ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক , আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ২৩ আগস্ট, ২০২২ , আজকের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

রাজশাহীতে পুলিশের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন-রয়েছে নির্যাতন ও চাঁদাদাবীর অভিযোগ 

রাজশাহী ব্যুরোঃ রাজশাহীতে থানা পুলিশের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন, উঠেছে থানা হেফাজতে আসামিকে নির্যাতন ও চাঁদা দাবির অভিযোগ।
২২ আগষ্ট (সোমবার) বিকাল ৫ টায় রাজশাহী মহানগরীর অভিজাত রেষ্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নির্যানের তথ্য তুলে ধরেন ভুক্তভোগী শামিউল ইসলাম ও তার পরিবার। শামিউলের বাড়ি বাগমারা উপজেলার শুভডাঙ্গা ইউনিয়নের বাইগাছা গ্রামে। শামিউলের পিতার নাম মৃত-সিদ্দিকুর রহমান। সংবাদ সম্মেলনের বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ধরে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সামিউল ইসলাম।
তিনি তার বক্তব্যে বলেন, গত ১৭ আগস্ট দিবাগত রাত সাড়ে বারোটার দিকে  কয়েকজন আমার বাড়িতে যায়। এ সময় তারা দরজা খুলে দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকে। পরিবারের লোকজন তাদের পরিচয় জানতে চাইলে তারা পরিচয় জানাতে অস্বীকৃতি জানায়। এ সময় দরজা না খুললে তারা লোহার শাবল দিয়ে দরজা এবং জানালা ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে আমার স্ত্রীকে মারধোর করে এবং চুলের মুঠি ধরে ঘরের বাইরে নিয়ে আসে। এক পর্যায়ে তারা পুলিশ পরিচয় দিয়ে আমার অন্যান্য ভাইদের ঘরে প্রবেশ করে। তখন তারা সাদা পোষাকে ছিল। এই অবস্থায় আমার পঙ্গু ভাই সহ দুই জনকে থানায় নিয়ে যায়। এরপর থানায় নিয়ে ওসির রুমে ঢুকিয়ে ওসিসহ হাটগাঙ্গোপাড়া ফাঁড়ির ইনচার্জ তাদের বেধড়ক পেটায় এবং তাদের কাছে চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দিলে তাদেরকে আরও নির্যাতনের হুমকি দেয়। এছাড়াও সেই রাতে কোন মহিলা পুলিশ ছাড়াই শামিউলের বাড়িতে প্রবেশ করে স্ত্রীকে পুলিশি হেফাজতে নিয়েছে এবং নির্যাতন করেছে।
এমন পরিস্থিতিতে তিনি প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের  হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভুগী পরিবার। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগির  রবিউল ইসলাম শরিফুল ইসলাম, স্ত্রী নাজমা বেগম সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
রাজশাহী ব্যুরোঃ রাজশাহীতে থানা পুলিশের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন, উঠেছে থানা হেফাজতে আসামিকে নির্যাতন ও চাঁদা দাবির অভিযোগ।
২২ আগষ্ট (সোমবার) বিকাল ৫ টায় রাজশাহী মহানগরীর অভিজাত রেষ্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নির্যানের তথ্য তুলে ধরেন ভুক্তভোগী শামিউল ইসলাম ও তার পরিবার। শামিউলের বাড়ি বাগমারা উপজেলার শুভডাঙ্গা ইউনিয়নের বাইগাছা গ্রামে। শামিউলের পিতার নাম মৃত-সিদ্দিকুর রহমান। সংবাদ সম্মেলনের বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ধরে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সামিউল ইসলাম।
তিনি তার বক্তব্যে বলেন, গত ১৭ আগস্ট দিবাগত রাত সাড়ে বারোটার দিকে  কয়েকজন আমার বাড়িতে যায়। এ সময় তারা দরজা খুলে দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকে। পরিবারের লোকজন তাদের পরিচয় জানতে চাইলে তারা পরিচয় জানাতে অস্বীকৃতি জানায়। এ সময় দরজা না খুললে তারা লোহার শাবল দিয়ে দরজা এবং জানালা ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে আমার স্ত্রীকে মারধোর করে এবং চুলের মুঠি ধরে ঘরের বাইরে নিয়ে আসে। এক পর্যায়ে তারা পুলিশ পরিচয় দিয়ে আমার অন্যান্য ভাইদের ঘরে প্রবেশ করে। তখন তারা সাদা পোষাকে ছিল। এই অবস্থায় আমার পঙ্গু ভাই সহ দুই জনকে থানায় নিয়ে যায়। এরপর থানায় নিয়ে ওসির রুমে ঢুকিয়ে ওসিসহ হাটগাঙ্গোপাড়া ফাঁড়ির ইনচার্জ তাদের বেধড়ক পেটায় এবং তাদের কাছে চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দিলে তাদেরকে আরও নির্যাতনের হুমকি দেয়। এছাড়াও সেই রাতে কোন মহিলা পুলিশ ছাড়াই শামিউলের বাড়িতে প্রবেশ করে স্ত্রীকে পুলিশি হেফাজতে নিয়েছে এবং নির্যাতন করেছে।
এমন পরিস্থিতিতে তিনি প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের  হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভুগী পরিবার। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগির  রবিউল ইসলাম শরিফুল ইসলাম, স্ত্রী নাজমা বেগম সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।