1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
বোয়ালমারীতে সরকারী রাস্তার কাছ কর্তন ও ফসলি জমির মাটি কাটার অভিযোগ  - dailynewsbangla
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৩:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
বোয়ালমারীতে পরিবারের সাথে অভিমান করে যুবকের আত্মহত্যা  ঘোড়াঘাটে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ ও পাশের হারের শীর্ষে রানীগঞ্জ আদর্শ বিদ্যানিকেতন নওগাঁর ৭০ শতাংশ সড়কবাতি নষ্ট হওয়ায় বেড়েছে চুরি-ছিনতাই বাঘায় মাদ্রাসার সরকারি বরাদ্দকৃত প্রকল্পের টাকা ভাগ-বাটোয়ারা গল্প: চরাঞ্চলের এক নক্ষত্র – আলাল ভাই – পর্ব-২ গল্প: আলাল কানা – অন্ধ জীবনের বর্ণময় প্রদীপ- পর্ব ১ বোয়ালমারীতে যৌথ বাহিনীর অভিযান, ইয়াবা সহ ব্যবসায়ী আটক দৌলতপুর সীমান্তে ১ কোটি ৮৪ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ: বিজিবি ও প্রশাসনের বড় সাফল্য দৌলতপুরে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে তুলার বীজ বিতরন বোয়ালমারীতে যৌথ বাহিনীর অভিযান মাদকসহ গ্রেপ্তার ২

বোয়ালমারীতে সরকারী রাস্তার কাছ কর্তন ও ফসলি জমির মাটি কাটার অভিযোগ 

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩
বোয়ালমারী  (ফরিদপুর) প্রতিনিধি: ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার সোতালিয়া গ্রামের ননী গোপাল রায়ের বিরুদ্ধে সরকারী রাস্তার গাছ কাটার অভিযোগ উঠেছে। তবে ননী গোপাল রায় বলেন রুপাপাত ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি পিকুল হোসেন গাছগুলো কেটে নিয়ে গেছে।
তিনি আরো বলেন, পিকুলকে গাছ কাটতে নিষেধ করা হয়েছিল। সে বলে কিছু হবে না।
 পিকুল হোসেন দীর্ঘদিন ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। পিকুল হোসেন কাটাগর দেওয়ান শাগের শাহ দাখিল মাদরাসার অফিস সহায়ক পদে চাকুরী করে ও রুপাপাত ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি। পিকুল হোসেন মাদরাসায় নিয়মিত থাকেন না বলেও অভিযোগ রয়েছে।
সরজমিন ঘুরে জানা যায়, উপজেলার সহস্রাইল কালিনগর রাস্তার সোতালিয়া গ্রামের ননী গোপালের বাড়ির পাশে রাস্তার পাশে থাকা সরকারী বিভিন্ন প্রকারের ৬০ হাজার টাকা মূল্যের গাছ গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার রাতের আধারে চুরি করে কেটে নেওয়া হয়েছে। গাছ কাটার সাথে সাথে গাছের গোড়া মাটি ফেলিয়ে ঢেকে দিচ্ছে মাটি ব্যবসায়ী পিকুল হোসেন।
 গাছ কেটে ফসলি জমি থেকে ভেকু দিয়ে অবৈধ ভাবে মাটি কেটে গাছের গুড়াসহ রাস্তার পাশের জমি ভরাট করা হচ্ছে। এ ছাড়া এলাকায় বিভিন্ন ফসলি জমি থেকে নিয়মিত মাটি কেটে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করছে সে। তার মাটি কাটার কারনে ওই এলাকায় ফসলি জমি কমে গিয়ে হুমকির মুখে পড়েছে কৃষকরা।
মাদরাসার পিন্সিপাল মো. ছিদ্দিকুর রহমান বলেন, পিকুল আমার প্রতিষ্ঠানের অফিস সহায়ক পদে চাকুরী করে। সে নিয়মিত মাদরাসায় থাকে না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অনেক সময় ছুটি নেন। এরপর আগে পরে করে মাদরাসায় আসে।
পিকুল হোসেন বলেন, যাদের বাড়ির সামনে গাছ তারা কেটেছে। আমি গাছ কাটিনি। আমার নামে গাছ কাটার অভিযোগটি সঠিক নয়। তবে মাটি ফেলছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোশারেফ হোসাইন বলেন, গাছ কাটার বিষয় ও ফসলি জমি থেকে মাটি কাটার বিষয় খোজ খবর নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ