1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
আগামী মাস থেকে হয়তো এই কষ্ট আর থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী। - dailynewsbangla
রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মর্মান্তিক মৃত্যু মাইলস্টোন ট্র‍্যাজেডি” আলফাডাঙ্গায় রাইসা মনির সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন বিমান বাহিনীর বাহিরচর ইউনিয়ন বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন সম্পন্ন: সভাপতি লাবলু, সাধারণ সম্পাদক রাজ্জাক লালপুর থানাকে ‘সেবাধর্মী থানা হিসাবে কার্যক্রম উদ্বোধন  দৌলতপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাপের কামড়ের প্রতিষেধক পর্যাপ্ত, আতঙ্ক নয়, সচেতনতাই জীবন বাঁচাবে আলুর ন্যায্য মূল্যের দাবিতে সড়কে আলু ফেলে কৃষকদের মানববন্ধন  ভেড়ামারায় বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন অ্যাসোসিয়েশনের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত লালপুরে আওয়ামীলীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান সহ ৮ জনের ৩ দিনের রিমান্ড নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ হতে যাচ্ছে ৯৭ একর জমিতে লালপুরে শিব শিলায় গঙ্গাজল অর্পণ

আগামী মাস থেকে হয়তো এই কষ্ট আর থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী।

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২২
কাজি মোস্তফা রুমি,স্টাফ রিপোর্টার : সাশ্রয়ের কারণে যেটুকু কষ্ট হয়েছে, আগামী মাস থেকে হয়তো এই কষ্ট আর থাকবে না বলে আশ্বস্ত করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (১৯ নভেম্বর) সকাল ১০টার পর গণভবনে দলের উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সংকট দেখা দিয়েছে। জ্বালানি সাশ্রয় সারাবিশ্বই করছে। আমরাও করেছি। হয়তো একটু কষ্ট হয়েছে। আগামী মাস থেকে হয়তো এই কষ্ট আর থাকবে না। তারপরও আমি বলবো, তেল পানি ব্যবহারের ক্ষেত্রে সবাইকে সাশ্রয়ী হতে হবে। মিতব্যয়ী হতে হবে। কারণ সারাবিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে, তার প্রভাব থেকে আমরা কিন্তু মুক্ত না। এজন্য যে যার জমিটুকু কাজে লাগান। ছাদ বাগানসহ নানাভাবে উৎপাদন করেন। নিজেদের খাদ্য নিজেরা উৎপাদন করতে পারলে ওই দুর্ভিক্ষের আঁচ বাংলাদেশে লাগবে না।
বিএনপি ও আওয়ামী লীগের আমলের তুলনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল, তারা রিজার্ভ রেখে গিয়েছিল মাত্র দুই দশমিক নয় বিলিয়ন ইউএস ডলার, যেটা তিন মাসের খাবার বা আমদানি করার পয়সা হতো না। সে অবস্থা আমরা ক্ষমতায় এসে (১৯৯৬) রিজার্ভ বাড়িয়েছি। ২০০৮ এ যখন আসি তখন পাঁচ বিলিয়নের বেশি ছিল না, সেখান থেকেও ৪৮ বিলিয়ন পর্যন্ত তুলতে সক্ষম হয়েছিলাম। তাছাড়া আমাদের যে লোন, আমরা কখনো ঋণ খেলাপি হবো না। তিন মাসের আমদানি খরচ হাতে রেখেই আমরা অন্য কাজ করেছি।
এসময় রিজার্ভ নিয়ে সমালোচনার বিস্তার জবাব দেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, রিজার্ভ নিয়ে তো খুব আলোচনা, আমরা কী করেছি? আমাদের জ্বালানি তেল কিনতে হয়েছে। তেল, গম, ভুট্টা, খাদ্য শস্য কিনেছি। করোনার টিকা স্পেশাল বিমান পাঠিয়ে কিনে এনেছি। চিকিৎসায় হাসপাতাল ডেডিকেটেড করেছি। বিনা পয়সায় চিকিৎসা নিশ্চিত করেছি। ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের পরিবার থেকে আলাদা করে বাসা ভাড়া করে রেখেছি। যেন তারাও অসুস্থ না হয়, পরিবারও আক্রান্ত না হয়। ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসাসেবা দেওয়ায় তাদের আলাদা করে একটা ভাতা দিয়েছি।
যারা বিনা পয়সায় ভ্যাকসিন নিয়েছেন, চিকিৎসা নিয়েছেন তাদের উত্থাপিত প্রশ্ন নিয়েও প্রশ্ন তুলেন সরকারপ্রধান।
এসময় রিজার্ভ নিয়ে সমালোচনার বিস্তার জবাব দেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, রিজার্ভ নিয়ে তো খুব আলোচনা, আমরা কী করেছি? আমাদের জ্বালানি তেল কিনতে হয়েছে। তেল, গম, ভুট্টা, খাদ্য শস্য কিনেছি। করোনার টিকা স্পেশাল বিমান পাঠিয়ে কিনে এনেছি। চিকিৎসায় হাসপাতাল ডেডিকেটেড করেছি। বিনা পয়সায় চিকিৎসা নিশ্চিত করেছি। ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের পরিবার থেকে আলাদা করে বাসা ভাড়া করে রেখেছি। যেন তারাও অসুস্থ না হয়, পরিবারও আক্রান্ত না হয়। ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসাসেবা দেওয়ায় তাদের আলাদা করে একটা ভাতা দিয়েছি।
যারা বিনা পয়সায় ভ্যাকসিন নিয়েছেন, চিকিৎসা নিয়েছেন তাদের উত্থাপিত প্রশ্ন নিয়েও প্রশ্ন তুলেন সরকারপ্রধান।
তিনি বলেন, একদিনে শত রাস্তা-সেতু উদ্বোধন করেছি। এটা কি বিএনপি করতে পেরেছে? আমরা করেছি। নিজের টাকায় পদ্মা সেতু করেছি। করোনায় ব্যবসা বাণিজ্য যথারীতি যেন চলে, সেজন্য প্রণোদনা দিয়েছি। অভাবীদের খাদ্য ও নগদ অর্থ সহায়তা দিয়েছি। অতিমারির সময় আমদানি বন্ধ থাকায় পরে কাঁচামাল কিনতে হয়েছে। এগুলো আমাদের রিজার্ভ থেকে খরচ করতে হয়েছে। আমাদের কিন্তু এখনো পাঁচ মাসের খাদ্য কেনার মতো রিজার্ভ আছে, যেটা তিনমাসের থাকলেই চলে।
বিএনপির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, গুম-খুন হত্যার রাজনীতিতে তারা (বিএনপি) বিশ্বাস করে। তাদের আমলে আব্দুর রহমান ও বাংলা ভাইরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। সেসময় মানুষের চোখ উপড়ে ফেলা হয়েছিল। আমাদের বহু নেতাকর্মীকে হত্যা করেছে। হাওয়া ভবনের পাওনা না দিলে ব্যবসা করার সুযোগ ছিল না। এই ছিল তাদের সময়ের অবস্থা।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ