1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
রাবিতে ফ্রুটস হান্টের 'রস উৎসব' উদযাপন - dailynewsbangla
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৩:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন পরিদর্শন করলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মান্দায় মাদ্রাসা ভবন নির্মাণের সামগ্রী নিয়ে উধাও শ্রমিকেরা ঘোড়াঘাটে কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং বিষয়ক প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠিত অবশেষে আলোর মুখ দেখতে শুরু করেছে নওগাঁ পৌরসভার বেহাল রাস্তাগুলো  মৎস্যজীবীকে হত্যার ঘটনায় বোয়ালমারী থানায় হত্যা মামলা দায়ের ঘোড়াঘাটে দুর্ধর্ষ চুরি, নগদ টাকা স্বর্ণালংকার লুট থানায় অভিযোগ নিখোঁজ মৎস্যজীবীর লাশ ৩ কিলোমিটার ভাটিতে ভেসে উঠলো  দৌলতপুর সীমান্তে মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী অন্তর্জাতিক দিবস পালিত নওগাঁয় অসচ্ছল সংস্কৃতিকর্মীরা পেলো ১১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা সরকারি অনুদান এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য ছাত্রদলের ব্যতিক্রমধর্মী মানবিক উদ্যোগ

রাবিতে ফ্রুটস হান্টের ‘রস উৎসব’ উদযাপন

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২১

রাজশাহী প্রতিনিধি: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রাবিতে উদযাপিত হলো ‘ রস উৎসব’। বাংলায় একসময় শীতের সকালে ‘খেজুর রস উৎসব’ ছিল ব্যাপক জনপ্রিয়। প্রায় হারিয়ে যওয়া সেই ঐতিহ্যকে লালন করতে ও রসের স্বাদ উপভোগ করতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী জুয়েল মামুনের উদ্যোগে পরিচালিত ‘ফ্রুটস হান্ট’ এই রস উৎসবের আয়োজন করেছে। মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে ১১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।

সরেজমিনে দেখা যায়, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে সকাল থেকেই দর্শনার্থীরা আসতে শুরু করে। একপর্যায়ে প্রায় অর্ধ-শতাধিক দর্শনার্থীর উপস্থিতি দেখা যায়। সুস্বাদু খেজুর রস পান করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মহোদয়, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীসহ অনেকেই ভিড় জমান। ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক জি.এম শফিউর রহমান বলেন, ‘অনেক দিন পর রস উৎসবে আসলাম সত্যি আমার খুব ভালো লাগছে। সন্তানদের নিয়েই এসেছি। তারাও এই প্রথম খেজুরের রস খাচ্ছে। আমি ধন্যবাদ জানাই আয়োজক’কে।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক লুৎফর রহমান বলেন, অনেক দিন পর শীতের সকালে খেজুর রসের আয়োজন হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আজকের এ রস উৎসবে সবাই আসছে। সত্যি অনেক ভালো লাগছে। এরকম উৎসব প্রতি বছর হোক এমন প্রত্যাশা করছি।’আয়োজক জুয়েল মামুন বলেন, ‘আগের তুলনায় আমাদের দেশে খেজুর গাছের সংখ্যা কমে গেছে। ফলে সুস্বাদু পানীয় রস আর দেশের সর্বত্র পাওয়া যায় না। হারিয়ে যাওয়ার পথে সেই খেজুরের রসের গৌরব ফিরিয়ে আনতে এই ‘রস উৎসবের’ আয়োজন করেছি।’

তিনি আরো বলেন, আমাদের ‘রস উৎসবে’ শতাধিক দর্শনার্থী উপস্থিত ছিল। শীতের সকালে খেজুরের রস পান করার মধ্যে বাংলার ঐতিহ্য ফুটে উঠে এবং বাংলার মানুষদের অতীত মনে করিয়ে দেয় এটি। তবে রস পান করার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। আমরা যথেষ্ট সতর্কতার সাথে রস সংগ্রহ করে এই মেলার আয়োজন করেছি।’

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ