মোঃ জিল্লুর রহমান: কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার ৯ নং রিফাতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জামিরুল ইসলাম বাবু (২৯ শে ডিসেম্বর- ২০২০) রবিবার দুপুর ১ টার সময় রিফাতপুর ইউনিয়ন পরিষদের নিজ কার্যালয় সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দিয়ে বলেন।
২০১৯ / ২০২০ অর্থ বছরের ১০১ টি ভি,জি,ডি কার্ডের মধ্যে ভুল বশত পূর্বের অর্থ বছরের ৪ জন সুবিধাভোগী নাম দ্বিতীয় বার আশায় উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার নির্দেশনা মোতাবেক ৪ জনের নাম কর্তন করে নতুন ৪ জনের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এই ৪ টি কার্ডে পরিবর্তন করেন ১। আব্দুর রাজ্জাক মেম্বার এর দেওয়া মর্জিনা খাতুন এর নাম পরিবর্তন করে রুবেলা খাতুনের নামে অন্তর্ভুক্ত করেন, ২। মানিক হোসেন মেম্বার এর দেওয়া, নিলুফা খাতুন এর নাম পরিবর্তন করে নাহারা খাতুন এর নামে অন্তর্ভুক্ত করেন, ৩। আব্দুর সবুর ছবির মেম্বার এর দেওয়া, সুকিলা খাতুন এর নাম পরিবর্তন করে রুবিনা খাতুনের নামে অন্তর্ভুক্ত করেন ৪। আমার দেওয়া মাছুরা খাতুন এর নাম পরিবর্তন করে কমেলা খাতুন এর নামে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
পরিবর্তন করা নামের কার্ডের মধ্যে মানিক মেম্বারের দেওয়া নাহারা এর নামের কার্ড নিয়ে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয় এবং আব্দুর সবুর ছবির মেম্বার এর দেওয়া রুবিনা খাতুনের কার্ড নিয়ে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হলে আমি সংশ্লিষ্ট মেম্বার সাহেব কে বিষয়টি নিষ্পত্তির নির্দেশনা প্রদান করে সংশ্লিষ্ট মেম্বার আব্দুর সবুর ছবির, বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হন আমি খোঁজ নিয়ে জানতে পাই আব্দুর সবুর ছবির মেম্বার, রুবিনা খাতুন এর নামে দেওয়া ভি,জি,ডি কার্ডে সংশোধনের করলেও তার ভাগিনা ব্যক্তিগত কাজের লোক, শীতলাইপাড়া, কামরুল ইসলাম উক্ত চাল উত্তোলন করে খাচ্ছেন।
অথচ আমি উক্ত মেম্বার আব্দুর সবুর ছবির এর অপরাধের দায়ভার বহন করছি আমি নির্দোষ ও গভীর চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি এই সংক্রান্ত বিষয়ে আমার বিরুদ্ধে চাল আত্মসাতের মামলা হয়েছে আমি বর্তমানে বিজ্ঞ আদালতে জামিন আছি ও মামলাটি দৌলতপুর থানায় তদন্তাধীন আছে আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ মামলাটির তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীদের মুখোশ উন্মোচিত হবে সঠিকভাবে তদন্ত হলে আমি অবশ্যই এই অপবাদ ও মামলা থেকে অব্যাহিত পাবো বলে আশা করছি।