কাজী মোস্তফা রুমি, স্টাফ রিপোর্টার : মহান বিজয় দিবস বাঙালি জাতির একটি ঐতিহাসিক অধ্যায়। দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধের পর ৩০ লক্ষ শহীদের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে বাংলার স্বাধীনতার লাল সূর্য।
দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করে। তাই সেদিন থেকে ১৬ই ডিসেম্বরকে আমাদের বিজয় দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
মহান বিজয় দিবস সারা দেশব্যাপী যথাযথ মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে ঢাকার সেগুন বাগিচায় এক গুরুত্বপূর্ণ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে আসন অলংকৃত করেন প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা ও মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক দায়িত্বপ্রাপ্ত মাননীয় মন্ত্রী জনাব আ ক ম মোজাম্মেল হক, এমপি।
এ সময় তাঁর সাথে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ টাঙ্গাইলের গর্ব, নাগরপুর -দেলদুয়ারের গণ মানুষের নেতা, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় যুব ও ক্রীড়া উপ-কমিটির অন্যতম প্রভাবশালী সদস্য, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত কর্মী, নাগরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মানিত সদস্য, কর্মীবান্ধব ও জননন্দিত নেতা তারেক শামস্ খান হিমু।
এ বিষয়ে জননেতা তারেক শামস্ খান হিমুর সাথে এক তার বার্তায় গণমাধ্যমের কথা হয়।
তিনি গণমাধ্যমকে জানান- যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সাথে মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে এক গুরুত্বপূর্ণ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হলো। আমি আমাদের প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মাননীয় মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, এমপি মহোদয়ের সাথে উপস্থিত থাকতে পেরে আনন্দিত এবং গর্বিত।
আমি বাংলাদেশ আ’লীগ কেন্দ্রীয় যুব ও ক্রীড়া উপ-কমিটির পক্ষ হতে এবং বিশেষ করে নাগরপুর-দেলদুয়ারের সমগ্র মানুষের পক্ষ হতে তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা অফুরন্ত ভালোবাসা জানাই।
Print [1]