1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
বোয়ালমারীতে সরকারী রাস্তার কাছ কর্তন ও ফসলি জমির মাটি কাটার অভিযোগ  - dailynewsbangla
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারায় প্রফেসর সাইফুল ইসলামের সম্ভাব্য প্রার্থিতা নিয়ে মতবিনিময় সভা। বোয়ালমারীতে গ্রাম পুলিশের কমিটি গঠন -সভাপতি কাঞ্চন খালাসী সম্পাদক উজ্জ্বল মীর  দৌলতপুরে ব্যবসায়ী অপহরণ, আতঙ্ক ছড়াতে গুলি বেগম খালেদা জিয়ার  কারা মুক্তি দিবস উপলক্ষে দোয়া অনুষ্ঠিত বোয়ালমারী প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী সভা -নতুন সদস্যদের সাথে আলোচনা কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে মাসকলাই বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ বোয়ালমারীতে রাতের আধারে রেলওয়ের গাছ কাঁটতে গিয়ে চাপা পড়ে চা বিক্রিতার  মৃত্যু পুঠিয়ায় কলা বাগান থেকে মিললো যুবকের লাশ রাজশাহীতে সাংবাদিক ছদ্মবেশি মাদক কারবারি ও প্রতারক গ্রেফতার ফারাকপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা ফি আদায়ের অভিযোগ

বোয়ালমারীতে সরকারী রাস্তার কাছ কর্তন ও ফসলি জমির মাটি কাটার অভিযোগ 

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩
বোয়ালমারী  (ফরিদপুর) প্রতিনিধি: ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার সোতালিয়া গ্রামের ননী গোপাল রায়ের বিরুদ্ধে সরকারী রাস্তার গাছ কাটার অভিযোগ উঠেছে। তবে ননী গোপাল রায় বলেন রুপাপাত ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি পিকুল হোসেন গাছগুলো কেটে নিয়ে গেছে।
তিনি আরো বলেন, পিকুলকে গাছ কাটতে নিষেধ করা হয়েছিল। সে বলে কিছু হবে না।
 পিকুল হোসেন দীর্ঘদিন ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। পিকুল হোসেন কাটাগর দেওয়ান শাগের শাহ দাখিল মাদরাসার অফিস সহায়ক পদে চাকুরী করে ও রুপাপাত ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি। পিকুল হোসেন মাদরাসায় নিয়মিত থাকেন না বলেও অভিযোগ রয়েছে।
সরজমিন ঘুরে জানা যায়, উপজেলার সহস্রাইল কালিনগর রাস্তার সোতালিয়া গ্রামের ননী গোপালের বাড়ির পাশে রাস্তার পাশে থাকা সরকারী বিভিন্ন প্রকারের ৬০ হাজার টাকা মূল্যের গাছ গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার রাতের আধারে চুরি করে কেটে নেওয়া হয়েছে। গাছ কাটার সাথে সাথে গাছের গোড়া মাটি ফেলিয়ে ঢেকে দিচ্ছে মাটি ব্যবসায়ী পিকুল হোসেন।
 গাছ কেটে ফসলি জমি থেকে ভেকু দিয়ে অবৈধ ভাবে মাটি কেটে গাছের গুড়াসহ রাস্তার পাশের জমি ভরাট করা হচ্ছে। এ ছাড়া এলাকায় বিভিন্ন ফসলি জমি থেকে নিয়মিত মাটি কেটে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করছে সে। তার মাটি কাটার কারনে ওই এলাকায় ফসলি জমি কমে গিয়ে হুমকির মুখে পড়েছে কৃষকরা।
মাদরাসার পিন্সিপাল মো. ছিদ্দিকুর রহমান বলেন, পিকুল আমার প্রতিষ্ঠানের অফিস সহায়ক পদে চাকুরী করে। সে নিয়মিত মাদরাসায় থাকে না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অনেক সময় ছুটি নেন। এরপর আগে পরে করে মাদরাসায় আসে।
পিকুল হোসেন বলেন, যাদের বাড়ির সামনে গাছ তারা কেটেছে। আমি গাছ কাটিনি। আমার নামে গাছ কাটার অভিযোগটি সঠিক নয়। তবে মাটি ফেলছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোশারেফ হোসাইন বলেন, গাছ কাটার বিষয় ও ফসলি জমি থেকে মাটি কাটার বিষয় খোজ খবর নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ