1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
পলিনেট পদ্ধতিতে মরিচের চারা  উৎপাদন ও পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা  - dailynewsbangla
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বরেন্দ্র অঞ্চলে শীতকালীন সবজির ভালো ফলনে চাষিদের মনে স্বস্তি পেলেও দরপতনে হতাশায়  ভেড়ামারায় দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত দশমিনায় শহীদ জিয়া টি-20 ক্রিকেট টুর্নামেন্টের শুভ উদ্ধোধন ভেড়ামারায় তারুণ্য উৎসব উপলক্ষে ক্রিকেট খেলোয়ারদের মাঝে পুরস্কার বিতরণী বঞ্চিত বগুড়ার বিমানবন্দর শীঘ্রই আলোর মুখ দেখছে  বগুড়ায় জামায়াতের শীতবস্ত্র বিতরণ আত্রাই নদীতে খননযন্ত্র ড্রেজার বসিয়ে ভূগর্ভস্থ বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন  লালপুরে জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খননের দাবি তেল ব্যবসায়ীর উপর হামলা ইউপি চেয়ারম্যানকে প্রধান আসামি করে মামলা ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা

পলিনেট পদ্ধতিতে মরিচের চারা  উৎপাদন ও পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা 

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

পলিনেট পদ্ধতিতে মরিচের চারা  উৎপাদন ও পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা 

 (বগুড়া) প্রতিনিধি : বগুড়ার সোনাতলায় আগাম মরিচ চাষে পলিনেট পদ্ধতিতে চারা উৎপাদন ও পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। ইতিমধ্যে এই উপজেলায় ১২০টি স্থানে মরিচের চারা উৎপাদনের কাজ চলছে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এ উপজেলায় এক হাজার ১০ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়, যা গত বছর ছিল ৯৬০ হেক্টর। গত বছরের তুলনায় এবার ৫০ হেক্টর জমিতে বেশি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে মরিচের চারা প্রস্তুতে কৃষক পলিনেট পদ্ধতি বেছে নিয়েছেন। জানা গেছে, এ উপজেলার ১২০টি স্থানে কৃষক আগাম জাতের মরিচের চারা উৎপাদন ও পরিচর্যা শুরু করেছেন। গতকাল সোমবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে এই পদ্ধতিতে কৃষকদের চারা উৎপাদন ও পরিচর্যা করতে দেখা গেছে। বিশেষ করে উঁচু জায়গা, বাড়ির আঙ্গিনায়, বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ, পরিত্যক্ত জায়গায় এ পদ্ধতিতে চারা উৎপাদন করতে দেখা গেছে। পাকুল্লা এলাকার কৃষক আব্দুর রহমান বলেন, তার ১৭ শতক জমিতে আগাম জাতের হাইব্রিড বিজলী ও বিজলী প্লাস জাতের মরিচের চারা বপণ করেছেন। খাটিয়ামারী এলাকার কৃষক তুহিন মিয়া বলেন, পলিনেট পদ্ধতিতে চারা উৎপাদনে কোন ঝুঁকি নেই। নেই রোগবালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণের ভয়। গত বছর একই পরিমাণ জমিতে চারা উৎপাদন  ও প্রায় ৯ বিঘা জমিতে মরিচ চাষ করে পৌণে তিন লাখ টাকা আয় করেছি। এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন জানান  এ উপজেলায় কৃষক দিন দিন পলিনেট পদ্ধতিতে চারা উৎপাদনে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। বীজ বপণের ২৫-৩০ দিনের মধ্যে চারা রোপণের উপযোগী হয়। পলিনেট পদ্ধতিতে চারা উৎপাদনে নষ্ট হয় না। পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা পায়।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ