হেলাল মজুমদার কুষ্টিয়া পূর্ব শত্রুতার জের ধরে রিমা সুলতানা গত ৩-৭-২০২৪ ইং; তারিখ পাশের বাড়ি প্রতিবাদী রুবেল ও লাবনী খাতুন উভয়ের পিতা মো. বাবু সাং দক্ষিন ভবানীপুর এর দ্বারা মারধর ও নির্যাতনের শিকার হয়। এলাকার স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি গনের দ্বারা আপস মীমাংসার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে গত ৩১-৭-২০২৪ ইং তারিখ কুষ্টিয়া চীফ জুডিশিয়াল আদালতে পেনাল কোড দ্বারা ৩২৩/৫০৬ ধারা উল্লেখ করে মামলা দায়ের করে। দীর্ঘ এক মাস মামলা চলার পর আদালতের নিকট প্রতীয়মান হয় যে, বিরোধীয় বিষয়টি গ্রাম আদালত আইন ২০০৬ এবং ধরমপুর ইউনিয়নের আওতাভুক্ত। গত ১৬/৮/২০২৪ ইং তারিখ ধরমপুর ইউনিয়নের মোঃ সামসুল হক চেয়ারম্যানের নিকট দায়িত্ব ভার যাওয়ার পর তিনি উভয় পক্ষকে সমনের মাধ্যমে অবহিত করে। এতে উভয় পক্ষের সদস্য মনোনয়ন এর মাধ্যমে মামলার শুনানির দিন ধার্য হয়। উভয় পক্ষের বক্তব্য ও সাক্ষী পর পর্যালোচনায় গ্রাম আদালত এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে প্রতিবাদী আবেদনকারী অন্যায় ভাবে মারধরের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। প্রতিবাদী আবেদনকারীর চিকিৎসা বাবদ ২৫ হাজার টাকা প্রদান করিবে। এর ফলে উভয় পক্ষের মাধ্যমে ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়। আবেদনকারী রিমা সুলতানা গ্রাম আদালতের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেন। আমি আমার ন্যায় বিচার পেয়েছি। ধরমপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ সামসুল হক কে ধন্যবাদ জানাই।