1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
কুষ্টিয়ায় অন্ধ প্রতিবন্ধি অঞ্জনা পরিবারের পাশে ও মুখে হাসি ফোটাতে চান - dailynewsbangla
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
আর কোন সরকার যেন ভোটের অধিকার কেড়ে নিতে না পারে: রাজশাহীতে জোনায়েদ সাকি দৌলতপুরে লাঠির আঘাতে আপেল লস্কর নামে ব্যাবসায়ীর মৃত্যু দৌলতপুরে এসএসসি ব্যাচ ১৯৮৬ এর প্রথম মিলন মেলা অনুষ্ঠিত নওগাঁয় শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু বোয়ালমারীতে ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের ৯ম মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়ার আয়োজন ভেড়ামারায় ভুয়া ডাক্তার আটক, ভ্রাম্যমান আদালতে ৩ মাসের জেল অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত দৌলতপুরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সাথে (ইউএনও)’র মত বিনিময় সভা ভেড়ামারায় পৌরসভা নগর উন্নয়ন শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ভেড়ামারায় আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

কুষ্টিয়ায় অন্ধ প্রতিবন্ধি অঞ্জনা পরিবারের পাশে ও মুখে হাসি ফোটাতে চান

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১ জুন, ২০২১

বিশেষ প্রতিনিধি, কুষ্টিয়া: যার চোখের আলো নেই তার কাছে পৃথিবীটা
কেবল একদলা নিকষ কালো আঁধার। সেই আঁধারের মাঝে যেন এক চিলতে আলো কুষ্টিয়ার মেয়ে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী অঞ্জনা রানী হালদার। অন্ধত্বকে জয় করে তিনি অর্জন করেছেন স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। সঙ্গীত সাধনাতেও পিছিয়ে নেই প্রতিবন্ধী।

অভাবের সংসারে জন্ম নেয়া এই অঞ্জনা আজ সকলের অনুপ্রেরণা।
টিউশনি করে সংসারের হালধরা অঞ্জনার স্বপ্ন ভালো একটা চাকরির।
কুষ্টিয়া শহরের আমলাপাড়া এলাকার বাসিন্দা মান্দারী হালদারের চার সন্তানের মধ্যে সবার ছোট অঞ্জনা হালদার।

কিন্তু দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী হয়ে জন্ম নেয়ায় রোজিনার বাবা-মায়ের যেন আপসোসের সীমা ছিল না। তবুও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী এই সন্তানকে অতি আদরে বড় করে তোলেন তারা। বয়স বাড়ার সাথে সাথে পড়ালেখার প্রতি আগ্রহ বেড়ে যাওয়ায় অঞ্জনাকে ভর্তি করা হয় স্কুলে। প্রতিবেশি কিংবা সহপাঠিদের অসহযোগিতা আর তুচ্ছতাচ্ছিল্যতার মধ্যেও শেষ পর্যন্ত স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেছেন তিনি।

অঞ্জনা রানী হালদার, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী বলেন অঞ্জনার প্রত্যাশা যোগ্যতানুযায়ী
একটি সরকারী চাকরির। চাকরি পেলে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর পাশাপাশি
পরিবারের মুখে হাসি ফোটাতে চান তিনি। পড়ালেখায় কৃতিত্বের
পাশাপাশি সঙ্গীত সাধনাতেও পিছিয়ে নেই অঞ্জনা। এ জন্য তার প্রাপ্তিও কম নয়, পেয়েছেন স্বীকৃতিও। তার এই চলার পথে বাবা-মা সব সময় সারথির মত সাথ দিয়েছেন।

মা বাবা বলেন অঞ্জনা যাতে একটি ভালো চাকরী পেয়ে সংসারে স্বচ্ছলতা
আনতে পারে সে জন্য সরকারের সুদৃষ্টি চেয়েছেন তার প্রতিবেশিরা।
প্রতিবেশিরা বলেন তবে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী অঞ্জনা স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে
কর্মসংস্থানের সুযোগ না পেলেও স্থানীয়দের কাছে অনুপ্রেরণা।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ