1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
শংকা নিয়ে কাটছে ভেড়ামারা মুন্সিপাড়া ১২ মাইল এলাকার মানুষের জীবন - dailynewsbangla
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
দশমিনায় জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহের উদ্বোধন ও পুরস্কার বিতরণ বগুড়ায় জেলা ছাত্রদলের উদ্যোগে ব্লাড ব্যাংক উদ্বোধন নওগাঁ শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত জাতীয় নাট্য উৎসবের উদ্বোধন  ভেড়ামারায় ডিসি’র মতবিনিময় ও খেলা  উদ্বোধন  জবই বিলের লোকেশনে চিত্রায়িত হলো কবি কাজী নজরুল ইসলামের ”বাংলাদেশ” কবিতা পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক) এর আয়োজনে  শীতকালীন পিঠা  উৎসব ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত কর্মস্থলে যাওয়া হলো না জাহাজ কর্মীর” বোয়ালমারীতে ট্রাকের সংঘর্ষে ইজিবাইকের যাত্রী নিহত জিয়াউর রহমানর ৮৯তম জন্মদিন উদযাপন উপলক্ষে স্মরন সভা ও দোয়া মিলাদ অনুষ্ঠিত । ফাতেমা মেডিকেলে  চান্স পেয়েছে ভেড়ামারায় অস্ত্র-গুলিসহ ২ জন আটক

শংকা নিয়ে কাটছে ভেড়ামারা মুন্সিপাড়া ১২ মাইল এলাকার মানুষের জীবন

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৪ জুন, ২০২৩

চরম শংকা নিয়ে কাটছে ভেড়ামারা মুন্সিপাড়া ১২ মাইল এলাকার মানুষের জীবন

জিও ব্যাগ যা সাধারণত নদী বা বাঁধ রক্ষার কাজে ব্যবহার করা হয়।

হেলাল মজুমদার ভেড়ামারা প্রতিনিধি

কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়ন ১২ মাইল মুন্সিপাড়া এলাকায় মানুষের জীবন রক্ষায় পদ্মা নদীর পাড়ে ভাঙ্গন রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলা হয়। আর সেই জিও ব্যাগ এলাকার মাটি কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে যা খুবই দুঃখজনক এবং মানবিক ঘটনা। প্রকাশ্যে দিবালোকে মাটি, বালি পাচার হয়ে যাচ্ছে। প্রকাশে দিবালোকে দিনের পর দিন মুন্সিপাড়া ১২ মাইল থেকে মাটি পাচার হয়ে যাচ্ছে। ভেকু দিয়ে চাষের মাটি, নদীর পাড়ের মাটি, জিও ব্যাগের মাটি, নদীর বাঁধ রক্ষার মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে ভূমি দস্যুরা। এমনটাই চিত্র ধরা পড়েছে কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলার ১২ মাইল মুন্সি পাড়া এলাকায়।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ প্রকাশ্যে দিনে, রাতে পদ্মা নদীর পাড় থেকে শুরু করে কৃষি জমি থেকে ব্যাপক হারে মাটি কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সবটাই করছে এলাকার মাটি মাফিয়ারা। এমনকি বেআইনিভাবে নদীর বাঁধ রক্ষার মাটিও কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। গ্রামবাসী এর প্রতিবাদ করতে গেলে মাটি মাফিয়ারা প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও পর্যন্ত দিচ্ছে। দিনের পর দিন ব্যাপক হারে এই বেআইনি কাজ চলছে। সরজমিনে গণমাধ্যম কর্মীদের উপস্থিতি টের পেলে সবাই পালিয়ে যায়। এমনকি যে অফিস থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয় সে অফিসে যেও কাউকে পাওয়া যায়নি। অফিসে শুধু একজন ভেকু ড্রাইভার সোহেল ও হেলপার সঞ্জুকে পাওয়া যায় তারা বলেন আমাদের বাড়ির মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলায় হওয়াতে আমরা কারোর নাম জানি না। এইভাবে চলতে থাকলে পরিবেশের ভারসাম্য যেমন হুমকির মুখে তেমনি এলাকার মানুষের জীবন রক্ষাও হুমকির মুখে পড়ে গেছে
ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসিনা মমতাজ বলেন সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত আমি টা দেখবো আর সন্ধ্যার পরে পুলিশের কাজ আমি মাটি কাটার বিষয়ে বলেছি।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা কোন অবনতি হলে সঙ্গে সঙ্গে আমি দেখবো। মাটি কাটার বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনের কাজ তবে আমার কাছে উপজেলা প্রশাসন সহযোগিতা চাইলে আমি সবসময় প্রস্তুত আছি

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ