মোঃবেল্লাল হোসেন
দশমিনা(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালী দশমিনায় ১১ এপ্রিল রাতে সন্ত্রাসী হামলায় এইচএসসি পরীক্ষার্থী সহদর দুই ভাই ইয়াসিন ও আরাফাত সহ চারজনকে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করা মামলায় বুধবার( ১৯ এপ্রিল) ভোর রাতে উপজেলার বাঁশবাড়ীয়া এলাকা থেকে প্রধান আসামী সোহাগ প্যাদাকে গ্রেফতার করে দশমিনা থানা পুলিশ।
জানা যায় গত মঙ্গলবার(১১এপ্রিল) রাত ৮ টায় ইযাসিন, আরাফাত, ইব্রাহিম, ইয়াসি-২ চার বন্ধু আলীপুর ইউনিয়ন থেকে দশমিনা সদরে আসার পথে নিজাবাদ গয়নাঘাট এলাকায় রাস্তার উপর পূর্বে জের ধরে সোহাগ প্যাদা, সহ ২০-২৫জন গতিরোধ করে দেশী অ¯্র(বগি, রামদা, চাপাতি) দিয়ে উপর্যোপুরি কোপায়। রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় পরে থাকলে স্থানীয় লোক জন তাদের দশমিনা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ মইনুল ইসলাম ইয়াসিন ও আরাফতের অবস্থা আশংখা দেখে বরিশাল শে-রে-ই বাংলা হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠায়। ইব্রাহিম ও ইয়াসিনের শরীরে সাধারন জেখম থাকায় দশমিনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় এফবিতে ভাইরাল হলে নড়েচরে বসে দশমনিা থানা পুলিশ প্রশাসন। ১৩ এপ্রিল ইয়াসিন ও আরাফাতের বাবা মোঃ মাহবুল মুন্সি বাদী হয়ে ২০ জনের বিরুদ্ধে ও অঞ্জাত নামা ২০-২৫ জনের নামে এজাহার দায়ের করলে ঐ রাতে দশমনিা থানা পুলিশ ৪ জনকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়। সেই থেকে সোহাগ প্যাদা পলাতক। বুধবার ভোররাতে জিডিটাল প্রযুক্তিব্যবহার করে উক্ত মামলার প্রধান আসামী সোহাগ প্যাদাকে মোবাইল ট্রাকিং এর মাধ্যমে দশমিনা থানার উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই)রহিম, জসিম, তুহিন সহ সঙ্গীয় ফোর্স উপজেলার বাঁশবাড়য়িা এলাকা থেকে গ্রেফতার করে।
তদন্তকারি কর্মকর্তা উপপুলিশ পরিদর্শক(এসআই) রহিম আজকের পত্রিক্ াপ্রতিনিধিকে বলেন মামলা এজাহার হবার পর থেকে প্রধান আসামী সোহাগ প্যাদাকে গ্রেফতারের জন্য বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করি। সোহাগ প্যাদা মিনিটে মিনিটে স্থান বদল করায় ধরতে পারিনি। বুধবার ভোর রাতে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে মোবইল ট্রাকিং এর মাধ্যমে বাঁশবাড়ীয়া থেকে গ্রেফতার করি।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মেহেদী হাসান বলেন ১১ এপ্রিল ইয়াসিন ও আরাফাত সহ চার জনকে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করায় প্রদান আসামী সোহাগ প্যাদা পালাতক। বুধবার বোর রাতে গ্রেফতার করা হয়। বুধবার দুপুর ২ টায় আদালতে প্রেরন করা হয়েছে। বাকী আসামীদের গ্রেফতারের চেস্টা চলছে।