ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক , আপলোডের সময় : সোমবার, ১ নভেম্বর, ২০২১ , আজকের সময় : বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪

রাজশাহী বার বার সিনিয়র সাংবাদিকদের নিকট লাঞ্চিত হচ্ছে নতুন প্রজন্ম

রাজশাহী ব্যুরোঃ রাজশাহীতে কর্মরত সিনিয়র সাংবাদিকদের ক্ষমতার কষাঘাতে দফাই দফাই নিপিড়নের শিকার হচ্ছে নতুন প্রজন্মের তরুন সাংবাদিকরা যা পুরো সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের হতাশার সাগরে ভরাডুবি।

যেখানে তথ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলছেন “তরুন সাংবাদিকরা পরিবর্তনের কারিগর” সেখানে রাজশাহীর তরুন সাংবাদিকরা সিনিয়রদের নিকট লাঞ্চিত ও নিপিড়ীত হচ্ছে বার বার। রোববার (৩১ অক্টোবর) ঢাকায় একশন এইড বাংলাদেশ আয়োজিত সেন্টার অন ইন্টিগ্রেটেড রুরাল ডেভেলপমেন্ট ফর এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক (সিরডাপ) মিলনায়তনে ‘একশনএইড ইয়াং জার্নালিস্ট মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২১’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. হাছান মাহমুদ একথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে তরুণদের এজেন্ডাগুলো তুলে ধরা এবং অবদান রাখার জন্য তরুণ সাংবাদিকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তিনি তরুণ সাংবাদিকরা পরিবর্তনের কারিগর বলে আখ্যায়িত করেছেন । অথচ রাজশাহীতে সাংবাদিকদের মাঝে এত বৈষম্য।

গত ৩১ অক্টোবর ( রবিবার) সকাল ১০ টায় রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের সেই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার অপসারণ ও ৩২ ধারার “ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন” বাতিলের দাবীতে মানববন্ধনের আয়োজন করে রাজশাহীতে কর্মরত সাংবাদিকদের কয়েকটি সংগঠন। এই আইন বাতিলের সবচেয়ে বড় সহায়ক ভুমিকা পালন করে রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাব।

সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনুমতি সাপেক্ষে এই আয়োজন করা হয়। কিন্তু সেই দুর্নীতিবাজদের বাঁচাতে ছুটে আসে সাংবাদিক নেতা রফিকুল ইসলাম (রফিক) ও তার বাহিনী। এখন সকলের প্রশ্ন, যে কেউ মানববন্ধনসহ যেকোন কর্মসূচি দিতে পারে। কিন্তু সাংবাদিক রফিক কেন গেল আর কোন স্বার্থে গেল? এবিষয়ে দুঃখপ্রকাশ করেছে রাজশাহী প্রেসক্লবসহ কয়েকটি সাংবাদিক সংগঠন।

পরে তরুনদের জীবন ভুষিভুত করতে মিথ্যা মামলা দিয়ে তিনজনকে জেল হাজতে পাঠানো হয়, যা খুবই ন্যক্কারজনক। পরে তরুন সাংবাদিকরা অনুসন্ধানে গিয়ে জানতে পারে অজানা অনেক ঘটনা। গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে অজানা অনেক তথ্য বেরিয়ে এসেছে।