দশমিনা(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি: পটুয়াখালী দশমিনা থানায় বাল্যবিবাহের ২মাস পর মামলা করেন মোসাঃ শাহিনুর বেগম। ঘটনার বিবরনে জানাজায় দশমিনা উপজেলার চরহাদী -০৯নং ওয়র্ডের বাসিন্দা শাহিনুর বেগম। সংসারের আর্থিক টানাপোরায় স্বামী,সন্তান সহ ঢাকায় জীবিকার সন্ধানে থাকতেন শাহিনুর বেগম। গত ডিসেম্বর মাসে ২/৪নং বিবাদী আমর ননদ ও ননদের স্বামী ঢাকার ভাড়া বাসায় বেড়াইতে আসে।
২/৪নং বিবাদী আমার মেয়ে মোসাঃ সোনিয়া বেগম(১৫)কে তাদের বাড়ী (চরহাদীতে) সাথে নিয়ে বেড়াইতে আসে। সোনিয়া বেড়াইতে আসার পর মা শাহিনুর বেগম মাঝে মধ্যে যোগাযোগ করতো। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ২নং বিবাদীর কাছে ফোন করে বলে সোনিয়কে পাঠাইয়া দেন তখোন বলেন ওর বিবাহ দিয়াদিছি হিরন ভূইয়ার ছেলে মোঃ ইমরানের(১৭) সাথে ও স্বামীর সংসারে আছে।
সোনিয়ার মা শাহিনুর বেগম বলেন ২/৪নং বিবাদী আমার নিকটতম আত্মীয় তাদের সাথে আমার মেয়ে ১নং সাক্ষীকে গ্রামের বাড়ী বেড়াইতে দিছি আর তারা সকলে মিলে আমার নাবালক মেয়েকে জোরজবরদস্তি করে ১নং বিবাদীর বাক প্রতিবন্ধি ছেলের সাথে বিবাহ দিলো আমাকে কিছুই জানায়নি।
মোসাঃ সোনিয়া বেগম জানান,আমি ফুফুর বাড়ী বেড়াইতে আসার পর ফুফু,ফুপা,হিরন ভূইয়া,মনির জোর করে বিবাহ দেয় এবং আমি বাবা,মায়ের সাথে যোগাযোগ করতে না পরি তাই মোবাইল নিয়াযায়। ওসি দশমিনা থানা মোঃজসীম বলেন,৫ জনকে বিবাদী করে শাহিনুর বেগমের একটি লিখিত এজার পেয়েছি ঘটনা স্থল পরিদর্শর করে ছেলের বাবা ১নং বিবাদীকে ধৃত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্বে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭ এর ৮/৯ এ মামালা রুজু করা হয়েছে যাহার নং-১০/২০২১