মোঃবেল্লাল হোসেন, দশমিনা(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি: পটুয়াখালীর দশমিনায় এলজিইডি’র সেতুর উপর দিয় সরবরাহ করা পল্লী বিদ্যুতের ২২০ ভোল্টের বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়ছে। আয়রন সতুটির উপর দিয় ঝুঁকিপূর্ণভাব একটি বাঁশের খুঁটি ব্যবহার কর এমনভাবে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন করায় ভয়াবহ দুর্ঘটনাসহ প্রাণহানীর আশংকা করছে এলাকাবাসী।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজলার সদর সবুজবাগ আবাসিক এলাকায় সবুজবাগ জামে মসজিদ সংলগ উত্তর পাশ (দশমিনা-বাঁশবাড়ীয়া) খালের উপর এলজিইডি’র নির্মিত একটি আয়রন সেতুর উপর দিয়ে মাত্র ৬ ফুট উচ্চতায় আড়াআড়ি ভাবে এ বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন স্থাপন করা হয়। একটি তার কভার থাকলেও অন্যটিতে নেই।
এতে যেকোন সময় দুর্ঘটনাসহ প্রাণহানী ঘটতে পার এমন আতঙ্কে দিন কাটাছে স্থানীয় ও পথচারীদের। স্থানীয় সূত্র জানা যায়, অপেক্ষাকৃত লম্বা মানুষরা দিনের বেলা ওই লাইনের নিচ দিয়ে নুয়ে যেত পারলেও রাতের আঁধার পাথচারীদের চলাচল যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ। বেখয়ালে কেউ হাত উঁচু করলেই ঘটে যেতে পারে মারাত্মক দুর্ঘটনা।
স্কুল কলেজর শিক্ষার্থীসহ বিভিন শ্রেণি পেশার প্রায় পাঁচ শতাধিক মানুষ সতুটি দিয় পারাপার হয়। এছাড়াও স্থনীয় শিশু কিশোরেরা প্রতিদিন সেতুটির আশপাশ খেলাধুলা করে। স্থানীয় বাসিন্দা মোঃকামাল জানান, অপরিকল্পিতভাবে সেতুর রেলিংয়ে বাঁশের খুটি স্থাপন করে বিদ্যুতের লাইন টানায় মানুষের যাতায়াত চরম ব্যাঘাত ও আতংকের সষ্টি হয়ছে।
মোসাঃ ছালমা বেগম জানান, প্রায় ৩-৪ মাস ব্রিজের কাজ শেষ হলো পল্লী বিদ্যুৎতের লোক জন এখোন পর্যন্ত কারেন্টের লাইন সরায়নি এই ব্রিজ দিয়ে শত শত লোক, স্কুল, কলেজ, মাদ্রসার শিক্ষার্থীরা আসাযাওয়া করে, যে কোন সময় দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
পটুয়াখালী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির দশমিনা সাব জোনাল অফিসার (এজিএম) মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, বিষয়টি দেখতেছি। আমি ওখানে বিদ্যুতর জুনিয়র প্রোকৌশলী পাঠিয়ছি। এলজিইডি দশমিনা উপজলা প্রোকৌশলী মো. মকবুল হোসন জানান, এ ব্যাপারে পল্লীবিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের সাথে আলাচনা করে অতি দ্রুত প্রয়াজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হব।