মোঃবেল্লাল হোসেন, দশমিনা(পটুয়াখালী) নিউজ: পটুয়াখালীর দশমিনা উপজলার বহরমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান সোহাগের বিরুদ্ধে অন্যের বউ ভাগিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। ভাগিয়ে নিয়ে যাওয়া গৃহবধূ তিন সন্তানের জননী মোসা. মৌসুমী আক্তার দুলুর (৩৫) ভাইসহ স্বজনরা আজকের পত্রিকার কাছে এ অভিযোগ করেছেন। উপজলার বহরমপুর ইউনিয়নের উত্তর আদমপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ওই গৃহবধূর ভাই মনিরুজ্জামান বিপ্লবসহ স্বজনরা অভিযাগ করে বলেন, উপজলার বহরমপুর ইউনিয়নের উত্তর আদমপুর গ্রামের ফেরদৌস রাড়ির সাথ একই গ্রামর মোসা. মৌসুমী আক্তার দুলুর বিয়ে হয়। তাদর পরিবারে দুই ছেল ও এক কন্যা রয়েছে। স্বজনদের অভিযোগ, ওই ইউনিয়নের বর্তমান চয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান সোহাগের সাথ মৌসুমীর দীর্ঘদিন ধরে পরকিয়া প্রেম চলছিল।
ঘটনার দিন (২৬ ডিসম্বর) রোববার রাতে মৌসুমী তার স্বামী মো. ফেরদৌসকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে অচেতন করেন। পরে চেয়ারম্যান সোহাগ মৌসুমীকে তার তিন বাচাসহ নিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় অজ্ঞাত নাম উল্লেখ করে একটি সাধারণ ডায়রি করা হয়ছে বলে স্বজনরা দাবি করেন।
অভিযোগের বিষয় ইউপি চয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান সোহাগ এ প্রতিনিধিকে বলেন, কার সাথে ভাগি গেছে এ বিষয় আমি কিছুই জানিনা।
নির্বাচনর বিষয়কে কেন্দ্র করে তারা আমার বিরুদ্ধ স্বরযন্ত্র করছে । ফেরদৌস তার স্ত্রীকে মারধর করছিল। এর পর ৯৯৯ ফোন করার পর দশমিনা থানা পুলিশ তাকে উদ্ধার করে দশমিনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়ছিল। আমি এ ঘটনার সাথে জড়িত না। দশমিনা থানার ওসি মো. মেহেদী হাসান বলেন, স্বামী মামলা করলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।