1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
দশমিনার কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে করোনা উপসর্গ রোগীদের ভীর - dailynewsbangla
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ফিলিপনগরে পাঁচ হাজার গাছের চারা বিতরণ করলেন পি.এস.এস. মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মুহাম্মাদ খাজা আহমেদ ভেড়ামারায় ১৬ই জুলাই শহীদ দিবস পালিত  ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধ মাকে বাড়ি থেকে বের করে দিলেন পাষণ্ড সন্তান লালপুরে সেনাবাহিনীর মাদকবিরোধী অভিযান: গাঁজা গাছসহ বাবা-মেয়ে আটক। ঘোড়াঘাট পৌরসভার ২০২৫-২৬ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণা ঠাকুরগাঁওয়ে ন্যায়কুঞ্জ ও তথ্য সেবা কেন্দ্রের উদ্বোধন করলেন বিচারপতি রূপগঞ্জ পূনর্গঠনের ভবিষ্যৎ কর্ম পরিকল্পনা এবং সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলন তারেক রহমানকে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে বোয়ালমারীতে বিক্ষোভ সমাবেশ     বোয়ালমারীর চতুল ইউনিয়ন ভূমি অফিসে টাকা ছাড়া ফাইল নড়ে না ভেড়ামারায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

দশমিনার কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে করোনা উপসর্গ রোগীদের ভীর

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৮ আগস্ট, ২০২১

মোঃবেল্লাল হোসেন, প্রতিনিধি দশমিনা (পটুয়াখালী): দিন দিন বেড়েই চলেছে পটুয়াখালীর দশমিনায় কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে
জ্বর, ঠান্ডা জনিত রোগ সর্দি- কাশির রোগী । আগত রোগীদের শতকরায় প্রায় ৮৫ ভাগ করোনা উপসর্গ জ্বর, সর্দি-কাশি রোগে আক্তান্ত। দিন দিন রোগী বেড়ে যাওয়ায় চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে সিএইচ,সিপি (কমিউনিটি ক্লিনিক হেল্ধসঢ়;থ কেয়ার প্রোভাইডার) দের।

করোনা ভাইরাসের সুরক্ষা সামগ্রী ছারাই জীবন ঝুঁকি নিয়ে তারা সরকারের দেয়া দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। গতকাল রবিবার সরেজমিনে উপজেলা সদর ইউনিয়নের আরজবেগী কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়, ক্লিনিকের সামনে নারী- পুরুষ ও শিশুদের নিয়ে দীর্ঘ লাইন। ক্লিনিকে সেবা নিতে আসা ৭নং ওয়ার্ডের সৈয়দ জাঢর গ্রামের মোস্তাফার স্ত্রী ছোকানুর (৩০) নামের গৃহিনী জানান,তিনি ৩দিন পর্যন্ত সর্দি ও কাশি রোগে ভুগছেন।

প্রথমে করোনা রোগের উপসর্গ ভেবে ঘর থেকে বের হয়নি। আজ তিনি বাধ্য হয়ে চিকিৎসা নিতে এসেছেন । শুধু ছোকানুর না তার মত এই ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে আসছেন নব বধু লামিয়া, ৮মাসের মেয়ে আফরিনকে নিয়ে মা ঝর্না, রাবেয়া (৩) কে তানিয়া ও বাউফল উপজেলার
কেশাবপুর ইউনিয়নের বাজেমহল গ্রামেন ইসমাইল ফকিরের স্ত্রী রাহিমা (৬৫) তিনি আরজবেগী গ্রামের ভগ্নিপতি মোকলেছের বাসায় মঙ্গলবার বেড়াতে এসে সর্দি,কাশি ও জ্বরে পড়ে আজ গতকাল ক্লিনিকে এসেছেন।

এরা প্রায় সবাই একই ধরনের রোগে আক্তান্ত । আরজবেগী ক্লিনিকের সিএইচসিপি দ্বিপক চন্দ্র জানান, গত ১৫/২০ দিন ধরে কমিউনিটি ক্লিনিকে জ্বর,সর্দি ও কাশি নিয়ে প্রতিদিন গড়ে ৫০/৫৫ জনকে চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়েছে। ক্লিনিকে ছুটে আসা এত রোগীর চাপ তিনি কখনও দেখেনি । যা আগের তুলনায় কয়েকগুন বেশি।

ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা জানান,গ্রামের বাসা-বাড়িতে
অনেকে করোনা রোগের উপসর্গ মনে করে আতংকে রয়েছে ।উপজেলার সদর ইউনিয়নের সৈয়দ জাফর কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি দ্বীপক সরকার জানান,কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপিদের করোনা ভাইরাসের সুরক্ষার সামগ্রী দেয়া হচ্ছে না।

বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের বাংলা বাজার কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি মো,রুবেল জানান,প্রতিদিন তার ক্লিনিকে ৪৫/৫০ জন রোগী চিকিৎসা সেবা নেয় । তাদের অনেকে করোনা উপসর্গ নিয়ে আসে আবার অনেক রোগী আছে যারা ঠান্ডাজনিত সর্দি,কাশি ও শ্বাসকষ্ঠ নিয়ে গোপনে ঘরে থেকে চিকিৎসা নিতেন। যখন দেখেন শারীরিক অবস্থা দিন দিন অবনতি হচ্ছে তখন তারা ক্লিনিকে ছুটে আসেন।

তাদেরকে ক্লিনিকে আসা রোগীদের জন্য দুই মাস পর বরাদ্দ দেয়া হয় দুই বক্স ওষুধ। যা রোগীর চাহিদা তুলনায় কম। প্রয়োজনীয় ওষুধ ও করোনা ভাইরাসের সুরক্ষা সামগ্রীর দাবি জানাই। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সুত্রে জানা যায়, উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে ১৮টি কমিউনিটি ক্লিনিক থাকলেও ১টির কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে ভবন না থাকায়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা ডাঃ মোস্তাাফিজুর রহমান জানান ,কমিউনিটি ক্লিনিকের জন্য
যেভাবে বরাদ্দ আসে সেভাবে দেয়া হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ