1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
বোয়ালমারীতে জাল নিবন্ধন দিয়ে স্কুলে চাকুরী অডিডে ধরা, স্বেচ্ছায় পদত্যাগ - dailynewsbangla
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ০৬:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
রাজশাহী জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে-২০২৫ এর চ্যাম্পিয়ন মোহনপুর ষড়যন্ত্র বাদ দিয়ে ভোটের মাঠে আসুন জনপ্রিয়তা প্রমান হবে: বাচ্চু মোল্লা নওগাঁয় জাতীয়তাবাদী কৃষক দল ও “আমরা বিএনপি পরিবার” বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত  দশমিনায় পুলিশের অভিযানে ১ মাদক ব্যবসায়ী আটক বোয়ালমারীতে ফেন্সিডিলসহ মাদক কারবারি আটক   বোয়ালমারীতে বিস্ফোরক মামলায় আ.লীগ-কৃষকলীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার নেসকোর নিয়োগে তিন দফা দাবি নিয়ে রাজপথে রুয়েট শিক্ষার্থীরা ফিলিপনগরে পাঁচ হাজার গাছের চারা বিতরণ করলেন পি.এস.এস. মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মুহাম্মাদ খাজা আহমেদ ভেড়ামারায় ১৬ই জুলাই শহীদ দিবস পালিত  ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধ মাকে বাড়ি থেকে বের করে দিলেন পাষণ্ড সন্তান

বোয়ালমারীতে জাল নিবন্ধন দিয়ে স্কুলে চাকুরী অডিডে ধরা, স্বেচ্ছায় পদত্যাগ

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৩
বোয়ালমারী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি: ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদী দ্বিমুখি উচ্চ বিদ্যালয়ের কম্পিউার শিক্ষকের বিরুদ্ধে জাল নিবন্ধন দিয়ে চাকুরী নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
জানা যায়, বোয়ালমারী উপজেলার বেলজানী গ্রামের হামিদা পারভীন ২০১০ সালে কাদিরদি দ্বিমুখি উচ্চ বিদ্যালয়ের কম্পিউটার শিক্ষক পদে জাল নিবন্ধন তৈরি করে চাকুরী নেন। নিয়োগ পাওয়ার পর থেকে তিনি নিয়মিত বেতনসহ স্কুলের সকল সুবিধা তিনি ভোগ করে আসেন। ২০১৯ সালে মিনিস্টারি তদন্ত স্কুলে আসলে ওই শিক্ষকের জাল নিবন্ধন তদস্তে ধরা পড়ে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুজিত কুমার দাস বলেন, ২০১৯ সালে মিনিস্টারি তদন্তে স্কুলের কম্পিউটার শিক্ষক হামিদা পারভীনের নিয়োগের সকল কাগজপত্রের মধ্যে নিবন্ধন সার্টিফিকেটটি জাল বলে ধরা পড়ে তদন্ত কমিটির নিকট। পরে ওই তদন্ত কমিটি সার্টিফিকেটটি যেখান থেকে আনা সেখানে খোজঁ খবর নিয়ে জানতে পারেন তার নিবন্ধন জাল। গত ২০২৩ সালের মার্চ মাসের ২৩ তারিখে মিনিস্টারি থেকে চিঠি এসেছে। ওই চিঠিতে লেখা আছে যে, সে যে সার্টিফিকেট দিয়ে নিয়োগ পেয়েছে সে সকল সার্টিফিকেটের মধ্যে নিবন্ধন সার্টিফিকেটটি জাল প্রমানিত হয়েছে। তার নিয়োগ সঠিক হয়নি। সে যে টাকা নিয়েছে তা ফেরত যোগ্য।
ওই শিক্ষিকার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভাব হলো না বলে তার বক্তব্য দেওয়া হলো না।
প্রধান শিক্ষক আরো বলেন, ওই শিক্ষিকা হামিদা পারভীন গত ২২ মার্চ ২০২৩ তার পারিবারিক বিভিন্ন সমস্যা দেখিয়ে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে চাকুরী ছেড়ে দিয়েছে।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি ও সাতৈর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রাফিউল আলম মিন্টু বলেন, আমি ওই স্কুলের সভাপতি হওয়ার আগেই ওই শিক্ষিকার নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। তবে ২০১৯ সালের মিনিস্টারি থেকে তদন্ত আসলে ওই শিক্ষিকার নিবন্ধন সার্টিফিকেটটি জাল বলে ধরা পড়ে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, জাল নিবন্ধনের বিষয়টি জানতে পেরেছি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ