![](https://dailynewsbangla.com/wp-content/uploads/2023/12/1703408550750.jpg)
সাংসদ ছলিমের সহযোগিতায় অফিস পাড়ার সকল সুবিধা ভোগ করতো ছাত্রদল নেতা সাখোওয়াত
নওগাঁ প্রতিনিধি : সাংসদ ছলিম উদ্দীন তরফদার সেলিমের সহযোগিতায় অফিস পাড়ার সকল সুবিধা ভোগ করতো ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক ছাত্র নেতা এম সাখোওয়াত হোসেন। সাখোওয়াত হোসেন একটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটার ডেমোস্টরের দায়িত্বে নিমোজিত থেকে সাংবাদিকতা করছেন দাপটের সাথে। তার চাটুকারিতা দালালির কাছে হার মানিয়েছে উপজেলার পেশাগত সাংবাদিকেরা। সাংসদ ছলিম উদ্দীন তরফদার সেলিমের সহযোগিতায় গত দশ বছরে কয়েক লক্ষ টাকার টিআর, জিআরের টাকা তার পকেটে। এছাড়া সরকারি যত প্রকার বিজ্ঞাপন আছে তার সিংহভাগ তিনি একাই কব্জায় নিয়েছেন। প্রশাসন বিজ্ঞাপন দিতে গড়িমসি করলে এমপি ছলিমকে দিয়ে ফোন করে বিজ্ঞাপন নিতেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব পালন না করে সাখোওয়াত হোসেন সাংসদের দাপট খাটিয়ে অফিস পাড়ায় অফিসারদের সাথে দালালি আর চাটুকারিতায় ব্যস্ত থাকতেন। তার কর্মকান্ডে পেশাগত সাংবাদিকেরা ক্ষোভ প্রকাশ করলেও কুলে উঠতে পারেনি সাংসদ ছলিমের জন্য। নাম প্রকাশ না করা শর্তে আওয়ামীলীগ পরিবারের কয়েক জন সাংবাদিক জানান,আওয়ামী সরকারের আমলে বিএনপি জামাতের নেতাকর্মী এবং সাংবাদিক সাখোওয়াত হোসেনের মত চামচারা সকল সুবিধা ভোগ করছেন।
এব্যাপারে সাংবাদিক বরুন মজুমদার, মেহেদী হাসান,মাহবুব জানান,সাখোয়াত হোসেনের চাটুকারীতার জন্য বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে সকল সুবিধা থেকে উপজেলার সাংবাদিকেরা বঞ্চিত। শুধু তাই নয় অন্যান্য সাংবাদিকদের নামে প্রশাসনের কাছে খারাপ ধারণা দিয়ে কান ভারি করে দিতেন সাখোয়াত। সাংবাদিক মেহেদী হাসান জানান,সাখোওয়াত হোসেন দম্ভের সাথে বলেছেন,এমপি সেলিম যেভাবে প্রশাসনের কাছে আমার বিজ্ঞাপনের জন্য ফোন করেছেন তেমনি ভাবে সৌরেন চক্রবর্তী এমপি হলেও আমার জন্য প্রশাসনের কাছে বিজ্ঞাপনের জন্য ফোন করবেন। এ ব্যাপারে সাখোয়াতের সাথে মুঠো ফোনে কথা হলে তিনি সবকিছু অস্বীকার করেন।
Print [1]