1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
পূর্নিমার জোয়ারে পটুয়াখালীর নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি,, কমপক্ষে ২৫ গ্রাম প্লাবিত - dailynewsbangla
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ০৭:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
গণবিজ্ঞপ্তি ছাড়াই রাজশাহী বেতারে সংবাদ পাঠক নিয়োগের অভিযোগ অদৃষ্টের হাসি রূপগঞ্জে বালু নদীতে ডুবে যাওয়া শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার ফরিদপুর জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি  হলেন  মাহমুদুল হাসান কুষ্টিয়া-১ আসনের সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশাহ রাজধানী থেকে পুলিশের হাতে আটক কুষ্টিয়া-১ আসনের সাবেক এমপি আ ক ম সরওয়ার জাহান বাদশাহ মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের হাতে গ্রেফতার  আলফাডাঙ্গায় হাত দিয়ে টান দিলেই উঠে আসছে সড়কের কার্পেটিং ভেড়ামারায় সংবাদপত্রের কালো দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা পটুয়াখালী -৩ আসনে নির্বাচন করার ঘোষনা -ভিপি নূরের বোয়ালমারিতে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সম্মেলন শেষে জেলা বিএনপি ঘোষণা করেনি কোন কমিটি

পূর্নিমার জোয়ারে পটুয়াখালীর নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি,, কমপক্ষে ২৫ গ্রাম প্লাবিত

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০২২

মাসুদ রানা, বাউফলঃ জোয়ারের পানিতে অনেক এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ফলে দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয় লোকজন। পটুয়াখালীতে পূর্ণিমার জোয়ারের প্রভাবে স্বাভাবিকের চেয়ে নদ-নদীর পানির উচ্চতা ২ থেকে ৩ ফুট বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে জেলার অন্তত ২৫ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। দুর্ভোগে রয়েছে প্রায় ২০ হাজার মানুষ। এসব এলাকার মানুষজন দ্রুত সময়ের মধ্যে ভাঙা বেড়িবাঁধ পুনঃনির্মাণ কিংবা মেরামতের দাবি জানিয়েছেন।

জানা গেছে, মঙ্গলবার (১২ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে পূর্ণিমা শুরু হয়। পূর্ণিমার কারণে বাড়তে শুরু করে প্রতিটি নদ-নদীর পানির উচ্চতা। বেড়েছে বাতাসের চাপও। এতে কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়ন ও চম্পাপুর ইউনিয়নের ভাঙা বেড়িবাঁধ দিয়ে পানি প্রবেশ করে অন্তত ১৩ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এছাড়া পৌর শহরের বেড়িবাঁধের বাইরে বসবাসরত অনেকের ঘর বাড়ি তলিয়ে গেছে।

এদিকে রাঙ্গাবালী উপজেলায় বেড়িবাঁধের বাইরের অন্তত ১২ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে বলে জানা গেছে। দু’দফা জোয়ারের পানিতে বন্দি হয়ে পড়েছেন জেলার প্রায় ২০ হাজার মানুষ। তলিয়ে গেছে শত শত হেক্টর ফসলি জমি। ভেসে গেছে বেশ কিছু ঘের ও পুকুরের মাছ। এতে বড় ক্ষতির মুখে পড়েছেন কৃষকরা।

লালুয়া ইউনিয়নের চান্দুপাড়া গ্রামের ফিরোজ মিয়া বলেন, ‘আমাদের এখানকার মূল বেড়িবাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে ঢেউয়ের ঝাপটায় বেশ কিছু গাছপালা এবং দোকারঘর ভেঙে গেছে। এছাড়া পানিবন্দি হয়ে আছে ১০ গ্রামের মানুষ।’

একই এলাকার অপর বাসিন্দা আমজেদ উদ্দিন জানান, আমাদের দুর্ভোগ আসলে কারো চোখে বাঁধে না। বছরের প্রায়ই সময় আমরা পানির নিচে থাকি। আমাদের দুর্ভোগের শেষ নাই।

লালুয়া ইউনিয়নের ইউপি সদস্য জাফর আলী সরদার জানান, এই এলাকার অনেক মানুষ ভাঙা বেড়িবাঁধের কারণে ব্যাপক দুর্ভোগে রয়েছেন। আমরা বারবার উপজেলা প্রশাসনকে বেড়িবাঁধ নির্মাণের অনুরোধ জানিয়েছে। কিন্তু আমাদের কোনো অনুরোধই তারা শুনছেন না।

পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী জানান, মূলত পূর্ণিমার কারনেই নদ-নদীর পানি কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই অবস্থা আরও দুই তিনদিন থাকতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ