সাংবাদিক ভাইকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম
মোঃ বেল্লাল হোসেন
দশমিনা(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় সাংবাদিক ভাইকে পিটিয়ে জখমের ঘটনা ঘটে।
জানা যায় রস্তাদিয়ে চলাচলকে কেন্দ্র করে হাসান ও মিরাজ, শুভ পরিবারের মাঝে দীর্ঘ দিন জগড়া বহমান তাহার রেসধরে রবিবার সকাল ৮ টায় দশমিনা সদর ইউনিয়নের প্যাদা বাড়ি রাস্তাদিয়ে শফি ডালি ভ্যান দিয়ে মালামাল নিয়ে যওয়ার সময় সাংবাদিক ভাই হাসান মোল্লা বাঁধা দেয়। তাহাতে তরক-বিতরক হয় এবং শফি ডালিকে হাসান মোল্লা বেদম মারধর করে । এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুভ, মিরাজ তার বোনাই শফি ডালিকে মারধরের কারন জানতে চাইলে দশমিনা হাসপাতাল রাস্তায় তরকাতরকি ও মারধর হয় এ সময় হাসন মোল্লা ও মিরাজ, শুভ আহত হয়। রস্তার লোক জন হাসন মোল্লা কে রক্তাক্ত অবস্থায় ও মিরাজ, শুভকে দশমিনা হাসপাতালে জরূরী বিভাগে ভর্তি করে। উভয়ে দশমিনা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ গোলাম সরোয়ারের চিকিৎসাধীন আছে। মিরাজ বলেন হাসান মোল্লা বিভিন্ন সময় নিজেকে সাংবাদিক দাবি করে ভায় ভীতি দেখায় । আসলে সে কোন সাংবাদিক নয় তার ছোট ভাই মামুন তানভীর একজন সাংবাদিক। আমাদের বাড়ি আর হসানের বাড়ি পাশাপাশি একই রাস্তাদিয়ে আসাযাওয়া করি। বিভিন্ন সময় হাসন মোল্লা ও তার স্ত্রী আসাযাওয়ার সময় আমাদের বাঁধা দেয় এবং মারধরের হুমকি দেয়। রবিবার সকাল ৮ টায় আমার ভগ্নিপাতি শফিডালি ভ্যান দিয়ে মালামাল নিয়ে যাওয়ার সময় তাকে হাসান মোল্লা বেদম মারধর করে তাতে তিনি আহত হয়। আমি আমার ছোট ভাই তাহা জানতে চাইলে আমাদের অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে এবং কেচ মামালার হুমকি দেয়। আমরা হাসান মোল্লাকে মারধর করিনি। আহত হাসন মোল্লা বলেন আমাকে পূর্বপরিকল্পিত পরিকল্পনা মোতাবেক মিরাজ, শুভ সহ অপরিচিত ৪-৫ জন হাসপাতালের সামনে মারধর করে রক্তাক্ত জখম করে।আমি আইনের আশ্রয় নিবো। দশমিনা থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এসআই) আবিদ গোলজার বলেন আমি ঘটনা শুনে হাসপাতালে গিয়াছি।উভয় পক্ষকে থানায় ডাকা হয়েছে। উভয় পক্ষের কথাশুনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্তা গ্রহন করা হবে।