মোঃবেল্লাল হোসেন
দশমিনা(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় ৩১ অক্টোবর সোমবার সকাল ১১ টায় দশমিনা – কালাইয়া সড়কে বাঁশড়ীয়া ইউনিয়নের দক্ষিন দাসপাড়া থেকে নেহালগঞ্জ খালের উপর নির্মিত গার্ডার ব্রিজ স্থানান্তরের জন্য এলাকার দুই সহস্রাধিক জনগনের উপস্থিথিতে মানববন্ধন করা হয়।
জানা যায় উপজেলার দক্ষিণ দাসপাড়া ও নেহালগঞ্জ সংযোগ খালের উপর নির্মিত গার্ডার ব্রিজ জ্যাইকা প্রজেক্টের ১ কোটি ৫৭ লক্ষ ৯৯ হাজার ৫শত ৮১ অর্থায়নে ১৯ জুলাই ২০২২ সনে ট্যান্ডার আহবান কারা হয় এবং গাজী কনস্ট্রাকশন এর মাধ্যমে কাজ বস্তবায়নের অনুমোদন দেয়া হয়। এলাকার জনগনের দাবি দশমিনা এলজিআরডি সঠিক স্থানে গার্ডার ব্রিজ না করে ব্যক্তির বাড়ির সমনে ব্রিজ কারার সিদ্ধান্ত নেন এতে করে এলাকার জনগনের মধ্যে ক্ষোভের সৃস্টি হয়। এলাকার জনগনের দাবি ব্রজিটি নতুন বাজার ঈদগাহ মাঠের উত্তর পাশে নির্মান হলে জনগনের এবং উপজেলার বাঁশবাড়ীয়া থেকে পটুয়াখালী যাতায়াতের জন্য সবচেয়ে ভালো হবে।
মানববন্ধনে বাঁশবাড়ীয়া ইউনিয়নের ০১ নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের সভাপতি শাহআলম, ইউপি সদস্য হেলাল উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক এনামুল হক, উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি রমিজ মোল্লা, সহ-সভাপতি কাজী শাকিল,যুলীগের সহ-সভাপতি মাসুদ, সহ ভুক্তভোগী ও স্থানীয় ব্যাবসয়ীগন বলেন এখোন জ্যাইকা প্রজেক্ট যেখানে গার্ডার ব্রিজ নির্মানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে সেখানে ব্রিজ হলে জনগনের ও যান চলাচলে কোন উপকারে আসবেনা। গার্ডার ব্রিজটি স্থন্তর হলে এলাকার ও যাতায়াত ব্যবস্থার জন্য ভালো হয়। আমরা স্থানীয় সংসদ সদস্য ও সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে অনুরোধ করবো জনস্বার্থে গার্ডার ব্রিজটি স্থান্তরের জোর দাবি জানাই।
উপজেলা প্রকৌশলী মকবুল আহমেদ বলেন, ঐ ব্রিজের আইডি পরছে ২০ বছর আগে এ ব্রজটি জ্যাইকা প্রজেক্টের। এখানে সয়েল টেস্ট হয়েছে আর যেকানে সয়েল টেস্ট হয়েছে সেখানেই ব্রিজ হবে অন্যত্র সরানোর কোন বিষয় নাই। রাসেল মাস্টার বাড়ির রাস্তার কথা বলা হলেও তা হচ্ছে ব্রিজের লোকেশন।