1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
ঈদ-উল-আযাহার ছুটি শেষ হবার পরদিনও বিদ্যালয়ে শিক্ষকের অনুপস্থিত শ্রেনী ও অফিস কক্ষে তালা - dailynewsbangla
মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ধামইরহাটে প্রতিপক্ষের রাসায়নিক বিষ প্রয়োগে  কৃষকের ধানক্ষেত বিনষ্ট  ফ্যাসিবাদের দোসররা যেন মাথাচারা না দিতে পারে: বগুড়ায় রিজভী  তিন যুগেও শেষ হয়নি যাত্রী বিশ্রামাগারের কাজ  নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপিত বগুড়ায় সড়কের পাশের ড্রেনের বেহাল দশা সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা দশমিনায় প্রশাসন, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও ইসলামী সংগঠনের উদ্যোগে ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী উদযাপন রাত ও দিনভর ঝিরিঝিরি বৃষ্টিতে জনজীবন বিপর্যস্ত রাত ও দিনভর ঝিরিঝিরি বৃষ্টিতে জনজীবন বিপর্যস্ত নওগাঁর নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের  মতবিনিময় সভা আত্রাই উপজেলার ভাবানীপুর নন্দনালীতে বিয়ের একদিন পর স্বামী হারালেন নববধূ

ঈদ-উল-আযাহার ছুটি শেষ হবার পরদিনও বিদ্যালয়ে শিক্ষকের অনুপস্থিত শ্রেনী ও অফিস কক্ষে তালা

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৩ জুলাই, ২০২৪

ঈদ-উল-আযাহার ছুটি শেষ হবার পরদিনও
বিদ্যালয়ে শিক্ষকের অনুপস্থিত শ্রেনী ও অফিস কক্ষে তালা

 

দশমিনা(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি ঈদ-উল-আযহার সরকারি ছুটি শেষ হবার পরও আজ বুধবার পটুয়াখালী জেলার দশমিনা উপজেলায় এক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকের উপস্থিতি নেই শ্রেনী কক্ষে ও অফিস কক্ষে তালা।
উপজেলার চরবোরহান ইউনিয়নের ১৪৩ নং চর শাহজালাল আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এম চিত্র দেখা যায়।
জানা যায়, পবিত্র ঈদ-উল-আযাহা উপলক্ষে উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যায় সরকারি ছুটি ১৩ জুন থেকে ২রা জুলাই পর্যন্ত। সরকারি নির্দেশনা অনুসারে ৩রা জুলাই থেকে উপজেলায় সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা রাখার কথা থাকলেও সরজমিনে দেখা যায় উপজেলার চরবোরহান ইউনিয়নের ১৪৩ নং চর শাহজালাল আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণী কক্ষ ও অফিস কক্ষ তালা ঝুলানো কোন শিক্ষক স্কুলে পাওয়া যায়নি। ওই বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষক ৪ জন( প্রধান শিক্ষক মোঃ আবুল হাসেম, সহকারি শিক্ষক মোঃ মাসুম বিল্লাহ, নারভীর হাসান, ওয়ালিউল্লাহ)।
বিদ্যালয়ের পার্শবর্তী বাসিন্দা মোঃ শামসুল হক বলেন, সকালে ছাত্র/ছাত্রী আসছিলো বিদ্যালয়ে কোন শিক্ষক না আসায় এবং শ্রেনী কক্ষ তালামারা ছিলো। আমার দোকনে ছাত্র/ছাত্রী মজা খেয়ে চলে যায়। আগে হাসেম স্যার, মোঃ ছালমা বেগম, মোসাঃ মিনারা বেগম, মোসাঃ রাশিদা বেগম যখোন ছিলো তখোন স্কুল ভালো চলছিলো । এখোন নতুন শিক্ষক আসার পর কখোন আয় আর কখোন যায় বুজিনা। প্রায় সময় বিদ্যালয় বন্ধ থাকে।
ওই বিদ্যালয়ের ম্যাজেনিং কমিটির সাবেক সহসভাপতি আবদুর রাজ্জাক বলেন, আপনারা তো দেখলেন এখোন দুপুর হয়ে গেছে কোন শিক্ষক বিদ্যালয়ে আসেনি। শ্রেনী কক্ষ তালা মারা কিছু ছাত্র/ছাত্রী এসে চলে যায়। এই বিদ্যালয় কখোন খোলে কখোন বন্ধ করে তারাই জানে । তাদের খেয়াল খুশির উপর নির্ভর করে।
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আবুল হাসেম এর নিজেস্ব মোবাইলে ফোন করা হলে তিনি বলেন, আমার বাড়ি চরবোরহান তিন নাম্বার ওয়ার্ডে আসতে ১০৫ মিনিট সময় লাগে। আমি সকালে (অর্থাৎ ৩ রা জুলাই রোজ বুধবার) পরিবার পরিজন নিয়ে চরের বাড়িতে আসছি। শিক্ষকদের বলছি আমার আসতে দেরি হবে আপানারা বিদ্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। পরে আর ফোন করিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ