ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক , আপলোডের সময় : বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ , আজকের সময় : শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪

দশমিনায় মুদি ও রকমারি দোকানে বিক্রি হচ্ছে গ্যাস ও পেট্রোল।

মো.বেল্লাল হোসেন দশমিনা(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি: পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় বিভিন্ন দোকানে,রাস্তার মোরে বিক্রি হচ্ছে পেট্রোলিয়াম (এলপি) গ্যাসের সিলিন্ডার,পেট্রোলসহ দাহ্য পদার্থ। দাহ্য পদার্থ বিক্রির নীতিমালা মানছেনা বিক্রেতারা। ফলে যে কোন সময় বিস্ফোরনের আশঙ্কা রয়েছে। দশমিনা উপজেলার বাসিন্দা এ্যাড.অইকবাল হোসেন বলেন,বিধি অনুযায়ী আটটি গ্যাসপূর্ন সিলিন্ডার মজুতের ক্ষেত্রে লাইসেন্স নিতে হবে।

একই বিধিতে বরা আছে,আগুন নেবানোর জন্য যথেষ্ট পরিমান অগ্নিনির্বাপকযন্ত্র পাতি এবং সরমঞ্জাম মজুদ রাখতে হবে।স্থানীয় বাসিন্দা আহম্মেদ ইব্রাহীম বলেন,কোমলপানিয়র বোতলে তরল পেট্রোর বিক্রি করা হচ্ছে। যে সকল দোকানদার এ সকল পেট্রোল বিক্রি করছে তাহারা অনেক ক্রেতাকে চিনেই না। এটি খুবই বিপদ জনক। এতে করে দুস্কৃতিদের হাতে পেট্রোল চলেযেতে পারে।

দশমিনা উপজেলা সদরে দাহ পদার্থ এক বিক্রেতা বলেন,আমরা অসহায় মানুষ সামান্য পরিমান পেট্রোল এনে বিক্রি করে সংসার চালাই। আইন সম্পর্কে কিছুই জানিনা। স্থানীয় সোহাগ মহাল্লাদার বলেন, দশমিনা উপজেলায় রস্তার পাশে বিভিন্ন মুদি ও রকমারি,চায়ের দোকানের সামনে টেবিলের উপররাখা পেট্রোলের পাশাপাশি দাহ্য পদার্থ বিক্রি হচ্ছে। উপজেলায় এরকম শত শত দেকানে আবার এলপি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করতে দেখাযায়।

এ সকল দোকানগুলো ঝুকিপূর্ন অবস্থায় আছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোসাঃতানিয়া ফেরদৌস বলেন,যাদের নামে অনুমোদন আছে তারাই শুধু এলপি গ্যাস সিলিন্ডার ও পেট্রোলসহ দাহ্য পদার্থ বিক্রি করতে পারবেন অন্যথায় বিক্রি করার কোন সুযোগ নেই। যে সকল দোকান মালিক এ সকল কর্মকান্ডে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে আইগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।