হেলাল মজুমদার কুষ্টিয়া ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর একটি লিখিতভাবে অভিযোগ আজ মঙ্গলবার ২৪ শে জুন তারিখে জমা দেন জনসেবা মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির সদস্যগণ। তারা বলেন, গতকাল সোমবার ইং-২৩/০৬/২০২৫ তারিখ সকাল অনুমান ০৬.০০ ঘটিকার সময় ভেড়ামারা উপজেলাধীন ধরমপুর ইউনিয়নস্থ মানিকের বাঁধ হইতে জুনিয়াদহ ইউনিয়নস্থ জগশ্বর ব্রীজ পর্যন্ত লিজকৃত ও চাষকৃত ভোগেরদহ জলমহলে বিষ/তামাকের গর্দা প্রয়োগ করে বেআইনী ও জোরপূর্বকভাবে মৎস্য আহরণ করে। যাহা মৎস্য রক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ অনুযায়ী যেকোনো ছোট বড় জলাধারে যেকোনো প্রকার বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে মৎস্য আহরণ আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। আইনে বলা আছে বিষ প্রয়োগ ও পানি শুকিয়ে মাছ আহরণ করা যাবে না। কামরুজ্জামান (৫৩), পিতা-মৃত জামাত আলী মালিথা, সাং-মণ্ডলাহাবাসপুর (ওয়ার্ড নং-০৭) সহ অনেকেই ঘটনা দেখে ও শুনে। বিষয়টি নিয়ে জনসেবা মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির সদস্যগণ ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে আলোচনা করে উল্লেখিত ঘটনার বিষয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের নামে যথাক্রমে ০১। মোঃ আসাদুজ্জামান মিঠু (৪৫), পিতা-মৃত আফসার আলী, সাং-রামচন্দ্রপুর, ধরমপুর, ০২। মোঃ রবিউল সরকার (৫৬), পিতা-মৃত ছের আলী দফাদর, সাং-সাতবাড়িয়া (উত্তরভবানীপুর), ধরমপুর, ০৩। মোঃ জাইদুল (২৮), পিতা-মোঃ পিয়ার আলী, ০৪। মোঃ বাইজিদ (৪০), পিতা-মৃত রাহাত উল্লাহ, উভয়সাং-নবগঙ্গা, ধরমপুর, ০৫। মোঃ রবিউল ইসলাম (৩৮), পিতা-মৃত ওয়াজ প্রামানিক, ০৬। মোঃ কাজল গাজী (৩০), পিতা-মোঃ সৈয়দ হোসেন গাজী, উভয়সাং-মওলাহাবাসপুর, জুনিয়াদহ, সর্বউপজেলা-ভেড়ামারা, জেলা-কুষ্টিয়া নামে অভিযোগ জমা দেন।