1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
মান্দায় মাদ্রাসা ভবন নির্মাণের সামগ্রী নিয়ে উধাও শ্রমিকেরা - dailynewsbangla
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০৬:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
মান্দায় মাদ্রাসা ভবন নির্মাণের সামগ্রী নিয়ে উধাও শ্রমিকেরা ঘোড়াঘাটে কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং বিষয়ক প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠিত অবশেষে আলোর মুখ দেখতে শুরু করেছে নওগাঁ পৌরসভার বেহাল রাস্তাগুলো  মৎস্যজীবীকে হত্যার ঘটনায় বোয়ালমারী থানায় হত্যা মামলা দায়ের ঘোড়াঘাটে দুর্ধর্ষ চুরি, নগদ টাকা স্বর্ণালংকার লুট থানায় অভিযোগ নিখোঁজ মৎস্যজীবীর লাশ ৩ কিলোমিটার ভাটিতে ভেসে উঠলো  দৌলতপুর সীমান্তে মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী অন্তর্জাতিক দিবস পালিত নওগাঁয় অসচ্ছল সংস্কৃতিকর্মীরা পেলো ১১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা সরকারি অনুদান এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য ছাত্রদলের ব্যতিক্রমধর্মী মানবিক উদ্যোগ মধুমতি নদীতে এক মৎস্যজীবীর বৈঠার আঘাতে নিখোঁজ অপর মৎস্যজীবী 

মান্দায় মাদ্রাসা ভবন নির্মাণের সামগ্রী নিয়ে উধাও শ্রমিকেরা

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

মান্দায় মাদ্রাসা ভবন নির্মাণের সামগ্রী নিয়ে উধাও শ্রমিকেরা

 মোহাম্মদ আককাস আলী :

নওগাঁর মান্দা উপজেলার নিবাড়িয়া দাখিল মাদ্রাসায় ভবন নির্মাণকাজের গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী নিয়ে উধাও হয়ে গেছে নির্মাণ শ্রমিকেরা। চারতলা ফাউন্ডেশন বিশিষ্ট একতলা ভবনের এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে শিক্ষাপ্রকৌশল অধিদপ্তর। এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ভবনের ব্যাচ ঢালাইয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রড ও সিমেন্ট মাদ্রাসার পুরোনো একটি কক্ষে মজুত রাখা হয়েছিল। শুক্রবার (২৭ জুন) রাতে সেগুলোর একটি বড় অংশ এবং একটি মিক্সচার মেশিন নিয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে যান শ্রমিকেরা।
ঠিকাদারের ম্যানেজার আমজাদ হোসেন বলেন, ‘রাতের খাবার শেষে আমরা সবাই ঘুমিয়ে পড়ি। রাত ১২টার দিকে ঘুম ভেঙে দেখি শ্রমিকেরা নেই। বিষয়টি সঙ্গে সঙ্গে ঠিকাদার মোহাম্মদ ওয়ালিউল্লাহকে জানাই। পরে দেখি ৫০ বস্তা সিমেন্ট, বেশ কিছু রড আর একটি মিক্সচার মেশিন নেই।’
জানা গেছে, শ্রমিকদের নেতৃত্বে ছিলেন শফিকুল ইসলাম নামের একজন সর্দার। সাতজন শ্রমিক নিয়ে তিনি সেখানে কাজ করছিলেন। তিনি নওগাঁর পোরশা উপজেলার নিতপুর এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত করেন ঠিকাদারের লোকজন।
নিমবাড়িয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘রাতেই ঠিকাদার মোবাইলফোনে আমাকে বিষয়টি অবহিত করে। এরপর মাদ্রাসায় গিয়ে ঘটনার সত্যতা পেয়েছি।’
ঠিকাদার মোহাম্মদ ওয়ালিউল্লাহ বলেন, ‘এই শ্রমিকেরা দীর্ঘদিন ধরে আমার প্রতিষ্ঠানে কাজ করছে। গত বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) তাদের পাওনা টাকা পরিশোধ করি। তখন শ্রমিক সর্দার শফিকুল প্রয়োজনের কথা বলে অতিরিক্ত কিছু টাকাও নেয়। কেন তারা এমন করল, বুঝতে পারছি না। আমি মান্দা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।’ এ বিষয়ে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর রহমান বলেন, ‘এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ