1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
শংকা নিয়ে কাটছে ভেড়ামারা মুন্সিপাড়া ১২ মাইল এলাকার মানুষের জীবন - dailynewsbangla
বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫, ১১:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
রাজশাহীর শাহমুখদুম থানায় সেবা থেকে বঞ্চিত সাধারণ মানুষ ঘোড়াঘাটে পাশের ঘরে বরকে রেখে নববধূর আত্মহত্যা দশমিনায় অটোরিকশা উল্টে চালকের মৃত্যু  এসএসসি ২০২৬: শিক্ষার মান উন্নয়নে বোয়ালমারীতে অভিভাবক সমাবেশ করছেন ইউএনও দৌলতপুর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শের আলী সবুজ অসুস্থ, সবার দোয়া কামনা অগ্রণী ব্যাংকের জমি নিলামে প্রতারণা, সাংবাদিকের কাজে দালাল চক্রের বাধা ও হুমকি দশমিনায় পুকুরের পানিতে ডুবে দেড়বছরের শিশুর মৃত্যু কুষ্টিয়া-২: তৃণমূলের আস্থার প্রতীক অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম ঘোড়াঘাটে বিএনপির নতুন সদস্য ফরম বিতরণ গোলাপনগরে বিএনপির কর্মী সমাবেশ  অনুষ্ঠিত

শংকা নিয়ে কাটছে ভেড়ামারা মুন্সিপাড়া ১২ মাইল এলাকার মানুষের জীবন

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৪ জুন, ২০২৩

চরম শংকা নিয়ে কাটছে ভেড়ামারা মুন্সিপাড়া ১২ মাইল এলাকার মানুষের জীবন

জিও ব্যাগ যা সাধারণত নদী বা বাঁধ রক্ষার কাজে ব্যবহার করা হয়।

হেলাল মজুমদার ভেড়ামারা প্রতিনিধি

কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়ন ১২ মাইল মুন্সিপাড়া এলাকায় মানুষের জীবন রক্ষায় পদ্মা নদীর পাড়ে ভাঙ্গন রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলা হয়। আর সেই জিও ব্যাগ এলাকার মাটি কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে যা খুবই দুঃখজনক এবং মানবিক ঘটনা। প্রকাশ্যে দিবালোকে মাটি, বালি পাচার হয়ে যাচ্ছে। প্রকাশে দিবালোকে দিনের পর দিন মুন্সিপাড়া ১২ মাইল থেকে মাটি পাচার হয়ে যাচ্ছে। ভেকু দিয়ে চাষের মাটি, নদীর পাড়ের মাটি, জিও ব্যাগের মাটি, নদীর বাঁধ রক্ষার মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে ভূমি দস্যুরা। এমনটাই চিত্র ধরা পড়েছে কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলার ১২ মাইল মুন্সি পাড়া এলাকায়।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ প্রকাশ্যে দিনে, রাতে পদ্মা নদীর পাড় থেকে শুরু করে কৃষি জমি থেকে ব্যাপক হারে মাটি কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সবটাই করছে এলাকার মাটি মাফিয়ারা। এমনকি বেআইনিভাবে নদীর বাঁধ রক্ষার মাটিও কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। গ্রামবাসী এর প্রতিবাদ করতে গেলে মাটি মাফিয়ারা প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও পর্যন্ত দিচ্ছে। দিনের পর দিন ব্যাপক হারে এই বেআইনি কাজ চলছে। সরজমিনে গণমাধ্যম কর্মীদের উপস্থিতি টের পেলে সবাই পালিয়ে যায়। এমনকি যে অফিস থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয় সে অফিসে যেও কাউকে পাওয়া যায়নি। অফিসে শুধু একজন ভেকু ড্রাইভার সোহেল ও হেলপার সঞ্জুকে পাওয়া যায় তারা বলেন আমাদের বাড়ির মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলায় হওয়াতে আমরা কারোর নাম জানি না। এইভাবে চলতে থাকলে পরিবেশের ভারসাম্য যেমন হুমকির মুখে তেমনি এলাকার মানুষের জীবন রক্ষাও হুমকির মুখে পড়ে গেছে
ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসিনা মমতাজ বলেন সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত আমি টা দেখবো আর সন্ধ্যার পরে পুলিশের কাজ আমি মাটি কাটার বিষয়ে বলেছি।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা কোন অবনতি হলে সঙ্গে সঙ্গে আমি দেখবো। মাটি কাটার বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনের কাজ তবে আমার কাছে উপজেলা প্রশাসন সহযোগিতা চাইলে আমি সবসময় প্রস্তুত আছি

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ