কুষ্টিয়া দৌলতপুরে এই হত্যাকান্ড কে নিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লুটার চেষ্টা করছে তৃতীয় পক্ষ বলেন ইউপি চেয়ারম্যান বাকী।
জিল্লুর রহমান, ডেইলি নিউজ বাংলা ডেক্স: কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার ১১ নং আদাবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরের সামনে সদ্য ঘটেয়াওয়া (২ মার্চ ২০২২) জমিজমা সংক্রান্তে তেকালা গ্রামের জালাল উদ্দিন ও রুহুল আমিনের লোকজনের মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদের সামনে দু পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে।
এবং পরিষদের অভিযোগ কারি বাদী পক্ষের লোকজনের ছুরিকাঘাতে বিবাদিপক্ষের জাহাঙ্গীর আলম (টুটুল) আহত হয়। ঘটনার ৩ দিন পর গত রোববার ভোরে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এবিষয়ে আাদাবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল বাকী বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও যড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেন।বৃহস্পতিবার সকাল ৯ ৩০ ঘটিকার সময় ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে মিথ্যা অপপ্রচার ও যড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেন চেয়ারম্যান আব্দুল বাকী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে চেয়ারম্যান আব্দুল বাকী বলেন, নিহত টুটুলের পরিবারের লোকজন কে তৃতীয় পক্ষের লোকজন রাজনৈতিক ফায়দা লুটার জন্য বিভিন্ন ভাবে প্রভাবিত করছে। এই হত্যাকান্ডের সাথে আমার কোন সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি আর জানান, আমার পরিষদে তেকালা গ্রামের মৃত জফের শাহ্ এর পুত্র মনিরুল ইসলাম বাদি হয়ে মিমাংসা চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনের ওপর ভিত্তি করে তাদের মিমাংসার জন্য ডাকা হলে পর পর ২ ডেট এক পক্ষ উপস্থিত হলেও আর এক পক্ষ উপস্থিত হয় না।
তৃতীয় দিন উভয় পক্ষই উপস্থিত হওয়ার পর আমি জানতে পারি এই মামলা আদলতে চলমান আছে। জানার পরে সাথে সাথে মামলাটি খারিজ করে দিয়েছি।
পরিষদের সমনে রাস্তার উপরে দুই পক্ষের লোকজন মারামারি করেছে। এখানে আমি বা আমার পরিষদের কেউ জড়িত না। তাই আমি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মূলক অপপ্রচারে প্রতিবাদ জানাচ্ছি।