1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
নাগরপুরে নিখোঁজের ৬ দিন পর গর্ভবতী নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্বার। - dailynewsbangla
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
দৌলতপুরে ব্যবসায়ী অপহরণ, আতঙ্ক ছড়াতে গুলি বেগম খালেদা জিয়ার  কারা মুক্তি দিবস উপলক্ষে দোয়া অনুষ্ঠিত বোয়ালমারী প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী সভা -নতুন সদস্যদের সাথে আলোচনা কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে মাসকলাই বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ বোয়ালমারীতে রাতের আধারে রেলওয়ের গাছ কাঁটতে গিয়ে চাপা পড়ে চা বিক্রিতার  মৃত্যু পুঠিয়ায় কলা বাগান থেকে মিললো যুবকের লাশ রাজশাহীতে সাংবাদিক ছদ্মবেশি মাদক কারবারি ও প্রতারক গ্রেফতার ফারাকপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা ফি আদায়ের অভিযোগ দৌলতপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের যৌন হয়রানির অভিযোগ বোয়ালমারীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে মাদক কারবারি আটক

নাগরপুরে নিখোঁজের ৬ দিন পর গর্ভবতী নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্বার।

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২ নভেম্বর, ২০২২
কাজী মোস্তফা রুমি, স্টাফ রিপোর্টারঃ টাঙ্গাইলের নাগরপুরে গর্ভবতী ফাতেমা আক্তারের (৩৫) লাশ উদ্বার করেছে নাগরপুর থানা পুলিশ। বুধবার সকালে উপজেলার সহবতপুর ইউনিয়নের দক্ষিন সহবতপুর গ্রামে থেকে নিখোঁজের ৬ দিন পর ঝুলন্ত অবস্থায় তার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয় । সে ওই গ্রামের মৃত সমাজ মিয়ার ৩য় কন্যা।
পবিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, ফাতেমার বিয়ের কয়েক বছর পর সন্তান সহ ১ম স্বামী আলীম ফাতেমাকে তালাক দেয়। ফাতেমা সংসারের অভাবের তারনায় সৌদি পাড়ি দেন। টানা ৫ বছর প্রবাস জীবন শেষে দেশে ফিরত আসে। পরে ফাতেমা ঢাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকরী নেন। চাকুরী সুবাদে ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর উপজেলার মো. আরশেদ আলীর ছেলে রুবেল মিয়া সাথে প্রথমে প্রেম পরে বিয়ে হয়। বিয়ের প্রায় ২ মাস পর রুবেলের ছোট ভাই সামিমের সাথে পরকিয়ায় জড়িয়ে পড়ে ফাতেমা। পরে রুবেলকে তালাক দিয়ে ছোট ভাই সামিম কে বিয়ে করে সাত মাস ধরে ঘর সংসার করে আসছিল । এরই মধ্যে চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে ফাতেমা। গত (২৭ অক্টোবর) বৃহস্পতিবার স্বামীসহ ফাতেমা তার বাবার বাড়ী সহবতপুর আসেন। পরের দিন সকালে স্বামী সামিম ঘুম থেকে উঠে  তার স্ত্রী ফাতেমাকে আর খোঁজে পান না। ফাতেমার বাড়ীর লোকজন স্বামী শামীমকে চাপ সৃষ্টি করলে শামীম কোন কিছু উত্তর না দিয়ে পালিয়ে ঢাকা চলে যায়। নিহত ফাতেমার বাড়ীর লোকজন শামীমের মোবাইল ফোনে যোগযোগ করলে শামীম নানা রকম কথা বার্তা বলে। নিখোঁজের ৬  দিন পর বাড়ির পাশ থেকে মাটি আনতে গিয়ে ঝোপের মধ্যে ফাতেমার ঝুলান্ত লাশ দেখতে পান চাচাতো ভাবি পারুল।
নাগরপুর থানার অফিসার ইনর্চাজ (তদন্ত) হাসান সরকার জাহিদ বলেন, সংবাদ পেয়ে লাশ উদ্বার করে ময়নাতদন্ত জন্য টাঙ্গাইল সদর হাসাপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। রিপোর্ট পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ