1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
সংবাদ প্রকাশের পর ১২ বছর  শিকলবন্দী মিলনের পাশে দাঁড়ালেন সালথার ইউএনও - dailynewsbangla
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০২:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন পরিদর্শন করলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মান্দায় মাদ্রাসা ভবন নির্মাণের সামগ্রী নিয়ে উধাও শ্রমিকেরা ঘোড়াঘাটে কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং বিষয়ক প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠিত অবশেষে আলোর মুখ দেখতে শুরু করেছে নওগাঁ পৌরসভার বেহাল রাস্তাগুলো  মৎস্যজীবীকে হত্যার ঘটনায় বোয়ালমারী থানায় হত্যা মামলা দায়ের ঘোড়াঘাটে দুর্ধর্ষ চুরি, নগদ টাকা স্বর্ণালংকার লুট থানায় অভিযোগ নিখোঁজ মৎস্যজীবীর লাশ ৩ কিলোমিটার ভাটিতে ভেসে উঠলো  দৌলতপুর সীমান্তে মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী অন্তর্জাতিক দিবস পালিত নওগাঁয় অসচ্ছল সংস্কৃতিকর্মীরা পেলো ১১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা সরকারি অনুদান এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য ছাত্রদলের ব্যতিক্রমধর্মী মানবিক উদ্যোগ

সংবাদ প্রকাশের পর ১২ বছর  শিকলবন্দী মিলনের পাশে দাঁড়ালেন সালথার ইউএনও

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট, ২০২২
বিধান মন্ডল (ফরিদপুর) প্রতিনিধিঃ বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর ১২ বছর যাবৎ শিকলবন্দী সেই মিলনের পাশে দাঁড়ালেন ফরিদপুরের সালথা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ( ইউএনও) মোছাঃ তাছলিমা আকতার।
মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) বিকালে এই কর্মকর্তা গিয়ে ওঠেন মিলনের বাড়ি। মিলন কে শিকলবন্দী দেখে হতভম্ব হন তিনি।  মিলনের বাবা- মাকে শিকল থেকে থেকে মুক্ত করতে বলেন ইউএনও। কিন্ত দৌড়ে পালিয়ে যাবে বা মানুষের উপর  হামলা করতে পারে ভয়ে ছাড়া সম্ভব হয়নি।
এসময় ইউএনও মিলনের চিকিৎসা বাবদ আর্থিক সহায়তা করেন। এবং মানষিক হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে সহায়তা করবেন বলে আশসস্ত করেন তিনি। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সালথা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি আজিজুর রহমান ( আজিজ), যদুনন্দী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রফিক মোল্লা, সাংবাদিক বিধান মন্ডল ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ তাছলিমা আকতার  বলেন, ফেইসবুকে ও বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে নিউজটি দেখি। পরে সেখানে ছুটে যাই যেয়ে দেখি ছেলেটিকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। বাচ্চা ছেলেটি আমি শিকল থেকে মুক্ত করতে বলেছি তার বাবা- মাকে। আমি সাময়িকভাবে কিছু আর্থিক সহায়তা করেছি। ছেলেটির বাবা- মাকে পরামর্শ দিয়েছি পাবনা হেমায়েতপুর মানষিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য। পরবর্তীতে চিকিৎসার সব ধরনের সহায়তার জন্য  আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ