1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
কুষ্টিয়া দৌলতপুর চরাঞ্চলে বিদ্যুতের খুঁটি হেলে পড়ায় ৪‘শ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন - dailynewsbangla
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৮:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন পরিদর্শন করলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মান্দায় মাদ্রাসা ভবন নির্মাণের সামগ্রী নিয়ে উধাও শ্রমিকেরা ঘোড়াঘাটে কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং বিষয়ক প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠিত অবশেষে আলোর মুখ দেখতে শুরু করেছে নওগাঁ পৌরসভার বেহাল রাস্তাগুলো  মৎস্যজীবীকে হত্যার ঘটনায় বোয়ালমারী থানায় হত্যা মামলা দায়ের ঘোড়াঘাটে দুর্ধর্ষ চুরি, নগদ টাকা স্বর্ণালংকার লুট থানায় অভিযোগ নিখোঁজ মৎস্যজীবীর লাশ ৩ কিলোমিটার ভাটিতে ভেসে উঠলো  দৌলতপুর সীমান্তে মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী অন্তর্জাতিক দিবস পালিত নওগাঁয় অসচ্ছল সংস্কৃতিকর্মীরা পেলো ১১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা সরকারি অনুদান এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য ছাত্রদলের ব্যতিক্রমধর্মী মানবিক উদ্যোগ

কুষ্টিয়া দৌলতপুর চরাঞ্চলে বিদ্যুতের খুঁটি হেলে পড়ায় ৪‘শ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

কুষ্টিয়া দৌলতপুর বন্যাকবলিত চরাঞ্চলে বিদ্যুতের খুঁটি হেলে পড়ায় ৪‘শ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন


জিল্লুর রহমান (কুষ্টিয়া)দৌলতপুর: টানা ১মাসের বন্যায় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার চিলমারী ও রামকৃঞ্চপুর ইউনিয়নে পানিবন্দি মানুষের বেড়ে চলেছে বিদ্যুৎভোগান্তিও। আর বন্যাদুর্গত এলাকায় চাইলেও বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করতে পারছে না পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড এসব এলাকায় বন্যার পানিতে বিদ্যুতের লাইন হেলে পড়েছে। পানি না কমলে এসব এলাকার সংস্কার করা সম্ভব হচ্ছে না।

কুষ্টিয়া পল্লীবিদ্যুতের একজন কর্মকর্তা বলেন, কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার চিলমারী ও রামকৃঞ্চপুর ইউনিয়নে চরাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নিয়েছে। কোনও কোনও জায়গায় পানির কারণে বিদ্যুতের খুঁটি কাত হয়ে গেছে।সেকারনে বিদ্যুৎ গ্রাহকরা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে।

এখন চাইলেও এসব লাইন সংস্কার করতে পারছি না। পানি কমলে বিদ্যুতের লাইন সংস্কার করেই বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরুকরা হবে। তিনি বলেন, আমরা দেখছি। পানি কমলে বিদ্যুৎ লাইনে কোনও সমস্যা না থাকলে আমরা সেসব জায়গায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করবো।

দেশের বন্যা পরিস্থিতি বলছে, নতুন করে পানি না এলে এই পানি কমতে আরও সপ্তাহের বেশি সময় লাগবে। বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্ন মানুষকে আরও প্রায় ১৫ দিন অন্ধকারে থাকতে হবে।

জানতে চাইলে পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের (দৌলতপুর) ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) কে এম তুহিন মির্জা বলেন, দৌলতপুর উপজেলার চিলমারী ও রামকৃঞ্চপুর ইউনিয়নে নবনির্মিত ৩৩ কেভি এবং ১১ কেভি ডাবল সার্কিট লাইনের টি১/সি৯ ফিটিংস এর পাঁচটি খুঁটি চরে অতিমাত্রার বন্যায় সোমবার ৬ সেপ্টেম্বর পানির নিচে হেলে পড়ায় উক্ত উপকেন্দ্রের আওতায় সকল ৩৩/১১ ফিডার বর্তমানে বন্ধ আছে। যার ফলে বর্তমানে চর এলাকার ৪১০ জন গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ আছে।

কে এম তুহিন মির্জা আরো বলেন, বর্তমানে পানির উচ্চতা এবং স্রোত বেশি থাকায় উক্ত খুটিগুলো পুনঃস্থাপন করা সম্ভব হচ্ছে না, পানির উচ্চতা কমার সাথে সাথেই খুঁটিগুলো পুনঃস্থাপন করে লাইন সচল করে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সক্ষম হব।

তবে সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসী ক্ষোভ নিয়ে বলেন প্রথমেই খুঁটির নীচে ঢালাই দিলে এমন পরিস্থিতির সম্মুখিন হতে হতো না। খুঁটি পুনঃস্থাপনের সময় খুঁটির নীচে সিমেন্ট দিয়ে ঢালাই দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ