ঢাকা ০১:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫, ১৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে : শরীফ উদ্দিন জুয়েল ঘোড়াঘাটে প্রশাসনের নাকের ডগায় চলছে সরকারি খাসজমি দখলের মহোৎসব নওগাঁয় ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস পালিত ভেড়ামারায় জাতীয় সমবায় দিবস পালিত ভেড়ামারায়  ট্রলির নিচে পড়ে যুবকের মৃত্যু রিফায়েতপুর যুব সংঘ ক্লাব পরিদর্শন করলেন শরীফ উদ্দিন জুয়েল  ধামইরহাটে  অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল  সংঘর্ষ, সড়কে ঝরলো আরো একজনের প্রাণ।  যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন বোয়ালমারীতে মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগ, চলছে আপসের চেষ্টা বরেন্দ্র অঞ্চলে মাসকলাইয়ের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী টোকেন চৌধুরীর বিপক্ষে অভিযোগের  ব্যাখ্যা

দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী টোকেন চৌধুরীর বিপক্ষে অভিযোগের  ব্যাখ্যা

৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে প্রতিদন্দীতা করছেন দুইজন প্রার্থী। আনারস প্রতিক নিয়ে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি বুলবুল আহমেদ টোকেন চৌধুরী ও ঘোড়া প্রতিক নিয়ে প্রকৌশলী আনিচুর রহমান। আনিচুর রহমান সাহেব ভোটের মাঠে খুবই দুর্বল একজন প্রতিদ্বন্দ্বী। তিনি বুলবুল আহমেদ টোকেন চৌধুরীর নামে নির্বাচন কমিশনে হলফনামায় বয়স বা তথ্য গোপনের একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন সংবাদপত্রে ভুল সংবাদ প্রকাশীত হয়েছে।
নিচে এই অভিযোগের বিপক্ষে ব্যাখ্যা তুলে ধরা হলোঃ-

বুলবুল আহমেদ টোকেন চৌধুরীর জাতীয় পরিচয় পত্রের প্রিন্ট মিস্টেক করেছে নির্বাচন কমিশন, তাই জন্ম তারিখ ভুল হয়েছে। এই ভুল সংশোধনের জন্য বেশ আগে তিনি নির্বাচন কমিশন বরাবর আবেদন করেছেন(ডকুমেন্টস সংরক্ষিত)। কিন্তু কমিশন এখনো তা সংশোধন করে নাই। একারনে চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় উনার জন্ম তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ১৯৮১ রয়ে গিয়েছে। এখানে দায়ভার নির্বাচন কমিশনের। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী হলফনামা তৈরী না করলে মনোনয়ন বাতিল হয়ে যেত! আনিচুর রহমান সাহেব এটা জেনেও অভিযোগ করেছেন, এর মানেই হলো পরাজিত হওয়ার ভয়।

বুলবুল আহমেদ টোকেন চৌধুরী একজন সার্বক্ষণিক ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, তাই ইচ্ছাকৃত ভাবে উনার বয়স কমানোর কোনো প্রয়োজন নেই। তিনি সরকারি বা বেসরকারী চাকুরী করতে গেলে হয়ত বয়স কমানোর প্রয়োজন পড়ত। তাই আনিচুর রহমান সাহেবের অভিযোগ নোংরামি ছাড়া কিছু নয়।

নির্বাচনী হলফনামার ছকে টোকেন চৌধুরী প্রয়োজনীয় সকল তথ্য উনার ডকুমেন্ট মোতাবেক উপস্থাপন করেছেন। তাই তথ্য গোপনের যে অভিযোগ তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন।

একটি পক্ষ দীর্ঘদিন ধরে টোকেন চৌধুরী ও চৌধুরী পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাদের ইন্ধনে সহজ সরল ব্যক্তিকে দিয়ে এমন নোংরামি করানো হচ্ছে। তাদের উদ্দেশ্য দুর্বল প্রতিদন্দী প্রার্থীর সাথে ঝামেলা সৃষ্টি করে নির্বাচন বন্ধ করে দেওয়া। আমাদের নেতাকর্মীদের এই ফাঁদে পা কোনভাবেই দেওয়া যাবে না। তাই নেতাকর্মী সহ সকলকে ২১ মে পর্যন্ত ধৈর্য্য ধারণ করতে হবে।

Tag :

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে : শরীফ উদ্দিন জুয়েল

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী টোকেন চৌধুরীর বিপক্ষে অভিযোগের  ব্যাখ্যা

আপডেট টাইম : ০৩:৩৩:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী টোকেন চৌধুরীর বিপক্ষে অভিযোগের  ব্যাখ্যা

৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে প্রতিদন্দীতা করছেন দুইজন প্রার্থী। আনারস প্রতিক নিয়ে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি বুলবুল আহমেদ টোকেন চৌধুরী ও ঘোড়া প্রতিক নিয়ে প্রকৌশলী আনিচুর রহমান। আনিচুর রহমান সাহেব ভোটের মাঠে খুবই দুর্বল একজন প্রতিদ্বন্দ্বী। তিনি বুলবুল আহমেদ টোকেন চৌধুরীর নামে নির্বাচন কমিশনে হলফনামায় বয়স বা তথ্য গোপনের একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন সংবাদপত্রে ভুল সংবাদ প্রকাশীত হয়েছে।
নিচে এই অভিযোগের বিপক্ষে ব্যাখ্যা তুলে ধরা হলোঃ-

বুলবুল আহমেদ টোকেন চৌধুরীর জাতীয় পরিচয় পত্রের প্রিন্ট মিস্টেক করেছে নির্বাচন কমিশন, তাই জন্ম তারিখ ভুল হয়েছে। এই ভুল সংশোধনের জন্য বেশ আগে তিনি নির্বাচন কমিশন বরাবর আবেদন করেছেন(ডকুমেন্টস সংরক্ষিত)। কিন্তু কমিশন এখনো তা সংশোধন করে নাই। একারনে চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় উনার জন্ম তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ১৯৮১ রয়ে গিয়েছে। এখানে দায়ভার নির্বাচন কমিশনের। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী হলফনামা তৈরী না করলে মনোনয়ন বাতিল হয়ে যেত! আনিচুর রহমান সাহেব এটা জেনেও অভিযোগ করেছেন, এর মানেই হলো পরাজিত হওয়ার ভয়।

বুলবুল আহমেদ টোকেন চৌধুরী একজন সার্বক্ষণিক ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, তাই ইচ্ছাকৃত ভাবে উনার বয়স কমানোর কোনো প্রয়োজন নেই। তিনি সরকারি বা বেসরকারী চাকুরী করতে গেলে হয়ত বয়স কমানোর প্রয়োজন পড়ত। তাই আনিচুর রহমান সাহেবের অভিযোগ নোংরামি ছাড়া কিছু নয়।

নির্বাচনী হলফনামার ছকে টোকেন চৌধুরী প্রয়োজনীয় সকল তথ্য উনার ডকুমেন্ট মোতাবেক উপস্থাপন করেছেন। তাই তথ্য গোপনের যে অভিযোগ তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন।

একটি পক্ষ দীর্ঘদিন ধরে টোকেন চৌধুরী ও চৌধুরী পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাদের ইন্ধনে সহজ সরল ব্যক্তিকে দিয়ে এমন নোংরামি করানো হচ্ছে। তাদের উদ্দেশ্য দুর্বল প্রতিদন্দী প্রার্থীর সাথে ঝামেলা সৃষ্টি করে নির্বাচন বন্ধ করে দেওয়া। আমাদের নেতাকর্মীদের এই ফাঁদে পা কোনভাবেই দেওয়া যাবে না। তাই নেতাকর্মী সহ সকলকে ২১ মে পর্যন্ত ধৈর্য্য ধারণ করতে হবে।