ঢাকা ০৮:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ২০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
ভেড়ামারায় মাদক প্রতিরোধ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বোয়ালমারীতে ভীমরুলের কামড়ে শিশুর মৃত্যু  কুষ্টিয়া-১ আসনে মনোনয়ন পেয়ে নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন বাচ্চু মোল্লা লক্ষ্মীপুরে তওহীদ ভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে ছাত্রদের করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মান্দায় সার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ আর কি দখল মুক্ত হবে? বোয়ালমারী চিতারবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমি ঘোড়াঘাটে হিজড়া থাকলেও ভোটার তালিকায় তৃতীয় লিঙ্গের ক্যাটাগরি শূন্য নির্বাচন বানচালকারীদের দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে — অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম বরেন্দ্র অঞ্চলে অতিরিক্ত বৃষ্টিতে আমন ধানসহ শীতকালীন সব্জির ব্যাপক ক্ষতি  দৌলতপুরে সুদের টাকার বিরোধে শতাধিক মানুষ গ্রামছাড়া – পুলিশের পুনর্বাসন উদ্যোগ স্থানীয়দের বাধায় ব্যর্থ

চীনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর চিঠি

কাজী মোস্তফা রুমি, স্টাফ রিপোর্টার:চীনের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (১ অক্টোবর) আলাদা চিঠিতে তারা চীনের সরকার ও জনগণকে এ শুভেচ্ছা জানান। ঢাকায় চীনা দূতাবাসের ফেসবুক পোস্ট থেকে এ তথ্য জানা যায়।
আলাদাভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াংকে এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইকেও শুভেচ্ছাপত্র দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তার চিঠিতে বলেন, পারস্পরিক শ্রদ্ধার নীতির ওপর ভিত্তি করে অসাধারণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে পথ চলছে বাংলাদেশ ও চীন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের সম্পর্কের অবিশ্বাস্য উন্নতি হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, দু’দেশের বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও দৃঢ় ও গভীর হবে বলে তিনি আত্মবিশ্বাসী।
দেশের সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে চীনের প্রেসিডেন্ট, সরকার ও বন্ধুবৎসল জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও চীন অসাধারণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে রয়েছে। আমাদের আর্থসামাজিক উন্নয়নের অন্যতম শীর্ষ অংশীদার চীন। আমাদের সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে, বিশেষ করে বিগত এক দশকে।
২০১৬ সালে শি জিনপিংয়ের বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সে সময় আমরা নিজেদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে কৌগলগত অংশীদারত্বে সম্প্রসারিত করার বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছেছিলাম। কৌশলগত অংশীদারত্বের সম্ভাবনা উপলব্ধি করতে আরও সহযোগিতার ক্ষেত্র উন্মোচনের এটাই সেরা সময়।
২০১৯ সালে নিজের চীন সফর ও সেখানে প্রেসিডেন্ট জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি, নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়ন বিষয়ে একসঙ্গে কাজ করছে বাংলাদেশ ও চীন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের দুই দেশের সরকার ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক সামনের দিনগুলোতে আরও গভীর হবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি
Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ

ভেড়ামারায় মাদক প্রতিরোধ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

চীনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর চিঠি

আপডেট টাইম : ০৩:১৭:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ অক্টোবর ২০২২
কাজী মোস্তফা রুমি, স্টাফ রিপোর্টার:চীনের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (১ অক্টোবর) আলাদা চিঠিতে তারা চীনের সরকার ও জনগণকে এ শুভেচ্ছা জানান। ঢাকায় চীনা দূতাবাসের ফেসবুক পোস্ট থেকে এ তথ্য জানা যায়।
আলাদাভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াংকে এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইকেও শুভেচ্ছাপত্র দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তার চিঠিতে বলেন, পারস্পরিক শ্রদ্ধার নীতির ওপর ভিত্তি করে অসাধারণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে পথ চলছে বাংলাদেশ ও চীন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের সম্পর্কের অবিশ্বাস্য উন্নতি হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, দু’দেশের বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও দৃঢ় ও গভীর হবে বলে তিনি আত্মবিশ্বাসী।
দেশের সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে চীনের প্রেসিডেন্ট, সরকার ও বন্ধুবৎসল জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও চীন অসাধারণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে রয়েছে। আমাদের আর্থসামাজিক উন্নয়নের অন্যতম শীর্ষ অংশীদার চীন। আমাদের সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে, বিশেষ করে বিগত এক দশকে।
২০১৬ সালে শি জিনপিংয়ের বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সে সময় আমরা নিজেদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে কৌগলগত অংশীদারত্বে সম্প্রসারিত করার বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছেছিলাম। কৌশলগত অংশীদারত্বের সম্ভাবনা উপলব্ধি করতে আরও সহযোগিতার ক্ষেত্র উন্মোচনের এটাই সেরা সময়।
২০১৯ সালে নিজের চীন সফর ও সেখানে প্রেসিডেন্ট জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি, নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়ন বিষয়ে একসঙ্গে কাজ করছে বাংলাদেশ ও চীন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের দুই দেশের সরকার ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক সামনের দিনগুলোতে আরও গভীর হবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি