ঢাকা ০৭:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম

শীতের শুরুতে ব্যস্ততা পাড় করছে লেপ তোষক তুলা কর্মচারী ও মালিকেরা

মাহাবুব আলম: ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে শীতের শুরুতেই বিভিন্ন রংগের তুলা দিয়ে তৈরি হচ্ছে। লেপ, তোষক কম্বল ও বালিশের চাহিদা বেড়েই চলেছে। এতে করে ব্যস্ত সময় পার করছে উপজেলার তুলা দোকান ও শ্রমিকেরা। উপজেলা পৌর শহরের তুলার দোকান মালিক শীষনার্থ দাসের ১টি মেশিনে ৫/৬ জন শ্রমিক সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন তুলা দিয়ে লেপ, তোষক, কম্বল, বালিশ ও জার্যিং তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এদিকে আরেক তুলার দোকান মালিক মিলন দাসের মিলের একই অবস্থা। এখানেও ২টি মেশিনে ৭ জন শ্রমিক বিরতীহিন ভাবে উৎপাদন করছে লেপ, বালিশ, কম্বল, তোষক,জার্যিং।

এ বিষয়ে তুলা দোকান মিলন বলেন চলতি বছর খুব ভয়াবহ ভেবে কেটেছে করোনার কারণে। অপর দিকে পর পর তিনটি বন্যা তার কারণে এই বার আগাম শীতের আসবাবপত্র প্রয়োজন হয়ে ওঠেছে সাধারণ মানুষের কাছে। বর্তমান বাজারে সর্বনিম্ন একটি বালিশ ৯০ থেকে ১০০ টাকা, লেপ ১০০০/১২০০ টাকা, তোষক ১০০০/১২০০ টাকা, জার্যিং ২০০০/২৫০০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। অপরদিকে হাসিরুল নামে এক ক্রেতা বলেন অন্যান্য বছরের চেয়ে এইবার শীতের তাপমাত্রা বেশি মনে হচ্ছে। তাই সাধারণ মানুষ শীতের চাহিদা মেটতে বিভিন্ন গার্মেন্টস দোকান ফুটপাতে বসে থাকা কাপড় দোকানে ভিড় জমাচ্ছে।

Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ

ফরিদপুর-১ আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থীর মোটর শোডাউন”

শীতের শুরুতে ব্যস্ততা পাড় করছে লেপ তোষক তুলা কর্মচারী ও মালিকেরা

আপডেট টাইম : ০৬:১৯:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ নভেম্বর ২০২০

মাহাবুব আলম: ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে শীতের শুরুতেই বিভিন্ন রংগের তুলা দিয়ে তৈরি হচ্ছে। লেপ, তোষক কম্বল ও বালিশের চাহিদা বেড়েই চলেছে। এতে করে ব্যস্ত সময় পার করছে উপজেলার তুলা দোকান ও শ্রমিকেরা। উপজেলা পৌর শহরের তুলার দোকান মালিক শীষনার্থ দাসের ১টি মেশিনে ৫/৬ জন শ্রমিক সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন তুলা দিয়ে লেপ, তোষক, কম্বল, বালিশ ও জার্যিং তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এদিকে আরেক তুলার দোকান মালিক মিলন দাসের মিলের একই অবস্থা। এখানেও ২টি মেশিনে ৭ জন শ্রমিক বিরতীহিন ভাবে উৎপাদন করছে লেপ, বালিশ, কম্বল, তোষক,জার্যিং।

এ বিষয়ে তুলা দোকান মিলন বলেন চলতি বছর খুব ভয়াবহ ভেবে কেটেছে করোনার কারণে। অপর দিকে পর পর তিনটি বন্যা তার কারণে এই বার আগাম শীতের আসবাবপত্র প্রয়োজন হয়ে ওঠেছে সাধারণ মানুষের কাছে। বর্তমান বাজারে সর্বনিম্ন একটি বালিশ ৯০ থেকে ১০০ টাকা, লেপ ১০০০/১২০০ টাকা, তোষক ১০০০/১২০০ টাকা, জার্যিং ২০০০/২৫০০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। অপরদিকে হাসিরুল নামে এক ক্রেতা বলেন অন্যান্য বছরের চেয়ে এইবার শীতের তাপমাত্রা বেশি মনে হচ্ছে। তাই সাধারণ মানুষ শীতের চাহিদা মেটতে বিভিন্ন গার্মেন্টস দোকান ফুটপাতে বসে থাকা কাপড় দোকানে ভিড় জমাচ্ছে।