1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
বগুড়ায় সওজের জায়গায় অবৈধ ভাবে দখল করে মাছের আড়ৎ          - dailynewsbangla
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ০৭:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
মৎস্যজীবী হত্যার ৩ নম্বর আসামি  র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার রাজশাহীতে সেনা অভিযানে হত্যাসহ অসংখ্য মামলার আসামি জুলুসহ গ্রেপ্তার-৩ মান্দায় ইউএনও শাহ আলম ইউক্যালিপটাসের চারা নিধন করলেন প্রেমের টানে মেয়ের নানার বাড়িতে ছেলের অনশন, বিয়েতে অনীহা ছেলের পরিবারের রূপগঞ্জের পূর্বাচলে জবাইকৃত ৫টি ঘোড়া উদ্ধার, একজন আটক বোয়ালমারীতে মাদক কারবারি আটক ভেড়ামারায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন পরিদর্শন করলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মান্দায় মাদ্রাসা ভবন নির্মাণের সামগ্রী নিয়ে উধাও শ্রমিকেরা ঘোড়াঘাটে কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং বিষয়ক প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠিত অবশেষে আলোর মুখ দেখতে শুরু করেছে নওগাঁ পৌরসভার বেহাল রাস্তাগুলো 

বগুড়ায় সওজের জায়গায় অবৈধ ভাবে দখল করে মাছের আড়ৎ         

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

বগুড়ায় সওজের জায়গায় অবৈধ ভাবে দখল করে মাছের আড়ৎ         

(বগুড়া) প্রতিনিধি : বগুড়া জেলার  মোকামতলাতে সড়ক ও জনপদের জায়গায় অবৈধ ভাবে দখল করে মাছের আড়ৎ গড়ে তোলা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিশাল এলাকা জুড়ে ২৫ থেকে ২৬টি আড়ৎ ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিদিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এ সমস্ত  আড়ৎ ঘরে মাছ বেচাকেনা চলে। স্থানীয়সহ পাশে জয়পুরহাট নওগাঁ নাটোর রাজশাহী জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে মাছের আমদানি হয়ে থাকে। আমদানি হওয়া মাছগুলো বগুড়া শহরসহ গাইবান্ধা জেলা ও সোনাতলা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মৎস ব্যবসায়ীরা মাছ কিনে নিয়ে যায়। মাছ বহনের জন্য মিনি ট্রাক ভটভটি ও অটো ভ্যান গাড়ি ব্যবহার করা হয়। প্রতিদিন ওইসব গাড়ির জন্য আড়ৎ এর পাশ দিয়ে যাওয়া মোকামতলা জয়পুরহাট ও বগুড়া রংপুর মহাসড়কে অনেক সময় যানজটের সৃষ্টি হয়। কয়েকজন আড়ৎ ব্যবসায়ী জানান মাছ বহনের গাড়ির সংখ্যা দেড় থেকে পৌনে দুইশ’ হবে। প্রতিদিন আড়ৎগুলো থেকে কোটি টাকার বেশি মাছ বেচাকেনা হয়। মাছ ক্রেতা বিক্রেতা ও আড়ৎ ঘর থেকে খাজনার নামে টাকা আদায় করা হয়। যার পরিমাণ প্রতিদিন লক্ষ টাকার বেশি। স্থানীয় সচেতন ব্যক্তিদের দাবি সড়ক ও জনপদের জায়গায় থেকে অবৈধ মাছের আড়ৎ অপসারণ করে অন্য স্থানে মাছের আড়ৎ করার  ব্যবস্থা করা হোক। বগুড়া সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আছাদুজ্জামান জানান, কয়েকবার ওইসব অবৈধ মাছের আড়ৎ ঘর উচ্ছেদ করা হয়েছিল। কিন্তু উচ্ছেদের পর আবারও তারা আড়ৎ ঘর স্থাপন করে থাকে। ওই কর্মকর্তা আরও জানান  মহাসড়কে ফোর লেন কাজ শেষ হওয়ার পর আমরা যখন সড়কটি বুঝে পাব। তখন ওইসব অবৈধ আড়ৎ ঘর স্থানীয়ভাবে উচ্ছেদ করার পরিকল্পনা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ