ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক , আপলোডের সময় : শুক্রবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩ , আজকের সময় : বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বাড়ি ভাংচুর,লুট, মাকে চর-থাপড় যুবদল নেতার

মোঃবেল্লাল হোসেন
দশমিনা(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬ টায় কলেজ বিএনপি যুবদল নেতা কতৃক কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের ঘর ভাংচুর ও তার মাকে চর-থাপরের ঘটনা ঘটে।
জানা যায় গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাফিজুর রহমান উপজেলার রনগোপালদী বাজারে চায়ের দোকানে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে বসা ছিলো একই এলাকার বিএনপির যুবদল নেতা মোঃ কবির উদ্দিন হাওলাদার সহ ৪-৫ জন তাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে তাহাতে বাকবিতন্ড হয়। তাহার রেস দরে মোঃ কবির উদ্দিন হাওলাদার সহ ৪-৫ জন হাফিজ উদ্দিনের বস ঘরে ডুকে ভাংচুর ও ৪৭ হাজার টাকা, স্বর্নালংকার, বিভিন্ন জিনিস পত্র লুট করে তার মাকে চর-থাপড় দেয়। এই ঘটনায় ঐ রাতেই হাফিস উদ্দিন মোঃ কবির হোসেন হওলাদারকে প্রধান আসামী করে তিনজনের বিরুদ্ধে দশমিনা থানায় অভিযোগ দায়ের করে।
হাফিজ উদ্দিনের মা মোসাঃ হাচন ভানু বলেন বাজারে কি হয়েছে তা জানিনা কবির সহ ৪-৫ জন সন্ধ্যায় আমার ঘরে প্রবেশ করে ভাংচুর করে, আমার আলমারিতে রাখা ৪৭ হাজার টাকা ও স্বর্নলংকার নিয়ে যায়। আমি বৃদ্ধা মহিলা আমাকে কবির ২-৩ টি চর মারে আমি দশমিনা থানার ওসি, ইউএনও ও এমপির কাছে বিচার চাই।
অভিযোগ কারি হাফিজুর রহমান বলেন কবির একজন বিএনপি যুবদল নেতা গত স্থানীয় নির্বাচনে বিএনপি মনা প্রার্থী পরাজয়ের পর থেকে আামকে বিভিন্ন সময় হুমকিধামকি দেয় এবং এলাকায় একজন চিহ্নিত মাদব সেবক ও ব্যবসায়ী হিসাবে পরিচিত। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রনগোপালদী বাাজরে চায়ের দোকানে কথা বলছিলা সেখানে গিয়া আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে ও আমার সাথে তর্কবিতর্ক করে । পরে আমার ঘরে ডুকে আমার বৃদ্ধা মাকে চর-থাপড় মারে, টাকা,স্বর্নলংকার লুট করে নিয়া যায়। আমার মা আমাকে জানায়। আমি বাদী হয়ে ঐ রাতেই থানায় অভিযোগ দিয়েছি।
অভিযুক্ত কবির হোসেন হাওলাদার মুঠোফোনে বলেন এ অভিযোগ মিথ্যা। আমি এমন কোন ঘটনার সাথে ঝড়িত নই।
দশমিনা থানা উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এসআই) মোঃ মেহেদী হাসান বলেন অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত পূর্বব ব্যবস্থা নেয়া হবে।