1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
দশমিনায় হাসপাতাল ছাড়ছেন ডায়রিয়ার রোগীরা - dailynewsbangla
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ০৫:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
মান্দায় ইউএনও শাহ আলম ইউক্যালিপটাসের চারা নিধন করলেন প্রেমের টানে মেয়ের নানার বাড়িতে ছেলের অনশন, বিয়েতে অনীহা ছেলের পরিবারের রূপগঞ্জের পূর্বাচলে জবাইকৃত ৫টি ঘোড়া উদ্ধার, একজন আটক বোয়ালমারীতে মাদক কারবারি আটক ভেড়ামারায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন পরিদর্শন করলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মান্দায় মাদ্রাসা ভবন নির্মাণের সামগ্রী নিয়ে উধাও শ্রমিকেরা ঘোড়াঘাটে কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং বিষয়ক প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠিত অবশেষে আলোর মুখ দেখতে শুরু করেছে নওগাঁ পৌরসভার বেহাল রাস্তাগুলো  মৎস্যজীবীকে হত্যার ঘটনায় বোয়ালমারী থানায় হত্যা মামলা দায়ের ঘোড়াঘাটে দুর্ধর্ষ চুরি, নগদ টাকা স্বর্ণালংকার লুট থানায় অভিযোগ

দশমিনায় হাসপাতাল ছাড়ছেন ডায়রিয়ার রোগীরা

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২১

দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি: দশমিনা উপজেলায় ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ভয়াবহ ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এদিকে দশমিনা উপজেলার ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে বেড সংকটের কারনে অনেক ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। স্যালাইন সংকটের কারনে বাইরের ওষুধের দোকান থেকে দ্বিগুন দামে সেলাইন কিনতে হচ্ছে ডায়রিয়া রোগীদের।

সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, গত দুই মাসে দশমিনা হাসপাতালে ভর্তি থেকে ৯০৯ জন ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা সেবা নিয়েছেন। এছাড়াও হাসপাতালের বর্হিবিভাগ থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন প্রায় দের হাজার ডায়রিয়া রোগী। গতকাল বৃহস্পতিবার দশমিনা হাসপাতালে ৫০ শয্যার বিপরিতে ডায়রীয়া রোগী ৪৯ জন সহ ভর্তি রয়েছেন ৭৯ জন গুরুতর অসুস্থ রোগী।

হাসপাতালে ৫০ শয্যার মধ্যে ৫টি শয্যা করোনা রোগীদের জন্য সংরক্ষিত থাকায় ৪৫ শয্যায় প্রতিদিন ৮০ থেকে ৮৫ জন গুরুতর অসুস্থ রোগী চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন। শয্যার অভাবে হাসপাতালের বারান্দায় থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে হচ্ছে ডায়রিয়া রোগীদের। অনেক ডায়রিয়া রোগী হাসপাতালের বারান্দায় থাকতে না পেরে বাড়ি চলে যাচ্ছেন নিজ ইচ্ছেতেই।

ডায়রিয়া রোগীর চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতালের ডাক্তার ও নার্স। দশমিনা হাসপাতালের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোস্তাফিজুর রহমান জানান, অতিরিক্ত রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে হাসপাতালের কর্মকর্তা কর্মচারীদের।

তিনি জানান, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত প্রতিটি ব্যাক্তির ১২ থেকে ১৫ লিটার সেলাইন প্রয়োজন হয় এত স্যালাইনের চাহিদা হাসপাতাল থেকে মেটানো সম্ভব না তাই দু তিন লিটার দেয়ার পরে বাইরে থেকে সেলাইন কিনে আনছেন রোগীরা।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ