দশমিনা(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের পাতারচর গ্রামের তেঁতুলিয়া নদীর থেকে শনিবার সকাল ৭ টায় অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে দশমিনা থানা পুলিশ। পটুয়াখালী সিআইডি কতৃক ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর মাধ্যমে লাশের সানক্ত করা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি দেখে ভাইগনা পরিচয় মামার।
থানা ও নৌপুলিশ ফাঁড়ি সূত্রে জানা যায় উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের পাতারচর গ্রামে তেঁতুলিয়া নদীতে শনিবার সকালে একটি লাশ ভাসতে দেখে এলাকার লোক জন। পরে স্থানীয়রা ৯৯৯ ফোন দিলে দশমিনা থানা পুলিশ ও নৌ পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা ঘটনা স্থল থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের লাশ উদ্ধার করে দশমিনা থানায় নিয়ে আসে। পরে ময়না তদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে। পটুয়াখালী সিআইডি টিম অজ্ঞাত পরিচয়ের লাশের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে প্রযুক্তির মাধ্যমে অজ্ঞাত পরিচয়ের লাশের পরিচয় উদঘাটন করে বলে আজকের পত্রিকা প্রতিনিধিকে জানান উপজেলা নৌপুলিশ ফাঁড়ির উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল্লাহ আল মামুন ও দশমিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নরুল ইসলাম মজুমদার।
অজ্ঞাত লাশের সনাক্তকারি মামা সবুজ হোসেন জানান, আমি দীর্ঘ ১৫ বছর ঢাকার নারায়নগঞ্জ ফতুল্লা পঞ্চবটি থাকি। আল-আমিন আমার ভাইগনা ওর মা,বাবা, ভাই-বোন কোহই নাই সেই থেকে এখানে আমার সাথে থেকে বিভিন্ন সময় গাড়ি চালাইতো। আমি বিগত ৪-৫ মাস আগে একটি ট্রাক ক্রয় করি( ঢাকা মেট্রো ট -০৫১৩৯), সেই থেকে ভাইগাই ট্রাক চালায়। গত ১৭ এপ্রিল রাতে আমার সাথে কথা হয় ১৩ টন রড নিয়ে বরিশাল যাই। তার পর ১৮ এপ্রিল রাত ১১ টায় কথা হয় বলে আমি বরিশাল কালিশুরি আছি। তার পর আর কথা হয়নি। তার পর পোন বন্ধ পাই অনেক জায়গায় খোজ করে পরে আামকে একজন লাাশের ছবি দেখায়। আমি দশমিনা নৌ পুলিশ ফাঁড়িতে যোগাযোগ করি। ২১ এপ্রিল সকালে পটুয়াখালী মর্গে এসে দেখি ওই লাশ আমার ভাইগনা আল-আমিন এর। আমার ভাইগনার সাথে একজন হাসান নামের হেলপার ছিলো ওর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার হবে। হাসানকে প্রধান আসামি করে দশমিনা থানায় একটি হত্যা মামলা দাখিল করি।
দশমিনা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুল ইসলাম মজুমদার জানান, অজ্ঞাত পরিচয়ের লাশের সঠিক পরিচয় পটুয়াখালী সিআইডি টিম ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর মাধ্যমে সনাক্ত করা হয়েছে। সোস্যালমিডিয়ার মাধ্যমে দেখে আজ সকালে পটুয়াখালী মর্গে এসে তার মামা মোঃ সবুজ লাশের সনাক্ত করেন। ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে বরিশাল বাকেরগঞ্জ উপজেলার বোয়ালিয়া হাউওয়ে থেকে। আল-আমিনের মামা মোঃ সবুজ বাদী হয়ে দশমিনা থানায় একজনকে আসামি করে একটি হত্যামামলা দায়ের করেন। হেলপার হাসানের পরিচয় সনাক্ত করন ও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
দশমিনা(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি
পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের পাতারচর গ্রামের তেঁতুলিয়া নদীর থেকে শনিবার সকাল ৭ টায় অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে দশমিনা থানা পুলিশ। পটুয়াখালী সিআইডি কতৃক ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর মাধ্যমে লাশের সানক্ত করা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি দেখে ভাইগনা পরিচয় মামার।
থানা ও নৌপুলিশ ফাঁড়ি সূত্রে জানা যায় উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের পাতারচর গ্রামে তেঁতুলিয়া নদীতে শনিবার সকালে একটি লাশ ভাসতে দেখে এলাকার লোক জন। পরে স্থানীয়রা ৯৯৯ ফোন দিলে দশমিনা থানা পুলিশ ও নৌ পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা ঘটনা স্থল থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের লাশ উদ্ধার করে দশমিনা থানায় নিয়ে আসে। পরে ময়না তদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে। পটুয়াখালী সিআইডি টিম অজ্ঞাত পরিচয়ের লাশের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে প্রযুক্তির মাধ্যমে অজ্ঞাত পরিচয়ের লাশের পরিচয় উদঘাটন করে বলে আজকের পত্রিকা প্রতিনিধিকে জানান উপজেলা নৌপুলিশ ফাঁড়ির উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল্লাহ আল মামুন ও দশমিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নরুল ইসলাম মজুমদার।
অজ্ঞাত লাশের সনাক্তকারি মামা সবুজ হোসেন জানান, আমি দীর্ঘ ১৫ বছর ঢাকার নারায়নগঞ্জ ফতুল্লা পঞ্চবটি থাকি। আল-আমিন আমার ভাইগনা ওর মা,বাবা, ভাই-বোন কোহই নাই সেই থেকে এখানে আমার সাথে থেকে বিভিন্ন সময় গাড়ি চালাইতো। আমি বিগত ৪-৫ মাস আগে একটি ট্রাক ক্রয় করি( ঢাকা মেট্রো ট -০৫১৩৯), সেই থেকে ভাইগাই ট্রাক চালায়। গত ১৭ এপ্রিল রাতে আমার সাথে কথা হয় ১৩ টন রড নিয়ে বরিশাল যাই। তার পর ১৮ এপ্রিল রাত ১১ টায় কথা হয় বলে আমি বরিশাল কালিশুরি আছি। তার পর আর কথা হয়নি। তার পর পোন বন্ধ পাই অনেক জায়গায় খোজ করে পরে আামকে একজন লাাশের ছবি দেখায়। আমি দশমিনা নৌ পুলিশ ফাঁড়িতে যোগাযোগ করি। ২১ এপ্রিল সকালে পটুয়াখালী মর্গে এসে দেখি ওই লাশ আমার ভাইগনা আল-আমিন এর। আমার ভাইগনার সাথে একজন হাসান নামের হেলপার ছিলো ওর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার হবে। হাসানকে প্রধান আসামি করে দশমিনা থানায় একটি হত্যা মামলা দাখিল করি।
দশমিনা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুল ইসলাম মজুমদার জানান, অজ্ঞাত পরিচয়ের লাশের সঠিক পরিচয় পটুয়াখালী সিআইডি টিম ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর মাধ্যমে সনাক্ত করা হয়েছে। সোস্যালমিডিয়ার মাধ্যমে দেখে আজ সকালে পটুয়াখালী মর্গে এসে তার মামা মোঃ সবুজ লাশের সনাক্ত করেন। ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে বরিশাল বাকেরগঞ্জ উপজেলার বোয়ালিয়া হাউওয়ে থেকে। আল-আমিনের মামা মোঃ সবুজ বাদী হয়ে দশমিনা থানায় একজনকে আসামি করে একটি হত্যামামলা দায়ের করেন। হেলপার হাসানের পরিচয় সনাক্ত করন ও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।