1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
সৈয়দপুরে স্মৃতিস্তম্ভ চত্বরে ময়লার ভাগার, চলে জুয়া ও মাদকের আড্ডা - dailynewsbangla
রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ০৬:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
পরিচ্ছন্নতার নামে বোয়ালমারী সরকারি কলেজের গাছের বড় বড় ডাল কর্তন দৌলতপুরে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ কর্মসূচিতে ভার্চুয়াল শপথ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত জুলাই ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ সমাজ গঠনে শপথ গ্রহন অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভা বরেন্দ্র অঞ্চলে পুরুষ-নারী শ্রমিক একই কাজ করলেও বেতনের বৈষম্য  বোয়ালমারীতে এক গৃহবধূর শ্লীলতাহানির অভিযোগে মামলা, গ্রেপ্তার ১ মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি” আলফাডাঙ্গায় গ্রামের বাড়িতে রাইসার দাফন সম্পন্ন লক্ষীপুর চররুহিতা ইউনিয়ন বিএনপি’র কাউন্সিল সভাপতি প্রার্থী নূর হোসেন চৌধুরী আরজু আমাদের  সন্তানদের সামাজিক ও পারিবারিক সুশাসনের খুবই প্রয়োজন – ডিসি তৌফিকুর রহমান দৌলতপুরে জমি নিয়ে বিরোধ: ভাইয়ের হামলায় বোন ও ভাগ্নে গুরুতর আহত, বিচারের দাবিতে মানববন্ধন রূপগঞ্জে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

সৈয়দপুরে স্মৃতিস্তম্ভ চত্বরে ময়লার ভাগার, চলে জুয়া ও মাদকের আড্ডা

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১

রেজা মাহমুদ,নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি: সারাক্ষন কুকুর-বিড়ালের বিচরণ। ভেঁজা কাপড় শুকানো। আশে-পাশে ময়লা-আবর্জনার দূর্গন্ধ। দিনে জুয়াড়ী আর সন্ধা হলেই মাদকসেবী-বিক্রেতাদের আড্ডা। এমন চিত্র নীলফামারী সৈয়দপুরে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভের।সরেজমিন দেখা গেছে, শহরের বিমান বন্দর সড়কের পাশে ডাকবাংলোর বিপরীত দিকে নির্মিত মুল স্মৃতিস্তম্ভের পাশেই ময়লা- আবর্জনার স্তুপ।

যা দেখে বোঝার উপায় নেই এটি স্মৃতিস্তম্ভ নাকি ময়লার ভাগার। এলাকার মানুষ দঁড়ি টেনে কাপড় শুকাচ্ছে। স্মৃতিসৌধের একপাশে বসে কিছু যুবক খেলছে জুয়া। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই এলাকার এক বয়োজেষ্ঠ বলেন সন্ধা হলেই শুরু এখানে মাদক সেবনকারীদের আড্ডা চলে গভীর রাত পর্যন্ত। ভয়ে মাদক সেবনকারীদের কেউ কিছুই বলার সাহস পায় না।

এতে নস্ট হচ্ছে স্মৃতিস্তম্ভের মর্যাদা ও এলাকার পরিবেশ। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, মুক্তিযুদ্ধে স্থানীয় যারা শহীদ হয়েছেন তাদের সন্তানরা ১৯৯১ সালে শহরে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের উদ্যোগ নিলে সৃষ্টি হয় প্রতিবন্ধকতা। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে শহীদ পরিবারের সন্তানরা নিজেদের অর্থেই শুরু করে নির্মাণকাজ।

পরে নীলফামারী জেলা পরিষদ, সাবেক সাংসদ মরহুম মারুফ সাকলান এবং সাবেক সাংসদ আলহাজ্ব শওকত চৌধুরী নির্মাণকাজে আর্থিক সহযোগিতা করেন। সেখানে এখনো অসমাপ্ত রয়েছে বেশকিছু নির্মাণকাজ। স্মৃতিস্তম্ভ কমিটির সাধারণ সম্পাদক শহীদ ডা: শামসুল হকের সন্তান সৈয়দপুর সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সাখাওয়াত হোসেন খোকন বলেন, শুরু থেকেই সেখানে একজন কেয়ারটেকার রাখা হয়েছে।

১২ বছর যাবৎ যার বেতন-ভাতা তিনি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে দিয়ে থাকেন। সেখানকার মাদক ও জুয়ার আড্ডা বন্ধে প্রশাসনের কাছে আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন তিনি। শহীদের পরিবারের সন্তান সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহসিনুল হক মহসিন বলেন, স্তম্ভ কমিটির কার্যক্রম গতিশীল করতে হবে।

তিনি আরও বলেন যেহেতু এটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে তাই এর মর্যাদা রক্ষার দায়িত্বটা তাকেই নিতে হবে। সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসিম আহমেদ বলেন,মাদক ও জুয়ার বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে কিছুদিন আগেও আমি নিজে সেখানে গিয়ে আশেপাশের লোকজনকে আবর্জনা ফেলতে এবং কাপড় শুকাতে নিষেধ করেছি। এরপরও এ ধরনের কাজ যারা করবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ