ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক , আপলোডের সময় : শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২ , আজকের সময় : বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪

দশমিনা নির্বাহী আদেশে চার বছর পর ঘর নির্মান

মোঃবেল্লাল হোসেন দশমিনা(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

দশমিনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা( ইউএনও) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজেস্ট্রেট মোঃ মহিউদ্দিন আল হেলাল এর আদেশে পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় ডাঃ ডলি আকবর মহিলা করেজের প্রভাষক লিপি খানম দীর্ঘ ৪ বছর পর উপজেলার বাশঁবাড়ীয়া ইউনিয়নের চরহোসনা বাদ গ্রামের কবলা দলিলের ৪ শতাংশ জমিতে নির্মান করলেন বসত ঘর।
দরখাস্ত কারি লিপি খানম জানান, আমার স্বামী ব্র্যাক ব্যাংকে চাকুরি করেন আমি উপজেলার ডাঃডলি আকব মহিলা কলেজে প্রভাষক হিসাকে ২০০৯ সন থেকে কর্মরত আছি সে কারনে নিজ ও স্বামী সঞ্চায়ের টাকা দিয়ে চরহোসনাবাদ গ্রামে মৃতঃ আলহাজ¦ খালেক মৃধার ছেলে মোঃ মোস্তফা এর কাছ থেকে ঘরকারার জন্য ৪ শতাংশ জমি ক্রয় করি। জমি ক্রয়ের পর ঘর তুলতে গেলে চরহোসনাবাদ নিবাসি হেনা বেগম বিভিন্ন সময় ভয় ভীতি দেখিয়ে ঐ জায়গার দখল দেয়না । বিভিন্ন সময় দাঙ্গা- হাঙ্গামা ও নারী নির্যাতনের মামলার ভয় দেখিয়ে আমাকে ও আমার স্বামীকে দূরে সরিয়ে রাখে। এ ঘটনা নিয়ে দশমিনা থানার মাধ্যমে বহুবার এবং গ্রাম্য গন্যমান্য ব্যক্তিদের মাধ্যমে আপোষ মিামংসা কথা বলে পরে অমান্য করে বহুবার হেনা চলেযায়। মোসাঃ হেনা বেগম এলাকার ত্রাস ও দাঙ্গা-হাঙ্গামা কারি হিসাবে বহু বছর থেকে পরিচিত। পরের জমি ভূয়া কাগজ তৈরি করে বাঁধা দিয়ে টাকা আদায় করার তার নিত্ত-নৈমত্তিক ব্যবসা। এলাকায় বসবাস কারি সাধারন লোক জন হেনার ভয়ে ভীত থাকে সবসময়।
তিনি আরো জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মহিউদ্দি আল হেলাল বরাবর কাগজ পর্যালোচনা করে তদন্ত পূর্বক আইন গত ব্যবস্থা গ্রহনের দরখাস্ত আনায়ন করলে বিবাদিদের নোটিশ করে তদন্ত প্রতিবেদন শুনানীন্তে আমি রায় পাই । ওই রায়ের অনুবলে গত ২০ সেপ্টেম্বর আমার ক্রায়কৃত জমিতে ঘর নির্মান করি। এই ঘর নির্মানে বহু টাকা বহু জনকে দিয়েিেছ শুধুই আশা আর আশায় দীর্ঘ চার বছর দুটি শিশু কন্য সন্তান নিয়ে অন্যের বাসা ভাড়ায় থাকতে হয়েছে। সত্যতা থাকলে প্রকৃত সত্যতা বাস্তবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব তা প্রমান করলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
চরহোসনাবাদ বাসিন্দা মোঃ নাসির জানান হেনা একজন মহিলা তার দাপটে আমার ক্রায় করা জমিতে আজ ৩০ বছর ঘর তুরতে পারছিনা। ঘরের টিন দিয়ে পানি পরে। টিন পরিবর্তন করতে গেলে ১০-১২ জন মহিলা নিয়ে এসে জটিকা অভিযান দিয়ে কাজ বন্ধ করে দয়ে । হেনাকে চরহোসনাবাদ সবলোকে ভয় পায়।
মোঃ শফিক জানান, আমার নিলামে ক্রায় করা জমি নামজারি করে ভোগ দখলে আছি কিন্তু দস্যু নারী হেনা কোন এক ভূযা কাগজ এনে বারবার বাঁধা দেয় কিছু বললে মামলা করার হমকি দেয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয় অত্যান্ত সৎ ও বিচরক্ষ তার ন্যাবিচারের মাধ্যমে আমাদের দীর্ঘ ৪০ বছরের জমি দখল করে গ্রহিতাকে বুজিয়ে দিয়ে ঘর নির্মান করে দিতে পারলাম।