1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
সিন্ডিকেটের বেড়াজালে বন্দি বরেন্দ্রঞ্চলের ফুলকপি চাষিরা  - dailynewsbangla
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০৮:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
নওগাঁয় ৬ কোটি টাকার চামড়া বাণিজ্যের সম্ভাবনা বোয়ালমারীতে পর্নোগ্রাফি চক্রের মূল হোতা গ্রেপ্তার রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী মামুন ভুঁইয়া হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ, মানববন্ধন লালপুরে বৈধ বালুমহলে চাঁদাবাজির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন দৌলতপুরে পূর্ব বিরোধের জেরে হামলা, কচু ক্ষেতে কাজ করার সময় আহত যুবক দশমিনায় ১৫পিচ ইয়াবা সহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার বোয়ালমারীতে নানা বাড়ি বেড়াতে এসে  পানিতে ডুবে ভাই বোনের মৃত্যু কোরবানীর মাংস নেওয়ায়  হামলায় ভ্যান চালকের মৃত্যু কৃষকদল নেতাসহ আসামী ২৫  লক্ষ্মীপুরে হেলমেট বাহিনী থেকে রড বাহিনীতে পরিণত হোক আর চাই না : রেজাউল করিম দৌলতপুরে ধর্মদহ গ্রামে টিএফসি’র  মোড়ক উন্মোচন

সিন্ডিকেটের বেড়াজালে বন্দি বরেন্দ্রঞ্চলের ফুলকপি চাষিরা 

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

সিন্ডিকেটের বেড়াজালে বন্দি বরেন্দ্রঞ্চলের ফুলকপি চাষিরা 

মোহাম্মদ আককাস আলী : ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত এবং সিন্ডিকেটের বেড়াজালে বন্দি বরেন্দ্রঞ্চলের ফুলকপি চাষিরা।
শীতকালীন সবজি ফুলকপি কৃষকদের প্রাপ্ত মূল্যের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ মূল্যে ক্রয় করতে হচ্ছে সাধারণ ভোক্তাদের। পাইকাররা কৃষকদের কাছ থেকে ছোট ফুলকপি প্রতি কেজি ৩০ টাকা, মাঝারি আকারের ফুলকপি ৪০ টাকা এবং বড় আকারের ফুলকপি ৫০ টাকা কেজি দরে কেনেন। বিক্রি করছেন দিগুণ কিংবা তিনগুণ দামে। জেলা সদরে ও সদর উপজেলার হাপানিয়া ইউনিয়নের ডাক্তারের বাড়ির মোড়ে প্রতিদিন ভোর থেকে বসে ফুলকপি বিক্রির পাইকারি বাজার। বিভিন্ন গ্রাম থেকে কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ফুলকপি নিয়ে আসেন এবং পাইকারদের কাছে বিক্রি করেন।
খুচরা বাজারে ব্যবসায়ীরা সাধারণ ক্রেতাদের কাছে ফুলকপি কেজি হিসেবে বিক্রি না করে পিস হিসেবে বিক্রি করেন। ছোট প্রতিটি কমপক্ষে ২০টাকা, মাঝারি আকারের প্রতিটি ৩০ টাকা এবং বড় আকারের প্রতিটি ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি করছেন। ছোট আকারের চারটিতে এক কেজি হয়। সেই হিসাবে ভোক্তাপর্যায়ে এই চারটি কপির বিক্রিমূল্য ৮০ টাকা। অথচ কৃষক এই চারটি কপির মূল্য পাচ্ছেন ৩০ টাকা।
অন্যদিকে বর্তমান বাজারে বড় আকারের ফুলকপি কেজিতে ধরে দুটি। খুচরা ব্যবসায়ীরা এই দুটি কপি ক্রয় করেন ৫০ টাকায়। ভোক্তাপর্যায়ে এই দুটি কপি বিক্রি করছেন কমপক্ষে ১০০ টাকায়।
নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আবুল কালাম আজাদ জানান, কৃষকরা সাধারণত মাঠমুখী। যত তাড়াতাড়ি পারেন তাদের ফসল বিক্রি করে মাঠের দিকে নজর দেন। এ জন্য বাজারে এসে অপেক্ষা না করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফসল বিক্রি করে চলে যান। এই সুযোগে ব্যবসায়ীরা কম মূল্যে ক্রয় করেন। ফলে মধ্যস্বত্বভোগীরা অধিক মুনাফার সুযোগ পেয়ে থাকেন।  চলতি মৌসুমে জেলায় ২৫০ হেক্টর জমিতে ফুলকপির আবাদ হয়েছে, যা থেকে ছয় হাজার ৭৫০ মেট্রিক টন ফুলকপি উৎপাদন হবে বলে প্রত্যাশা কৃষি বিভাগের।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ