1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
কশব-বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিস এখন দুর্নীতির আখড়া-দেখার কেউ নেই - dailynewsbangla
মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ঢাকা দ‌ক্ষিন সি‌টি ক‌লোনী‌তে  প্রথম বা‌রের মত উদযাপিত হলো হ‌রিজনবাসীর বিদ‌্যা দে‌বির পুজা  বোয়ালমারীতে গরু চুরি করতে গিয়ে ৮ গরু চোর কারাঘরে সিন্ডিকেটের বেড়াজালে বন্দি বরেন্দ্র অঞ্চলের  ধান চাষীরা কম্বিং অপারেশনে ১০লখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ মহাদেবপুরে অসহায় দু:স্থদের মাঝে ছাগল বিতরণ করলেন জামায়াত ইসলাম  নিয়ামতপুরে সহকারী কমিশনারের বাসা লক্ষ্য করে গুলি ধামইরহাটে ঐতিহ্যবাহী ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত বাবা মায়ের কবরের পাশে শায়িত: বগুড়া-৩ আসনের সাবেক এমপি মরহুম আব্দুল মোমিন তালুকদারের দাফন সম্পন্ন ভেড়ামারায় কৃষি প্রযুক্তি মেলা-২০২৫ সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান বাংলাদেশ স্কাউটস, ভেড়ামারা উপজেলা ত্রৈ-বার্ষিক কাউন্সিল ২০২৫

কশব-বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিস এখন দুর্নীতির আখড়া-দেখার কেউ নেই

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
মো.আককাস আলী : নওগাঁর মান্দায় অনিয়ম ও দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে কশব-বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিস। জমির নামজারী, খাজনার চেকসহ বিভিন্ন কাজে নির্ধারিত ফি’র কয়েকগুন বেশি অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হয় সেবাগ্রহিতাদের কাছ থেকে। এসব অনিয়ম যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে এ ভূমি অফিসে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, জমির নামজারীর আবেদন করতে গেলে কাগজপত্রের ত্রুটি ধরে আবেদন নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন চৌধুরী। পরে অতিরিক্ত টাকা নিয়ে আবার আবেদন গ্রহণ করেন। এছাড়া খাজনার চেক কাটতে তিনি নির্ধারিত ফি’র কয়েকগুন বেশি অর্থ হাতিয়ে নেন। এ কাজে তাকে সহযোগিতা করেন অফিস সহায়ক তানসেন হোসেন। উপজেলার চকরামপুর গ্রামের বাসিন্দা ইব্রাহীম হোসেন বলেন, ‘কয়লাবাড়ী মৌজায় ৮২ টাকার খাজনা চেক কেটে ৩৫০০ টাকা ও চকরামপুর মৌজার ৬৬২ টাকার আরেকটি চেক কেটে আমার কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে ৯ হাজার টাকা। এর প্রতিবাদ করেও কোনো লাভ হয়নি।’ একই অভিযোগ করেন কশব ভোলাগাড়ী গ্রামের বাবু হোসেন। তিনি বলেন, ১৭৩৮ টাকার চেক কেটে নেওয়া হয়েছে ৩৫০০ টাকা। আরও ৫০০ টাকার দাবী করেন ভূমি কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন। একইভাবে কয়লাবাড়ী মৌজার ১২ হাজার টাকার চেক কেটে অনিষ কুমার নামে একব্যক্তির কাছ থেকে ৪০ হাজার টাকা আদায় করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ব্যাংক কর্মকর্তা অভিযোগ করে বলেন, ‘জমির নামজারী করতে সরকারী ফি লাগে ১১৭০ টাকা। অথচ আমার কাছ থেকে কশব-বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের অফিস সহায়ক তানসেন হোসেন নিয়েছেন ১০ হাজার টাকা। কাজটি জরুরী হওয়ায় প্রতিবাদ না করে অতিরিক্ত টাকা দিতে বাধ্য হয়েছি।’ এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে কশব-বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন চৌধুরীর সঙ্গে মোবাইলফোনে যোগাযোগ করা হলে সাক্ষাতে কথা হবে জানিয়ে সংযোগ কেটে দেন। এ প্রসঙ্গে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাকির মুন্সী বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই, কেউ অভিযোগও করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ