মো.বেল্লাল হোসেন, দশমিনা(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলার বাশঁবাড়িয়া ইউনিয়নের দক্ষিন দাসপাড়া আঃ গনি মহিলা দাখিল মাদ্রসার সহ-সুপারকে গত ৩১ ডিসেম্বর সকালে মাদ্রাসায় মিটিং চলাকালিন ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ও ১৪৫ নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তারিকুল ইসলাম সাহিদ লাথি মেরে মাদ্রাসা তেকে বেরকরে দেবার জন্য উদ্বোত্য হয়। এ ঘটনায় সহ-সুপার মাওলানা মুজিবুর রহমান সহকারি পরিচালক মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড , প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ঢাকা সহ বিভাগ, জেলা ও উপজেলা প্রশাসন বরাবর অভিযোগ দিলে সমজতার জন্য দৌড়ঝাপ করেন ওই প্রধান শিক্ষক।
জানা যায়, ওই মাদ্রসার সভাপতি মোসাঃ লাইজু বেগম কিন্তু মাদ্রাসার সকল কার্য ওই প্রধান শিক্ষক করে থাকেন। বুধবার সকাল ১০ টায় চরহোসনাবাদ ইসলামিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ নুরে আলম ছিদ্দিকি , মাদ্রাসার সুপারিন্টেন্ডেন্ট সহ শিক্ষক প্রতিনিধি গন বসেন সমোজতার জন্য। এতে করে কোন সুফল হয়নি। তখোন ওই প্রধান শিক্ষক সহ-সুপারকে জামাত শিবির বলে গালমন্দ করেন। ওই প্রধান শিক্ষক তার বিদ্যালয় চলাকালীন সময় মাদ্রাসায় গিয়ে বিভিন্ন সময় শিক্ষক শিক্ষিকাদের অপমান অপদস্ত করে থাকেন।
মাওলানা মুজিবুর রহমান বলেন, ম্যানেজিং কমিটির একজন অবৈধ সদস্য এবং তিনি একজন প্র্যাক প্রাথমিকে সরকারি চকুরি করেন তিনি কি করে মিটিংএ লাথিমেরে মাদ্রাসা থেকে বের করে দেবার কথা বলেন। আমাকে জোর করে সমোজতা করার জন্য সকালে ডাকেন। আমি বলছি সমোজতা চাইনা বিচার চাই । বিচারের জন্য যেখানে যাবার সেখানে অভিযোগ দিয়াছি।
প্রধান শিক্ষক তারিকুল ইসলাম সাহিদ বিদ্যালয় না গিয়ে সকাল ১০ থকে দুপুর ০২ টা পর্যন্ত মাদ্রাসায় মিটিং করায় ছুটি নিয়েছে কিনা তা জানতে চাইলে উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা খালিদ হোসেন বলেন স্কুল খোলা আছে। তিনি কোন ছুটি নিয়েছে কিনা তা জানিনা। তবে এ সময় ওই মাদ্রাসায় স্কুল রেখে থাকতে পারেনা। আমি বিষয়টি দেখছি।