টি আমার মনে ভীষন ভাবে দাগ কাটে। ৫ই আগষ্ট পরবর্তী সময়ে এই সমস্যার সমাধান এর জন্য বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ছোটাছুটি করি। অবশেষে যশোর পৌরসভার পূর্ণ সহযোগিতায় এবং এলাকাবাসির উদ্যোগে বহুদিনের কষ্ট লাঘব হয়।
ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক 


















