মোঃবেল্লাল হোসেন
দশমিনা(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ দেয়ায় উপজেলার বাজার ব্যবসায়ী,সর্বসাধারণ ও খেলোয়াড়দের উদ্যোগে শনিবার বিকেল ৫ টায় এবং রবিবার সকাল ১১টায় ৩ শতাদিক স্কুল,কলেজ,মহিলা কলেজ,মাদ্রাসার শিক্ষক – শিক্ষিকা উপজেলা পরিষদের সমুখে মানববন্ধন করেন।
জানা যায়, গত ১৯ আগস্ট জনৈক তাপস মিস্টান্ন ভান্ডার দশমিনা এর পরিচালক তাপস বাদী হয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও মোঃ মহিউদ্দিন আল হেলাল এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করে। অভিযোগে বলা হয় দশমিনা বাজারে দোকান করতে হলে ১ লক্ষা টাকা দিতে হবে, বাজারে ৫০-৬০ টি দোকান ঘর ভেঙ্গে ফেলেছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছ থেকে টাকা দাবি কওে লোক পাঠায়। এ খবর সোস্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পরলে এলাকার ব্যবসায়ী, সাধারন জনগন ওক্রীড়ানুরাগীদের, শিক্ষক,ইমাম সমিতির মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন মানব সেবা সংগঠনের সভাপতি এ্যাড. ইকবাল হোসেন, শ্রমিকলীগের সভাপতি বেল্লাল সরদার, ঠিকাদার মিজানুর রহমান পঞ্চম আলী, উপজোলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আহমেদ ইব্রাহিম অরবিল,সরাকারি আবদুল রশিদ তালুকদার ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক রাসেদুল, ডাঃ ডলি আকবর মহিলা কলেজের বাংলা প্রভাষক সায়েম ও বাজার ব্যবসায়ী হাফিজ, অভিনাস,রমিজ, মোকলেচ প্রমূখ।
রবিবার মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষ সমিতির সাধারন সম্পাদক কাজী আনোয়ার, প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি সেলিম হোসেন, সাধারন সম্পাদক মোঃ জামাল হোসেন, মাদ্রাসা সমিতির সভাপতি অধ্যক্ষ নুরে আলম ছিদ্দিকি, এনজিও প্রতিনিধি মজিবুর রহমান টিটু, গাজী সিহাম প্রমূখ।
বক্তরা বলেন ইউএনও মোঃ মহিউদ্দিন আল হেলাল দশমিনায় যোগদান করার পর থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অমূল পরিবর্তন এসেছে, দশমিনা বাজার সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের বাজার পরিস্কার পরিছন্ন করে জনগনের চলচলের জন্য উপযোগি করেন, সরকারি সকল প্রকার উন্নয়ন মূলক কজের সঠিক বাস্তবায়নের জন্য ব্যবস্থা গ্রহন করেন। ভূমিদস্যুদের কবল থেকে সরকারি জমি দখল করেন। দিন কিবা রাত নয় যখোন আমার যেতাম তিনি আমাদের সহযোগিতা করতেন। তিনি এসে ৫০ টিরও বেশি বাল্যবিবাহ বন্ধ করেন। বক্তারা আরো বলেন যে ব্যক্তি এ অভিযোগ করেন তার নামে দশমিনা বাজারে ৪০ বছরে কোন দোকান ছিলো না বা নাই। এ অভিযোগ যে ব্যক্তি করেছেন তার কোন নামের ভিত্তি নাই। ভূয়া অভিযোগ কারিকে খুজে আইনের আওয়াতায় আনার দাবি জানানোহয় মানববন্ধনে।