1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
জুতা সেলাই করে কোন রকমে বেঁচে আছেন কমলগঞ্জের মুচি সম্প্রদায় - dailynewsbangla
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ০৯:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ঘোড়াঘাটে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ ও পাশের হারের শীর্ষে রানীগঞ্জ আদর্শ বিদ্যানিকেতন নওগাঁর ৭০ শতাংশ সড়কবাতি নষ্ট হওয়ায় বেড়েছে চুরি-ছিনতাই বাঘায় মাদ্রাসার সরকারি বরাদ্দকৃত প্রকল্পের টাকা ভাগ-বাটোয়ারা গল্প: চরাঞ্চলের এক নক্ষত্র – আলাল ভাই – পর্ব-২ গল্প: আলাল কানা – অন্ধ জীবনের বর্ণময় প্রদীপ- পর্ব ১ বোয়ালমারীতে যৌথ বাহিনীর অভিযান, ইয়াবা সহ ব্যবসায়ী আটক দৌলতপুর সীমান্তে ১ কোটি ৮৪ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ: বিজিবি ও প্রশাসনের বড় সাফল্য দৌলতপুরে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে তুলার বীজ বিতরন বোয়ালমারীতে যৌথ বাহিনীর অভিযান মাদকসহ গ্রেপ্তার ২ আলফাডাঙ্গায় ভুয়া ডেন্টাল ডাক্তারের এক বছরের  কারাদণ্ড ও লাখ টাকা জরিমানা

জুতা সেলাই করে কোন রকমে বেঁচে আছেন কমলগঞ্জের মুচি সম্প্রদায়

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২১

এম এ ওয়াহিদ রুলু, কমলগঞ্জ থেকেঃ বাপ-দাদারা জুতা সেলাই করেই পরিবার চালাতেন এখন আর এই কাজ করে ৭ সদস্যের পরিবার চালানো সম্ভব হচ্ছে না। নিজেও এখন বৃদ্ধ হয়ে গেছি অন্য কোন কাজও করতে পারিনা।

মানুষের এখন টাকা হয়ে গেছে কেউ ছেঁড়া জুতা পরেনা। আমাদের কেউ সাহায্যও করেনা কষ্টের সাথে এই কথা বলেছে ৩০ বছর ধরে জুতা সেলাই পেশায় নিয়জিত কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগর বাজারের দুলাল রবিদাস।

কমলগঞ্জের বিভিন্ন বাজারে রাস্তার পাশে চটের বস্তায় বসে জুতা সেলাই করা, রং দেওয়ার যাবতীয় জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে বসে মুচি (রবিদাস) সম্প্রদায়ের লোকজন। ছেঁড়া জুতাকে চলার উপযোগী করে দিলেও তাদের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন নেই। খেয়ে না খেয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে কোনরকম চলছে তাদের জীবন।

কমলগঞ্জ ও শমশেরনগর বাজারের বেশ কয়েকজন রবিদাস পরিবারের লোকজনের সাথে কথা হলে তারা বলেন, আমাদের মাঝে অনেকেই এই পেশা ছেড়ে দিয়েছে কারণ সারা দিন কাজ করে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা আয় হয়। এই টাকা দিয়ে কিভাবে ৬/৭ জনের পরিবার চালবে। এক কেজি চাল আর ডালের দাম এখন ১৫০ টাকা।

ভানুগাছ বাজরের বাদল রবিদাস ও শমমেরনগরের বাদাইরদেউল এলাকার মন্টু রবিদাস, রাজ বুজন রবিদাস, জগদীশ রবিদাস জানান, তাদের এলাকায় এই সম্প্রদায়ের ১৪টি পরিবার একসময় জুতা সেলাই করে চালতো এখন অনেকেই এই পেশা ছেড়ে অন্য কাজ করছে।

অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষ সরকারী সাহার্য্য পেলেও রবিদাস পরিবার সরকারের পক্ষ থেকে কোন সাহায্য পায়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ