1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
দৌলতপুরে ঝড়ে উড়ে গেছে বিদ্যালয়ের টিনের চালা - dailynewsbangla
শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারায়  শীতবস্ত্র বিতরণ বগুড়ায় সপ্তাহব্যাপী শুরু হচ্ছে বিভাগীয় এসএমই পণ্যমেলা ভারপ্রাপ্ত আরএমও দিয়ে চলছে বোয়ালমারী হাসপাতাল দৌলতপুরে র‌্যাবের অভিযানে ৭৫ বোতল ফেনসিডিল সহ আটক-১ ভেড়ামারায় জাতীয় সমাজসেবা দিবস পালিত দশমিনায় ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন ভেড়ামারায় ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত ভেড়ামারায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও মরহুম আরাফাত রহমান স্মৃতি স্মরণে শীতবস্ত্র বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। মনসুর সভাপতি গোপেন চন্দ্র শীল সা: সম্পাদক  সান্তাহার উত্তরাঞ্চল  সাংবাদিক ইউনিয়ন নয়া কমিটি গঠন  পীর-এ কামেলে মোকাম্মেল দেওয়ান মাহবুব-উল আলম চিশতি (রা:)১১তম ওফাত দিবস পালিত 

দৌলতপুরে ঝড়ে উড়ে গেছে বিদ্যালয়ের টিনের চালা

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২২

দৌলতপুর(কুষ্টিয়া)প্রতিনিধিঃ কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে আদাবাড়ীয়া ইউনিয়নের এম এম এইচ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়টি শুক্রবার বিকেলের কালবৈশাখী ঝড়ে উড়িয়ে নিয়ে গেছে বিদ্যালয়ের টিনের চালা।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় এলাকাবাসীর সহযোগিতায় ২০০১ সালে বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। ৩৩ শতক জমির উপর টিন-শেড দিয়ে তৈরি ঘরে বিদ্যালয়ের কার্যক্রম ভালোই চলছিল। বর্তমানে এ বিদ্যালয়ে চোদ্দ জন শিক্ষকের পাঠদান ও ৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত ২৮৭ জন শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে।
বিদ্যালয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন শ্রেণীর ৮৫ থেকে ৯০ ভাগ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকেন। কিন্তু শুক্রবার বিকেলে বয়ে যাওয়া কালবৈশাখী ঝড়ের তান্ডবে টিন-শেড ঘরের চালা উড়ে গেছে। এতে চারটি শ্রেণিকক্ষ ও অফিসকক্ষের টিনের চালা উড়ে যাওয়ায়় পাঠদানের পরিবেশ একেবারে নষ্ট হয়ে যায়।
শনিবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়ের টিন-শেডের তৈরি ঘরের চালা নেই। টিনের চালা ও বেড়ার অংশ পাশের ফাঁকা জায়গায় পড়ে় আছে।
৭ম শ্রেণীর ছাত্রী আয়েশা খাতুন বলে, স্কুল রমজান মাসের ছুটি থাকার কারনে আমাদের স্কুলে আসতে হচ্ছেনা কিন্তু ঈদের পরে ক্লাশ শুরু হলে আমরা এই ভাঙ্গা ঘরে কেমন করে ক্লাশ করবো। ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী রিনা খাতুন বলেন, দ্রæত বিদ্যালয়ের চালা সারা না হলে এখন বাতাসের দিনে খোলা আকাশের নিচে ক্লাস করতে সমস্যার সৃষ্টি হবে।
গ্রামের বাসিন্দা ও এক শিক্ষার্থী অভিভাবক তোফাজ্জল হোসেন বলেন, গ্রামের মানুষের সহযোগিতায় গড়ে উঠা বিদ্যালয়ে ছোট ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করতো। কিন্ত ঝড়ে় ঘর ভেঙে যাওয়ায় অনেক শিক্ষার্থী আর বিদ্যালয়ে যেতে চাচ্ছেনা। গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই গরিব বলে অল্প সময়ের মধ্যে বিদ্যালয় মেরামতের টাকা তাদের পক্ষে জোগাড় করাও সম্ভব নয়।
প্রধান শিক্ষক হাসানুজ্জামান বলেন, ঝড়ে বিদ্যালয়ের চালা উড়ে যাওয়ার পরেই আমরা বিষয়টি উপজেলা শিক্ষা অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি। ঘরটি মেরামতের জন্য কোন বরাদ্দ পেলে খুব দ্রæত মেরামত করা হবে। তিনি আরো জানান, বিদ্যালয়টি মেরামত করতে লক্ষাধিক টাকার প্রয়োজন। খুব শিগগিরিই বিদ্যালয়ের মেরামত না হলে ভরাবর্ষা মৌসুমে আরো ব্যাপকভাবে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ