ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক , আপলোডের সময় : সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ , আজকের সময় : মঙ্গলবার, ১ জুলাই, ২০২৫

ভেড়ামারায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন পরিদর্শন করলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ

ভেড়ামারায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন পরিদর্শন করলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ

হেলাল মজুমদার ভেড়ামারা কুষ্টিয়া

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় পদ্মা নদীতে পানি বেড়ে যাওয়ায়  নতুন করে উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের ৪ কিলোমিটারে   ভাঙ্গন  দেখা দিয়েছে । এই ভাঙন
দেখতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের   ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ।    গতকাল সোমবার সকাল ১১ টার সময় বাহিরচর ইউনিয়নের মসলেমপুর, টিকটিকি পাড়া, মুন্সিপাড়ায় এলাকায় ব্যাপক ভাঙ্গন  দেখা দিয়েছে।
ভাঙ্গনে হুমকির মুখে রয়েছে বিভিন্ন সরকারি স্থাপনা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কলকারখানা, ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানসহ পদ্মা নদী রক্ষা পাউবোর বেড়িবাঁধ। আতঙ্ক আর ঝুঁকিতে রয়েছে তিন গ্রামের মানুষ। সোমবার সকাল ১১ টার সময় মসলেমপুর, টিকটিকি পাড়া,মুন্সিপাড়া   পদ্মা নদীতে ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করতে আসে ভেড়ামারা উপজেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়নবোর্ডের   মোঃ আব্দুল হামিদ তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী
কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন সার্কেল, বাপাউবো, কুষ্টিয়া।
ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রফিকুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি আনোয়ার হোসাইন, মোঃ রাশিদুর রহমান নির্বাহী প্রকৌশলী কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বিভাগ, বাপাউবো, কুষ্টিয়া।আল আমীন উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী
ভেড়ামারা পানি উন্নয়ন উপ-বিভাগ, ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া।
মোঃ শফিউল আলিম সাগর উপ-সহকারী প্রকৌশলী/শাখা কর্মকর্তা ভেড়ামারা পানি উন্নয়ন শাখা, বাপাউবো, ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া।
এছাড়াও আমলা ও সদরের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী, মোঃ রোকনুজ্জামান ও অপূর্ব কুমার দাস,  ছিলেন
এ সময় পানি উন্নয়ন বোর্ডের   মোঃ আব্দুল হামিদ তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন সার্কেল, বাপাউবো, কুষ্টিয়া তিনি বলেন আমরা ভেড়ামারা বাহিরচর ইউনিয়নের  কয়েকটি স্হানে পদ্মার পানি বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে কিছু জায়গায় ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। সেটা আমরা  আমাদের ঊর্ধ্বতম  কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি এবং দ্রুত ভাঙ্গন রোধ করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ভেড়ামারা  উপজেলা নির্বাহী অফিসার রফিকুল ইসলাম  জানান, বাহিরচর ইউনিয়নের মসলেমপুর, টিকটিকি পাড়া, মুন্সিপাড়ায় নতুন করে পদ্মার ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে সেটা আমরা আজকে পরিদর্শন করেছি এবং ভাঙন রোধ করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উল্লেখ্য পদ্মার ভাঙ্গনের কারণে কয়েকটি এলাকার ফসলি জমি নদী গর্ভে চলে গেছে। ভাঙ্গনের জন্য এলাকাবাসী গত ২৯ তারিখে মানববন্ধন করে।