1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
জুতা সেলাই করে কোন রকমে বেঁচে আছেন কমলগঞ্জের মুচি সম্প্রদায় - dailynewsbangla
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ঘোড়াঘাটে দম্পতি মিলে ইজিবাইক ছিনতাই গ্রেপ্তার ১ আগামীর বাংলাদেশ কেমন হবে, তা জনগণ নির্ধারণ করবে- ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন  বরেন্দ্র অঞ্চলে অধিক লাভের আশায় ঝুঁকেছে কচু চাষীরা বোয়ালমারীতে যৌথবাহিনীর অভিযান ইয়াবাসহ ৩ জুয়াড়ি আটক বিএনপির নেত্রী  ফরিদা ইয়াসমিন সড়ক দুর্ঘটনা গুরুতর আহত ভুক্তভোগীর মামলা নিল না পুলিশ, উল্টো সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে প্রতারকের মামলা রেকর্ড বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মোহনপুরে আলোচনা সভা বোয়ালমারীতে ছুটি ছাড়াই দুই শিক্ষক অনু উপস্থিত শোকজ ভেড়ামারায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের মানববন্ধন নারীদের স্বাবলম্বী করতে জীবনতরী টেকনিক্যাল ট্রেনিং একাডেমীতে এসআইসিআইপি প্রকল্পের উদ্বোধন

জুতা সেলাই করে কোন রকমে বেঁচে আছেন কমলগঞ্জের মুচি সম্প্রদায়

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২১

এম এ ওয়াহিদ রুলু, কমলগঞ্জ থেকেঃ বাপ-দাদারা জুতা সেলাই করেই পরিবার চালাতেন এখন আর এই কাজ করে ৭ সদস্যের পরিবার চালানো সম্ভব হচ্ছে না। নিজেও এখন বৃদ্ধ হয়ে গেছি অন্য কোন কাজও করতে পারিনা।

মানুষের এখন টাকা হয়ে গেছে কেউ ছেঁড়া জুতা পরেনা। আমাদের কেউ সাহায্যও করেনা কষ্টের সাথে এই কথা বলেছে ৩০ বছর ধরে জুতা সেলাই পেশায় নিয়জিত কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগর বাজারের দুলাল রবিদাস।

কমলগঞ্জের বিভিন্ন বাজারে রাস্তার পাশে চটের বস্তায় বসে জুতা সেলাই করা, রং দেওয়ার যাবতীয় জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে বসে মুচি (রবিদাস) সম্প্রদায়ের লোকজন। ছেঁড়া জুতাকে চলার উপযোগী করে দিলেও তাদের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন নেই। খেয়ে না খেয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে কোনরকম চলছে তাদের জীবন।

কমলগঞ্জ ও শমশেরনগর বাজারের বেশ কয়েকজন রবিদাস পরিবারের লোকজনের সাথে কথা হলে তারা বলেন, আমাদের মাঝে অনেকেই এই পেশা ছেড়ে দিয়েছে কারণ সারা দিন কাজ করে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা আয় হয়। এই টাকা দিয়ে কিভাবে ৬/৭ জনের পরিবার চালবে। এক কেজি চাল আর ডালের দাম এখন ১৫০ টাকা।

ভানুগাছ বাজরের বাদল রবিদাস ও শমমেরনগরের বাদাইরদেউল এলাকার মন্টু রবিদাস, রাজ বুজন রবিদাস, জগদীশ রবিদাস জানান, তাদের এলাকায় এই সম্প্রদায়ের ১৪টি পরিবার একসময় জুতা সেলাই করে চালতো এখন অনেকেই এই পেশা ছেড়ে অন্য কাজ করছে।

অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষ সরকারী সাহার্য্য পেলেও রবিদাস পরিবার সরকারের পক্ষ থেকে কোন সাহায্য পায়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ