পুলিশের সেবা বন্ধ আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশংকা
দশমিনা(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি
পটুয়াখালী দশমিনায় থানা পুলিশের সেবা বন্ধ আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশংকা স্থানীয়দের।
জানা যায়. কোটা বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দূস্কৃদের হাতে পুলিশের নির্মম মৃত পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা, বিভিন্ন স্থানে গুলি করে হত্যা , বিভিন্ন স্থানে দুস্কৃরীরা প্রবেশ করে থানায় আগুন , অবস্থানরত পুলিশকে জ¦ালিয়ে-পুরিয়ে হত্যা, থানার অস্্র ও গোলাবারুদ লুট হওয়ায় বাংলাদেশ পুলিশ নিরাপত্তা জনিত কারনে কর্ম বিরতি পালন করে স্ব স্ব থানায় অবস্থান করায় দশমিনা থানা পুলিশ ৫-১০ আগষ্ঠ কর্মবিরতী পালন করে আসছে। কর্মবিরতি পালন সময় কালে গত ৫ আগষ্ঠ থেকে ১০ আগষ্ঠ পর্যন্ত দশমিনা উপজেলায় দূবৃত্তদের হামলায় বিভিন্ন ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ কার্যালয়, বঙ্গবন্ধু মুরাল ভাংচুর, ৬-৭টি ব্যক্তিগত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর ও জ¦ালাওপোড়া করা হয় এবং ২০ টিরও বেশি বসত ঘর লুট ও ভাংচুর করা হয়। উপজেলায় সেনাবাহিনী মোতায়ন করা পর ও রাতের আধারে বিভিন্ন লোকদের বসত ঘরে ডুকে ভাংচুর ও লুপাট করছে দূবৃত্তরা। স্থানীদের দাবি পুলিশ ডিউটিতে না থাকলে আরো লুটপাটের সম্বভনা রয়েছে।
ভূক্তভোগী আনসার জানান শনিবার গভীর রাতে আমার ঘওে কিছু অপরিচিত লোক দড়জা ভেঙ্গে ঘওে প্রবেশ কওে আমার স্ত্রী কে মারধর করে মালামাল লটু করে নিয়ে যায়। থানায় ফোন করলে বলেন এত রাতে আমরা কোন সহযোগিতা করতে পারবোনা।
আউলিপুর মৎস্য আড়ৎদার এনায়েত, নজির সরদার, ছিদ্দিক, সোহাগ, ইউনূস ও রাজিব আজকের পত্রিকা প্রতিনিধিকে জানান, গত সোমবার বিকেলে কিছু দূবৃত্তরা আমাদের দোকান ভাংচুর করে এলাকার লোকজন এগিয়ে আসলে দূবৃত্তরা পলিয়ে যায়। ওই রাতেই আনুমানিক ২ টায় আমাদের ঘর দূবৃত্তরা জ¦ালিয়ে দেয় আমাদের মাছে আড়ৎতে প্রায় ১৫-২০লাখ টাকার মাছ ছিলো। পওে উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ২ ঘন্টার চেষ্ঠায় আগুন নিবায়।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন মাতুব্বর ও নুরুল হক হাওলাদার বলেন বাংলাদেশ পুলিশ দেশের যেকোন পরিস্থিতিতে জনগনের জান ও মালের হেফাজতে বিশেষ ভুমিকা রেখে আসছে। তাদের অনুপস্থিতিতে কিছু সুযোগসন্ধানি গোষ্ঠি কয়েক দিনে উপজেলায় চুরি, ঘুর লুটম ভাংচুর সহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পোড়ানোর কাছ করছে এভাবে চলতে থাকলে আইনশৃঙ্খলার আরো আবনোতি হবে বলে শংখা প্রকাশ করেন। পুলিশ কর্মে ফিরে আসছে এসকল কর্মকন্ড থাকবেনা।
দশমিনা থানার নাম প্রকাশে এক অফিসার বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলকে কেন্দ্র করে যে ঘটনার জন্ম হয়েছে তাতে আমাদের দোষ কোথায় আমাদের উপরস্থ অফিসারদের হুকুম প্রয়োগ করছি। আমাদের পুলিশ ভাইদের নির্বিচারে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়েছে তার বিচার চাই। নতুর আইজিপি তাদের কর্মস্থলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে যোগদানের নির্দেশ দেয়ার বিষয় জানতে চাইলে বলেন পুলিশকে হত্যার বিচার এবং আমাদের নিরাত্তার বিষয় নিশ্চিত না করলে কর্মে ফিরবো কি করে।