1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
ভেড়ামারায় ভাঙন রোধের দাবিতে ফের মানববন্ধন - dailynewsbangla
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫, ০৯:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
নাগরপুরে স্বাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে বিদ্যালয়ের সভাপতি নিয়োগ, গ্রেফতার ১ নওগাঁয় পরিত্যক্ত আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে এক যুবকের মরাদেহ উদ্ধার  ঠাকুরগাঁওয়ে বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশনের কর্মবিরতি বোয়ালমারীতে আলোচিত মাদক ব্যবসায়ী বিন্দু মাসি গ্রেপ্তার  ঘোড়াঘাটে বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে এক শিশুর মৃত্যু  অবশেষে হোমনায় নবজাতক সেই শিশুটি পেতে যাচ্ছে পিতৃপরিচয়, থানায় মামলা রাজশাহীতে শফিকুলের হাত থেকে বাঁচতে সংবাদ সম্মেলন মান্দায় ছাত্রীকে বিয়ে করে ভাইরাল শিক্ষক ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার লক্ষ্মীপুরে পরকীয়ার জেরে ৩০ বছরের সাজানো সংসার ভেঙ্গে তছনছ  তানোরে সাংবাদিকের বাড়িতে ডাকাতি চেষ্টা দায়ের কোপে জখম ১০ বছরের ভাগনে ও মা

ভেড়ামারায় ভাঙন রোধের দাবিতে ফের মানববন্ধন

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৭ জুলাই, ২০২২

 

 

হেলাল মজুমদার ভেড়ামারাঃ কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নে পদ্মা নদীর ভাঙন রোধে আবারও মানববন্ধন করেছে তিন গ্রামের কয়েক হাজার নারী পুরুষ।

রোববার সকাল ১০ টায় টিকটিকি পাড়ার ভাঙ্গন কবলিত পদ্মা পাড়ে এ মানববন্ধন করা হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত একমাস থেকে মসলেমপুর টিকটিকি পাড়া ও মুন্সীপাড়ার ৬ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে পদ্মার ভাঙ্গন তীব্র আকার ধারণ করেছে।
ভাঙ্গনে ইতিমধ্যেই ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। বর্তমানে তিন গ্রামের ৫ হাজার পরিবারের বাড়িঘর ভাঙ্গনের হুমকির মধ্যে পড়েছে। এছাড়াও কুষ্টিয়া-পাবনা মহাসড়কটিও হুমকির মধ্যে রয়েছে। ভাঙ্গন থেকে বসত বাড়ি মাত্র ১শ মিটার দুরে রয়েছে। ভাঙন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবীতে গত মাসে মানববন্ধন করে স্থানীয়রা। এখন পর্যন্ত ভাঙ্গন রোধে কোন কার্যক্রম শুরু না হওয়ায় গতকাল আবারও মানববন্ধন করেন গ্রামবাসী।

স্থানীয় বাসিন্দা আবু হাসান বলেন, গত একমাস ধরে মোসলেমপুর, টিকটিকি পাড়া ও মুন্সি পাড়া এ তিন গ্রামের ছয় কিলোমিটার জুড়ে নদীভাঙন শুরু হয়েছে। ভাঙ্গন রোধে এখন পর্যন্ত কোন কার্যক্রম দেখছি না। বাধ্য হয়ে আবারও মানববন্ধন করলাম। ব্যবস্থা না নিলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।

টিকটিকি পাড়ার ষাটোর্ধ আলেয়া খাতুন ও গৃহবধূ রসু বেগম মানববন্ধনে এসেছিলেন। তারাঁ বলেন, পদ্মার ভাঙ্গনে ১২শ বিঘা ফসলি জমি নদী গিলে খেয়েছে। এখন ভিটে টুকু আছে। তাও নদীর পেটে চলে যায় যায় অবস্থা। সরকার আমাদের শেষ সম্বল, ভিটে টুকু রক্ষা করে দিক। এটুকু হারালে কই যাবো।

কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. আব্দুল হামিদ বলেন, উর্ধতন কতৃপক্ষর কাছে ২৬ কোটি টাকা ব্যায়ে ১ দশমিক ৭ কিলোমিটার নোটশিট পাঠিয়েছিলাম। তারাঁ পরিদর্শন করে যায়। পরবর্তীতে ২০০ মিটার পর্যন্ত কাজ শুরুর অনুমোদন পেয়েছি। অতি শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ